হিন্দু ধর্মের বিশ্লেষণের পদ্ধতিতে বৌদ্ধিকতা কিন্তু এক অস্ত্রই নয়, অন্য সব ধর্মই হল এবং সনাতন ধর্মে যে ধরনের কর্মকাণ্ডের একটি সুনিশ্চিত স্থান, একই ধরনের বিশ্লেষণের, সাধনার পথে অবস্থান করা।
এখানে এটা স্পষ্ট করা উপযোগী, যে সাধনার তাত্পর্য কেবলমাত্র কোন অবস্থাই ছিল না, একটি সাধক কিন্হি বিশেষ ধারাগুলিকে সমস্ত কিছুর উপর সাধনা করতে পারে তার অবস্থা ছিল, যখন সাধক আপনার সামস্ত চেতনা এবং সামর্থ্যকে একত্রিত করুন আপনার একই জীবন সম্পূর্ণতা প্রদানের দিকে অগ্রসর হয়। এবং জেতান তিনি সাধনা করার জন্য বসার লক্ষ্যে চিন্তনে তালিন ছিল, চেষ্টা চলছে, উতনাও আরও তিনি আসন থেকে উঠে আসার পরে করছেন।
বিশ্লেষন সকলেরই প্রাপ্তিতে অগ্রসর ধারক একজন সর্বসাধারণ মাধ্যমও যখন তখন সাধক আশ্রয় পূর্ণরূপ গ্রহন করতে লেতা হয়, তভী তিনি শনৈঃ-শনৈঃ আত্মবিশ্লেষের অবস্থানে পৌঁছানোর কাজটি করা হয়। বিশ্লেষক প্রারম্ভ যুক্তির জন্য মান নেওয়া যায় তার শেষও শ্রদ্ধায় হোনি অবश्यम्भवी मान लेनी चाहिये और यह जाना ही गुरूत्व का प्ररम्भ होता है।
गुरूत्व् गहनता, शालीनता, शिष्टता, आदर्शता या समान श्रेणी के अन्यान्य गुण। এখানে গুরুত্ব থেকে তাত্পর্য গুরু হতে যাচ্ছে না! বস্তুতঃ গুরুত্ব ও বিশ্লেষণ করার ক্রিয়া উভয়ই সমানার্থক অবস্থানগুলি ছিল। এখানে এই কথাটি ব্যাখ্যা করা এই কারণটি আবশ্যক এবং প্রয়োজনীয় যে ব্যক্তিকে বাস্তবে সাধনা করা জগতকে প্রবেশ করানো তার প্রচলিত স্বীকৃতির জন্য কিছু বিদ্রোহ করতে হবে।
প্রচলিত স্বীকৃতিতে গুরুর অবস্থান যদি ব্যক্তি বিশেষ হয়, তাহলে সাধনার দৃষ্টিতে একই ব্যক্তি বিশেষের অন্তঃত পক্ষ!
প্রচলিত স্বীকৃতিতে যদি গুরুর প্রতি শ্রদ্ধাশীলতা হয়, তাহলে তা সাধনা করার পথে একই ব্যক্তিত্বের বিকাশ এবং চেষ্টাদের গ্রহন, তাদের আত্মসাৎ করার উদ্যোগও প্রধান ছিল। লক্ষ্য তো একটি भक्त व साधक का एक ही होता, किन्तु दोनों के देखने की शैली में पर्याप्त भेद हो जाता है।
গুরুত্ব কোন ব্যাখ্যা ছাড়াই কোন গুরুকে বোঝানো হয়েছে, এটা কথা উতনিও হাস্যকর এই জিৎনা যে কোন বলে কি সে অন্ধকারে দীপ জ্বালিয়ে ছাড়াই প্রকাশ করে। गुरूत्व को समझने की चेष्टा एक प्रकार से दीपक जलाने की भी तो क्रिया। হিন্দু ধর্মের বহু বৈশিষ্ট্য ও উপলভ্য আছে সে তার মধ্যেও দোষ আছে এবং এতে একটি দোষ রয়েছে যা তিনি প্রধান দোষ দিয়েছিলেন! অর্থাৎ এটি শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মের এই গুণটি বা অবগুণ, যে তিনি খুব দ্রুততা থেকে কোন চিন্তা বা লক্ষ্যকে একটি প্রতিমূর্তি স্বরূপ প্রদান করতে পারেন।
এবং করতে সে কালান্তরে শ্রদ্ধা (তথকথিত) এবং অনুকরণের কথা তো প্রধান হন, কিন্তু বিশ্লেষণের প্রক্রিয়া লুপ্ত বা মন্দ হয়। মূর্তি পূজার পিছনে এটি হচ্ছে এবং এটি কি কোন রূপের দিকে নির্দেশ করছে না?
এই আদব আজও শেষ হয় না এবং এক ধরনের বলা যায় যে সে কখনই শেষ হবে না, অনেকটাই সে লোকে আছে এবং যে অল্প পরিশ্রমে তা বিধাভোগী হওয়া চাই। মূর্তি পূজার পিছনে, যা চিন্তন কাজ করে, তিনি বস্তুতঃ অল্প পরিশ্রমে সুবিধাভোগ গ্রহণ করতে পারেন। তাঁর স্বপারতা এবং এক ঐতিহ্যের রূপে এটি নিতন্ত গভীর দৃষ্টিভঙ্গি।
ভারতকে বহু ধর্ম, বহু প্রাচীন শৈলী শুধুমাত্র অবগুণ কেন আজ বা লুপ্ত হয় এই একই অবস্থানে পৌঁছানো হয়, যেখানে শুধুমাত্র 'বিকৃতি'-এর নাম দেওয়া যায়। বিশ্লেষন বা জ্ঞানের প্রক্রিয়া, যদি স্পষ্ট কথায় বলা হয়, তাহলে ভয় হয়, যার দিন সে ব্যক্তি, ভালই তিনি কও বা না, মন্তব্যে প্রবেশ করা যায়, তার দিন থেকে তার সমক্ষ জীবন বহু স্বীকৃতি, বহু सौन्दर्य, একাধিক ছিন্ন-ভিন্ন হয়।
জ্ঞান তো হিমশিখর থেকে उतरी उस गंगा के प्रवाह के समान है, जोग निर्मल और शीतल तो होता है, किन्तु जिसने अपना रास्ता बना कर हठी से हठी पर्वत का सीना भी फाड़ कर रख दिया था। এটি একটি পিড়া ছিল এবং সাধক এটি পিড়া সহনিও পড়ে। শুধুমাত্র স্বাচ্ছন্দ্যের জন্যও নয়।
যে ধরনের গঙ্গার ওপারে পাহাড় কাটে, তোমার সঙ্গে মাটিরও বহা করে জাতি হয়, সে তার সুদূরের মাঠে পড়ে যায়, তাকে উপজাউ মাঠেও পাল্টে দেয়, ঠিক একই রকম গুরু তার করতেওনা, চেতনা ও প্রবাহ। সে আপনার শিষ্যের অহং কো বাহ লেই যায়। সঙ্গে এটাও জানি, যে একই রকম বিগলিত অহনকে কহন ছেড়ে যায়, কি সে নবঙ্কুরদের বিকাশের জন্য একটি উদ্দেশ্য তৈরি করে।
বিদ্বেষ এবং সৃষ্টি করা উভয় ক্রিয়াকলাপ- এক সাথে করা শুধু গুরুই জানেন। একই বিষয় শুধুমাত্র গুরুর ক্ষমতা থেকেও সম্পাদিত হতে পারে এবং সাধক গুরুকে জয়ী ধামের মাধ্যমে আত্মসাত করতে পারেন।
किन्तु जैसा की प्ररम्भ में ही कहा, कि यह सामान्य क्रिया नहीं होती, यह बहुत पीड़ादायक क्रिया होती, जो शिष्य, गुरू कि इस क्रिया में संग्लन नहीं हुआ या गुरूदेव ने इस क्रिया में संग्लन करना नहीं, उसके ऊपर गुरू प्रारम्भ के दिन से ही कोई वरण नहीं चढ़ा रहने देती है। এই ধরনের শিষ্য এই साधक के जीवन का अपना कुछ रहना भी नही जाता है। ভক্তি তো দূরের কথা তার আত্মনিবেদন পর্যন্ত কোন অধিকার নেই। এটি (অন্ততও ছিল এটি অত্যন্ত কার্যকরী মধুর। সম্ভবত কিছু বিরলেই ছিল জিঙ্কে ভাগ্যের বাক্যাংশ অঙ্কিত হবে। এটাও।
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: