চান্দ-তারঁদের আলোকে যদি দেখে না পাইগেন তো মন্দিরে আরতীর আলো কীভাবে অনুভব করবেন। গাছগুলো থেকে হুয়ে যখন বাতাসে গুজরাতি, জারনা যখন কালকল শব্দ হয়, তাদের গানে যদি তার পগধ্বনি না শুনাই পড়ি, তো ভজন ও কির্তন, মনোযোগ সবার্থ। প্রকৃতিতেও পরমাত্মা ক্ষমতার ক্ষমতা থাকে। পরমাত্মা শিক্ষার জন্য প্রকৃতিকে বোঝানো, সামাজিক, ঘরোয়া জীবনকেও বোঝানো আবশ্যক। প্রকৃতি থেকে প্রথম নাতা, আবার পরমাত্মা থেকে জুদাব হতে পারে। প্রকৃতি তার দরজা আছে, তার মন্দির আছে। সারা বিশ্ব জগৎ মূল প্রকৃতি থেকে উৎপন্ন হয়। পরমতত্ত্ব জানার জন্য সকলের ইচ্ছা আছে, প্রকৃতিকে বোঝানোর কম কারণ সদীয়-সদীয়দের পরমাত্মা পাওয়া যায় না।
পরমাত্মা জ্ঞান শুধু কি ইচ্ছা করেই চলে গেল এবং সময় চলে গেল। প্রার্থনা আমার ঝুঁটি হয়, কারণ আমি প্রার্থনায় প্রেমের অনুভুতি নেই৷ প্রেমের ছানাক ছিল না, প্রেমের মহক ছিল না, আপনার হৃদয় থেকে উঠে আসে না। হৃদয়ের বোধ থেকে যাকে বলা হয় সেই প্রার্থনা। সদায় প্রার্থনা গুরু পরমাত্মাকে মেনে নিয়েছিল। আপনি কবি তো হয় না, কিন্তু ট্টষি না হয় পায়। আপনি কোন ভাষায় প্রেমের শব্দের ছন্দ তো তৈরি করতে পারেন না। তোমার প্রেম, তোমার প্রাণ, প্রার্থনা কা রস তোমার ছন্দে প্রকাশ না পাতা। इसलिये तुम वीणा भी बजा लेते हो, पर उसमें जीवन्तता आ नहीं पाती।
আপনি আরতি भी उतार लेते हो, और तुम जैसे थे वैसे रह जाते हो। না ধুল জারতি, না তুমি উচিত ছিল না, আমার জিন্দগীতে কোন নতুন লৌ, কোন নতুন জাগরণ এখন আছে। আপনি আবার कोल्हु के बैल की तरह फिर घूम फि़र के समान स्थान पहुँचा हो, जहां से निकले थे। অনেক বার তুমি মন্দির ও মস্জিদে প্রার্থনা কর আয়ে! অনেক বার আপনি মাথা চালাতে পারেন, কত-কিতনে দরওয়াজ পর, আবার কিছু হয় না, এবং জিন্দগীর হাতে বের হয়। এবং পরমাত্মা এত কাছাকাছি আছে যে আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না, একইভাবে বাতাসে আপনাকে ঘেরাও হবে, আপনি শ্বাস নিতে পারেন। আপনিও খায়াও, একই তো আছে, আপনিও পিয়াও আছে, আপনি ওড়নাও করছেন, আপনি বলছিলেন, শুনছেন, দেখা হচ্ছে, সব কিছুর অভিজ্ঞতাও হচ্ছে, তোমায় দিতে, সবই একই রকম। ।
मगर तुमको तुमको परिवेश-परिस्थितियों ने ही प्रकृति से युद्धी सिखा दी। আজকালের দিনচর্যা, আচার-ব্যবহার, কাজ-কাজও হয় না। একই কারণ প্রকৃতি থেকে আমাদের প্রেম নেই। পফলস্বরুপ পরমাত্মা এবং আপনার মাঝে একটি পাহাড় নেমে গেছে। নিজের থেকে তৈরি হওয়া ছিল, তারই ভাব শেষ করা হয়েছে। প্রকৃতি সেতুও তাই। প্রকৃতিকে বোঝানোর জন্য উচ্চ কোটীর যোগী-সংন্যাসীদেরও পৃথিবীর উপর আনাও প্রয়োজন। আপনি তো সাধারণ, অসত্য রূপে সুখ-দুঃখের মধ্যে ভুল হয়ে যায়, যে লক্ষ্য কি প্রকৃতির অন্তর্নিহিত হয়, এবং পরমাত্মা থেকে বিমুখ হয়। যখন কি প্রকৃতিকে বোঝানোর জন্য সুখ-দুঃখ, হর্ষ-বিষাদ, সফলতা-বিফলতা ইত্যাদি জীবনের একটি সুযোগ, অভিজ্ঞতা।
तो হৃদয়ে সকালের উগते सूरज को देख कर नमस्कार नहीं, उसके मंदिर में पूजन करना व्यर्थ। আর যার হৃদয়ে রাতারাতি তারো থেকে ভরে হুয়ে আকাশ কো দেখা কর মস্তি नहीं छा जाती, उसकी प्रार्थना सार्थक नहीं है। সাগরে উঠবেন যখন নাচতি হবেন এবং মনও যদি না উঠবেন, তাহলে আপনি সঠিক অর্থে ধর্মকে বোঝাতে পারবেন না। জীবনের সঠিক অর্থ বোঝার জন্য, সাধারণভাবে সঠিক আচার-ব্যবহার প্রকৃতি থেকেও পাওয়া যায়। প্রকৃতি থেকে আপনার জীবনে তাদাত্ম্য স্থাপন করুন।
আত্মার পুরুষকে বলা হয়েছে, পুরূষ অর্থাৎ শহর, বাড়ি, শরীরকে বলা হয়েছে যে শরীরে যাকে শান্তনা দেওয়ার ক্ষমতা আছে ও পুরুষ। (পুরী शेते ईति पुरूषः) শরীর যা কি ব্রহ্মাণ্ড ফর্ম প্রকৃতির এই ছোট সংস্করণ। এবং এর জন্য আন্দার স্পৃহা দেয়।
ইসিলিয়ে মহাত্তা, প্রকৃতি, অহংকার, মন, পঞ্চ জ্ঞান, পঞ্চ কর্মেন্দ্রিয়, পঞ্চ তন্মাতা, পঞ্চ মহাভূতযুক্ত চৌবিস প্রকৃতির অবস্থান। যখন চেতন পুরুষ ও আত্মার যোগ ছিল তখন সময় জীবন্ত জাগ্রত আকারে পুরুষত্ব চেতন্যময় নির্মিত হয়েছিল।
পুরুষ-প্রকৃতি একটি অন্য কে পরিপূরক। পুরুষ, প্রকৃতির মাধ্যমেই ব্যাখ্যা করা হয়। প্রকৃতি পুরুষের মাধ্যমে চেতন্য এবং ক্রিয়াশীল ছিল। এসিলিয়ে প্রকৃতি কোন যেতে পারে না। साधक को चाहिये कि वे स्वयं का गुण-अवगुण, आचरण-व्यवहार आदि सभी चरित्र की समीक्षा करें, ইন্দ্রিয় বিগ্রহ মন নিয়ন্ত্রনে সম্পূর্ণরূপে প্রকৃতি তত্ত্ব স্বাভাবিক ক্ষমতা থেকে বিচলিত না হওয়া চাই।
জন্ম থেকেও এই প্রকৃতির প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক প্রকৃতি থেকে মানুষ প্রভাবিত হয়। আহার, নিদ্রা, ভয়, ম্যাথুন আদি এটা প্রাণীদের জন্মগত প্রকৃতির রূপ। একই প্রকৃতি दत्त स्वभाविक गुण को केवल सद्गुरु कृपा से, साधनात्मक क्रियाओं के माध्यम से बदला जा सकता है। নিদ্রা-আলস্য आदि भावों को चेतन्य-क्रियाशीलता के रूप में, मथुन को ब्रह्मचर्य के रूप में, आहार को जीवन की आवश्यकता और भय को अहिंसा शांति, स्थिरता आदि साधना प्रदत्त गुण में परिवर्तन करना था।
শ্রদ্ধেয় মা
শোভা শ্রীমালী
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: