এটা পার্টি এবং হিন্দুদের কর্ম-সভাও ওয়েদোক্ত এবং শাস্ত্রীয়। দানবীর রাজা কর্ণের সাথেও পুরাণে সংযোগ সম্পর্ক ঘটেছে। শ্রদ্ধার সঙ্গে মন্ত্র উচ্চারণ করে এই লোকে মৃতক হওয়া পিতৃ, নৈমিত্তক পিতৃ প্রেত আদি কি যোনিকে, পিতামহ ও মাতামহ আদি কুটুম্বীদের তৃপ্তির্থ বিদ্যাবিধি অনুসারে যা কর্মের জাতি, তার নাম শ্রদ্ধপক্ষ। হিন্দু ধর্ম এই লোকের সঙ্গে পরলোককেও দেখান এইশিলীয় পিতা, পিতামহ, প্রপতিমহ এবং মাতৃপক্ষের সদ্গতি তথা তৃপ্তি কে শ্রাদ্ধ ক্রিয়া নিযুক্তি হয়। জীবিত পরিজনো যে সেবাই করে, আমাদের শ্রদ্ধাও ছিল। পরমৃত্যুর পরে তাদের প্রতি নমনের উদ্দেশ্যকে ব্যাখ্যা করা হয়। আমি শ্রদ্ধা কা मधुर भाव निहित है। আপনার জিন মাতা-পিতা থেকে আমাদের শরীর হয়েছে, আমাদের লালন-পালন করেছেন, যদি তাদের নাম থেকে আমরা একটি বিশেষ চরিত্রের সম্মান না করি, তাহলে আমাদের কৃতঘ্নতা হবে। তাদের নাম থেকে দান করা পরলোকগত তাদের আত্মা তৃপ্ত হয়, শান্তি পায় এবং উন্নত পাতি হয়।
শ্রদ্ধানুষ্টান কে যথোপযুক্ত হতে পারে প্রেতয়োনি পিতরের প্রেতত্ব দূর হয়, পিণ্ডদানের কষ্ট থেকে মুক্তি হয়। যেমন হাজারো কোস দূর থেকে শব্দ রেডিও দ্বারা তৎক্ষণ সর্বত্র পাওয়া যায়, তেমনি মনঃ সংকল্প ও শ্রদ্ধার দ্বারা শ্রাদ্ধ আদিক্রিয়ায়ও চন্দ্রলোক অবস্থানরত রমণীদেরকে খুশি করে। चन्द्रमा मन का अधिष्ठाता है। তিনি মনের মধ্যে সংকল্প করেছিলেন যে এই ক্রিয়াটি নিত্য পিতরদের দ্বারা ক্ষুদ্রতা থেকে আপনার লোকে টানুন আমাদের পিতরদের তৃপ্ত করতে পারবেন। মন দ্বারা দেওয়া হচ্ছে খাদ্য এবং জলের জন্য তার ক্ষুদ্র রূপ থেকে আকৃষ্ট হয়। श्रद्ध, पितामह, प्रपितामह-व समान माता के तीन स्वरूपों का था। শ্রদ্ধে সদাচারী, তপস্বী, বিদ্বান, স্বাধ্যাশীল সদ্ব্রাহ্মণকেও খাবার খাওয়ার মনুস্মৃতি আদিতে উল্লেখ আছে। একই রকম খাবার থেকে প্রেতযোনি লাভের জীব সদ্গতি ছিল।
আশ্বিন মাসকে কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যার তিথি থেকে সকল মৃতক পিতরের শ্রাদ্ধ কিয়ে যায়। এইমেন বিজ্ঞানিকতা এটা কি ইনডে চন্দ্রমা অন্যান্য মাসোদের আশা গ্রহের কাছাকাছি যেতে পারে। এটি এবং কারণ তার শক্তির প্রভাব ভূমি अधिष्ठित प्राणियों पर विशेष रूप से पड़ती है। তাদের যোগসাজশের দ্বারা প্রদত্ত পিণ্ড আপনার পিতরের সোম দ্বারা তাদের জীবাণুগুলিকে আপ্যায়িত করে, বিশেষ শক্তি, তাদের দ্রুত এবং অনাসও, অর্থাৎ তার সাহায্যের জন্যই এই জাতিটি পাওয়া যায়। তখন তারা পিতরও তাদের সহায়তা পাকর তাদের হৃদয় থেকে समृद्धि तथा वंशवृद्धि का आशीर्वाद प्रदान करती है।
যারা জীব পিতৃলোককে প্রাপ্ত হয়, তাদের জন্য প্রদান করা হয় কিয় হুয়ে পিণ্ড ও ব্রাহ্মণ-ভোজন এর সুক্ষ্মাংশ তাদের কাছে পৌঁছে দেয়, জিনসে তারা সুখ লাভ করে পিণ্ডদাতা যদিও শ্রাদ্ধ পুত্র ইত্যাদি আশির্বাদ দেয়। প্রতি বছর পিতৃপক্ষের মাস এ পর্যন্ত তারিখ মে যাকে শ্রাদ্ধ করা হয়, সেই সময় চন্দ্রলোকে পিতর একই পথ ও স্থান মেতে থাকে, যখন তারা সেই তারিখে তার পথ ও স্থান পায়। তখন সূক্ষ্মাগ্নি থেকে প্রাপ্ত করায় তার শ্রাদ্ধের সুক্ষ্মাংশের অনায়াসও পাওয়া যায়।
শ্রাদ্ধের সময় ভূমিতে কুশ রাখে যায় এবং কুশের উপর যব-অক্ষত ইত্যাদির পিণ্ড রাখা হয়। पिण्डों में जौ, तिल, दूध, मधु और तुलसीपत्र आदि डाले जाते। तब श्रद्धकर्ता नित्य पितरोंका, यम और ईश्वर का ध्यान करते हैं एंव आचार्य वेदमन्त्रों का गंभीर स्वर से उच्चारण करते हैं। এটা জাননা চাই যে চাওল এবং জৌঁতে ঠান্ডা বিদ্যুৎ ছিল। তিলো এবং দুধে গরম বিদ্যুৎ ছিল। তুলসিপত্রে উভয় প্রকার বিদ্যুৎ ছিল। সাধারণ মানুষ সাধারণ কথা বলে, তার শরীর থেকে নিউন বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় যখন কোন वेदविद् कर्मकाण्डी तथा ज्ञानी विद्वान् नियत पद-प्रयोग परिपाती तथा नियत पिता, पितामह, प्रपितामह पितृगण से सम्बद्ध वेदमंत्रों को पढ़ता है, तब नाभिचक्र से समुत्थ वायु পুরুষের শরীরে উষ্ণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করে তার শরীর থেকে বাইরে বের হয়। इधर वेद के शब्द के द्वारा विद्वान् ब्राह्मण के शरीर से अलौकिक क्रियासिद्ध विद्युत भी पिण्डों में प्रवेश करती है।
এই ধরনের বিজলীনদের গ্রুপ হতে যেতে মধুর বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপন করতে পারে। মধুর বিদ্যুৎ চাওয়াল, জৌ, দুধ, तिल, तुलसीपत्र और वेद मन्त्रों की विद्युत को मिलाकर एक साथ कर देती है। নিচে কুশ এইভাবে রাখছে কি পিণ্ড থেকে উৎপন্ন বিদ্যুৎ পৃথিবীতে সংক্রন্ত না হয়। কুশায়ণ পিণ্ডের বিদ্যুৎকে পৃথিবীতে যেতে দেয় না। ইসলিয়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সময় মনোযোগের শক্তির প্রতিরক্ষার জন্য চৈতাজিনকুশোচরম্ 6/11 কুশের আসন উপরে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মধুর মিলন যা অলৌকিক বিদ্যুত সৃষ্টি করেছিল, সে শ্রাদ্ধকারীর শক্তি দ্বারা উধারও জাত হয়, জিধর তার মনে হয় এবং মন আপনার পিতর এবং য়্যাম এওঁ ঈশ্বরের দিকে মনোযোগ দেয়। তখন তিনি বিদ্যুৎও পাশ জমকালো এবং যম বা পিতৃলোকদের সর্বত্র হবেন থেকে শ্রদ্ধেয় পুত্র আদি কে কিয় হওয়া শ্রাদ্ধ থেকে ব্রাহ্মণ কি বৈশ্বানর-অগ্নি থেকে সুক্ষ্মকৃত খাদ্যকে পিতৃলোককে পাস করে তদনুকুল করে পাঠায়, আমরা পিতৃলোককে পাঠাতে পারি। অন্য কোন যোনিতে হোন।
কোন এটি শকাং করবে কি মৃত প্রাণীর শ্রাদ্ধ কিভাবে পায়েগা যখন জীবিত ব্যক্তিও অন্য কোন খাবার খেতে পারবে না? তাহলে এই সকলকে এটা জানা চাই যে তর্পন কে জল বা শ্রাদ্ধের খাদ্যের জীবন্ত পুরুষ স্থূল দেহ মূলক অশক্তির কারণ টানতে পারে না, তার উপর মৃতক সূক্ষ্ম পিতৃশরীর দ্বারা আকাশে সূক্ষ্মতা থেকে তাদের টানতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, রেডিও ভিডিও কোলে লিজিয়ে যে পাসে এটি পরিচালনা করে, তিনি ইংল্যান্ড্, জার্মানি, রাশিয়া, আমেরিকা ইত্যাদি দেশ একই সময়ে বলে, ছবি টানতে পারে, তার কাছে সে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে লন্দন ইত্যাদি সে তো কি, ভারতে কিছু দূরের কথাও টানতে পারে না। একই ধরনের জীবন্তদের পাস থেকে দিযে হুয়ে শ্রাদ্ধ-তর্পনের রাশি টানতে কি শক্তি ছিল না, পর্তু মৃতকোন পিতৃলোকে জিনে তাদের পাস সে শক্তি, সূক্ষ্মতাভশ অনাস উপস্থিত হন। স্থূল শরীরে তা সে শক্তি নেই, পরন্তুসূক্ষ্মীর মধ্যে সে থাকে, এইলিয়ে যৌধিষ্ঠিরের সঙ্গে স্থূল দেহের সঙ্গে-লোক স্বর্গ বিস্তীর্ণ থেকে প্রাপ্ত হয়েছে পরন্তু भीम-अर्जुन आदि मर जाने के कारण, স্থূল দেহের সেগ কারণ যৌদ্ধির পূর্ব থেকে। স্বর্গ লোককে পাওয়া হও-এ মহাভারত স্পষ্ট হয়। স্থূল বীজে গাছ উৎপাদন শক্তি না ছিল পরন্তু যখন সে পৃথিবীতে বোয়া যায়, তখন তার মধ্যে ক্ষুদ্রতা আসে সে শক্তি লাভ করে।
এটা স্থূল এবং সুক্ষ্ম শক্তি অন্তর্নিহিত।
এই ধরনের স্থূল দেহের নাশ হতে পারে হুয়ে দেবপিত্রী আদিকে শরীরে তাহ শক্তি হয়েছে। আমরা যেমন হোম করুন, নিজের আগুন দ্বারা আকাশে পৌঁছায় হুয়েন ক্ষুদ্র অংশের সূর্য আদি দেব টানতে পারেন, তেমনি আমরাও কিয়ে শ্রাদ্ধাদি ব্রাহ্মণ এবং অগ্নি মহাগ্নি দ্বারা আকাশ মে-হুয়েক অংশে চন্দ্রলোকে অবস্থিত পিতরের শক্তি টানতে পারে। আছে।
এই শ্রদ্ধেয় শক্তি ঋষিদের হাজার বছর সাধে হুয়ে তপস্যা, যোগ আদিকে বল দ্বারা পাওয়া যায়। কোন মন্তব্য, বিद्वान् खण्डन नहीं कर सकता। যা পিতর পিতৃলোক হতে না হতে পারে সেই বৈসি শক্তি নয়, ঈশ্বরের সূক্ষ্ম রূপ তৈরির শ্রাদ্ধান্ন-ভোজন তা হুয়ে ব্রাহ্মণদের শরীরে প্রবেশ করতে পারে, কিন্তু কোন মানবাদিকে স্থুলশারীর কিনি লাভ করতে হবে, তখন আমাদের দ্বারা দিযে হুয়ে শ্রাদ্ধের খাদ্য। को वसु, रुद्र, आदित्य को आकृष्ट करके उन स्थूल योनि वाले पितरो को सौंप देते हैं। এই ধরনের মৃতক-শ্রাদ্ধ রহস্যপূর্ণ এবং বিজ্ঞানপূর্ণ প্রমাণ।
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: