আপনি সবও এই অবস্থা মে। আপনার একটি ছোট সা চেতনা কাজারনা আছে এবং তার মধ্যে যদি চেতনা প্রকাশ করা হয়, তাহলে আপনি তাকে এই সিলিয়ায়ে বলতে পারেন না। এক তো বিচক্ষণ, যা চিন্তা করে, আর এক হৃদয়, যা অভিজ্ঞতা হয়। আমাদের অভিজ্ঞতার গ্রন্থ বন্ধ रह गई खुली नहीं, गांठ बनी रह गई है। আমাদের অভিজ্ঞতা করার ক্ষমতা সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হয় না। ইসিলিয়া প্রশ্ন উঠে-ভগবান হয় না? কিন্তু প্রশ্ন যদি জারা ভুল হয় তাহলে উত্তর কখনো সঠিক হয় না। আমার পাসে লোক আসছে। তারা বলছেন, ঈশ্বর বলেছেন? আমি তাকে জিজ্ঞাসা করছি, ভক্তি বলছি? ভক্তি, শ্রদ্ধা, বিশ্বাস আগে হওয়া চাই। কিন্তু প্রশ্ন চিন্তা ভাবনা করা হয়। তারা বলছেন, যখন আমাদের ঈশ্বরের জানা নেই, তখন পর্যন্ত ভক্তি কীভাবে করবেন? কিসকি ভাগ করুন? কিভাবে? কিসকে প্রথম দিকে ঝুকেন? আপনার ঈশ্বর, আপনার ইষ্ট, গুরুকে বিশ্বাস করতে হবে। তभी हम झुक सकेंगे?
चूंकि भगवान की खोज उन्होंने गलत जिज्ञासा से की अब यह गलत जिज्ञासा के कारण बहुत से गलत समाधान उठेंगे। ভক্তির জন্য ঈশ্বরের কোন প্রয়োজন নেই। আঁখের চিকিৎসার জন্য সুরাজের কী দরকার? ভগবানের জন্য আপনাকে প্রেমের জন্য, ভক্তি করার প্রয়োজন আছে, ঈশ্বরের কোনো প্রয়োজন নেই। প্রেম কে এত উন্নতিও যে अहंकार उसमें डूब जाये, लीन हो जाये। যেখানে প্রেম নিঃহংকার পাওয়া যায়, তিনি ভক্তি হয়। ভক্তি কা ভগবান থেকে কিছু সম্পর্ক নেই। भक्ती तो प्रेम का ऊर्ध्वगमन है। প্রেমকে মুক্ত করো ক্ষুদ্র থেকে প্রেমকে বড় করবে। প্রেমের बूंद को सागर बनाओ। আমিও প্রেম করি, গভীরতা থেকে কর। যেখানেও প্রেম হো, তিনিই আপনার সফল হবে। কঞ্জুসি না কর। যদি প্রেমে কৃপান হয়, তাহলে প্রেম নেই এবং প্রেম যদি অকৃপণ হয়, তাহলে ভক্তি, শ্রদ্ধা হতে পারে এবং আপনি অন্দর ভক্তি, শ্রদ্ধা, বিশ্বাস আপনার গুরু, আপনার ইষ্ট ও ভগবানের প্রতি জাগ্রত হয়েছে আপনি পূর্ণতা পান। , ওহেঁ তুমি ঈশ্বরের দর্শন হবে। আপনি বলেছেন যে বার-বার যে ঈশ্বরের উপর ভরসা কর, ভক্তি হতে পারে। আমাদের ঋষি-মুনিদের বলা হয়েছে যে, অথাতো ভক্তি জিজ্ঞাসা! এখন ভক্তির জিজ্ঞাসা করুন। और जिसने भक्त की जिज्ञासा नहीं की, वह आया तो दुनिया में लेकिन संसार में व्यर्थ ही जीवन गंवाया। জিয়া এবং জিন নেই, তার জীবন দুর্দিনের গল্প এবং দুর্ঘটনার গল্প। সুযোগ পাওয়া যায়, কিন্তু কোনটিও ব্যবহার করে না। যিনি বিনা শ্রদ্ধা, প্রেম, ভক্তি ছাড়া জি নেন, যাঁ ছাড়া গুরুকে চলে যান, তাঁর জীবন নেই৷
শ্রী विवेकानंद বলেছেন যখন আমি তখন আমার কাছে যাব কি জীবন। তার আগে তো যা যায়, সে মৃত্যুও ছিল। তাকে ভ্রান্তি থেকে জীবন ব্যাখ্যা করা ছিল। যখন আঁখ খুলি তখন পরিচয় আলো কি? তার আগে দেখা আলো বুঝি থি, সে তো অন্ধকার বেরা। जब हृदय खुला तो अमृत की पहचान। এক রাজা কা দরবার লাগানো ছিল। সার্দীর দিন থলি ইসলিয়ে রাজা খুলি ধূপে বসে ছিল। সম্পূর্ণ আমেজ সকাল সকালের ধূপ থিতু। মহারাজের সিংহাসনের সামনে একটি টেবিলের উপর কোন দামী জিনিস রাখা ছিল। পন্ডিত, দিওয়ান প্রজা আদি সব দরবারে বসে। রাজার পরিবারের সদস্যরাও সেখানে। একই সময়ে একজন ব্যক্তি এসে প্রবেশ করলেন, প্রবেশ করলেন তিনি বললেন, আমার কাছে দুটি জিনিস রয়েছে, আমি হরি রাজ্যের রাজার কাছে যেতে পারি এবং তাঁর কথা বলতে পারি না, পাতা সব হারে যায় এবং আমি পুরুষ হয়ে উঠছি। তোমার নগরে এসেছি। রাজা বলেন এবং কি কথা বলেন, তিনি উভয় রাজার টেবিলের ওপর রাখা, একই আকারের, সমান-রঙ্গ, সমান আলো, সব কিছু নখ-শিখের সমান বলেছে, সে ব্যক্তি বলেছে, হ্যাঁ দেখাই একটা সি দেয় কিন্তু ভিন্ন। একটা আছে অনেক দামী হিরা এবং একটা আছে কাঁচের টুকরো।
কিন্তু রূপে রঙ সব এক আছে আজ পর্যন্ত পরখ না পায় কি সাহিরা হয়? আর কে সাকাচ? কোন পরখ করে বলুন কি হিরা হয় এই কাঁচ। যদি আমি খরি বের হতে পারি তাহলে আমি হারগাঁও এবং এটা দামি হিরা আমি তোমার রাজ্যের তিজোরিতে জমা করওয়া डुंगा। যদি কোন পরিচয় না পাই তাহলে এই হিরে যে যার দাম আছে উতনি ধনরাশি তুমি আমাকে দেবে। এই ধরনের আমি অনেক রাজ্য থেকে জিততা এসেছি। রাজা বলেছে আমি তো পারখ না সকু দিওয়ান বোলে আমরা হিম্মত নাও করতে পারব দুই সমান সমান। সব হারে, কোন হিম্মত নেই জুটা পায়। হারে অর্থ প্রদানের কারণ কোন প্রশ্ন নেই, রাজার কাছে অনেক ধনী আছে রাজার প্রতিষ্ঠা গিরি জায়েগী সবোকো ভয় ছিল। কোন ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায় না, শেষকারের পিছনে থোড়ী হালচাল হয়েছে এক अंधा आदमी हाथ में लाठीस उठाने उसले मुझे महाराज के पास ले चलो, मैं सब बात सुनी और यह सुना कि कोई परख नहीं पा रहा है।
রাজাকে লাগানো কি সুযোগ রাজা বলেছেন ঠিক আছে! तो उस अंधे आदमी को दोछे छुआ दी और पूछे गए इसमे कौन सा हीरा है और कौन सा काँच यह परखना है। সে মানুষটি এক মিনিটে বলেছে যে এটি হীরা এবং এটি কাঁচ। যে মানুষ এত রাজ্যে জয় কর এসেছিলেন, তিনি নতমস্তক হয়ে গেলেন এবং কথা বলুন। अंधे आदमी को बोला-आपने पहचान लिया है धन्य हो। তোমার প্রতিশ্রুতি আমি এটাও হীরা আমি তোমার রাজ্যের জোরিতে দেব। সব অনেক खुश हो और जो आदमी आया था वह भी बहुत खुश हुआ कि कम से कम तो मिला परखने वाला। তিনি রাজা এবং অন্য সকল লোকো নে সে আন্ধে ব্যক্তি থেকে একটি জিজ্ঞাসা জাতাই যে আপনি এটা কিভাবে পরিচয় কি এটা হিরা এবং তিনি কাঁচ?
उस अंधे ने कहा कि सीधी सी बात है मालिक, धूप में हम सबे बैठ है। ম্যানে দুয়ো কো ছুয়া যা ঠান্ডা গরম থাক সে হিরা জো থাক সে কাঁচ। अंधा आदमी पत्थर को हीरा समझ ले, आश्चर्य क्या? আন্ধে কে পরখও কিভাবে হয়, পাথর কি আর হিরে? অন্ধকারের জন্য উভয় পাথর। আঁখ ফেরত লাতি হয়। আঁখের জৌহরী আছে। তো খেয়াল রাখা, যদি ভক্তির জিজ্ঞাসা না হয়, তাহলে বুঝতে হবে না। এখনও আপনি गर्भ में ही पड़े हो। अभी तुम बीज ही हो। এখনও অঙ্কুরন হয়নি। अभी जीवन की जो परम संपदा है, उसकी भनक भी सेंट कान्सों में नहीं पड़ी।
সূর্য দেখার জন্য দুটি উপায় হতে পারে। এক তো সিধা সুরজকে দেখুন এবং এক দর্পণে সুরজকে দেখুন। যদিও দর্পনে যা প্রদর্শিত হয় সে প্রতিফলিতই হয়, আসল সুরজ নয়। প্রতিফলন তো প্রতিফলিতই হয়, প্রকৃতপক্ষে কেমন হবে? সে আসল কা ধোখা হয়। সে আসল এর ছাপ আছে। এই সূরজকে দেখেন দুজনকে, এটা হয়তো খুব একটা ঠিক নয়, এমনিতেই তা হল-সীধা দেখুন। দ্বিতীয়ভাবে দুর্বলতার জন্য দায়ী। যারা বিজ্ঞানে সত্যকে অনুসন্ধান করেন তারা কি করেন। ওয়ে দর্পনে সুরজকে দেখার চেষ্টা করছি। দর্পণে সুরজ দেখাও যায়গাও কোনো কাজ নেই। ছায়া অবশ্য। দর্পন কে সুरज को तुम पकड़ न पाओगे। বিজ্ঞানে যা সত্যের ঝলক মালুম ছিল সে ঝালকও ছিল। কিন্তু লোকেদের বিজ্ঞানের মাথার উপর রাখা আছে কোন গান, কোন কথা, কোন বাইবেল লোক শাস্ত্রের পূজা শুরু হয়। এটা দর্পনের পূজা চলছি। সুরজকে তো ভুলেও হতাম। এবং দর্পননদের উপর তাই ফুল চড়া দিযে যে এখন প্রতিফলনও নয়। তাদের উপর ব্যাখ্যাগুলি কি ধুল চড়াও হয়েছে, নীতিগুলি তাই জাল ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে যে এখন কোন খবর নেই।
সত্যটি দেখতে হলে সিধাও দেখা যায়। ইসলিয়ে विवेकानंद বলছেন, ভক্তি জিজ্ঞাসা করুন আমরা। বিবেকবানন্দও প্রথমে भक्त हो , সেখানে জ্ঞানী হতে এখানে বিজ্ঞান তৈরি হয়। বিবেকনন্দ বলেছে না যে এখন শাস্ত্রে চলুন এবং সত্য খুঁজুন, চলুন এখন বিজ্ঞানে চলুন এবং ঈশ্বরের কোলগঠন। विवेकানন্দ বলেছেন, আমরা আপনার হৃদয়কে পরিষ্কার করুন। ঈশ্বরের জন্য তাঁদের শব্দে নেই, আপনার অভিজ্ঞতা পেতে। পরমাত্মা এর ঝলক তো সব তোরফ আছে। এবং যদি তুমি গাছে তার ঝলক না দেখাও তাহলে তুমি শাস্ত্রে তার ঝলক কখনো দেখবে না। শাস্ত্রে তো মুর্দা শব্দ।
ইসলিয়ে विवेकानंद जैसे ज्ञानी ने कहा कि सत्य कहा नही जा सकता। এবং বলে সেও মিথ্যা হয়। শব্দের চৌখট বড় ছোট, সত্যের বিস্তার অনন্ত। क्षुद्र शब्द के भीतर समान की कोशिश में ही सत्य जड़ हो जाता है। অনেক পুরাণি গল্প কবীরের এক গানে প্রেমিক প্রেমিকাকে দরজায় দস্তক দী আগে প্রেমিকা নে ভিতর জিজ্ঞাসা করে? প্রেমিককে আমি বলতে বলতে তেরা প্রেমিক। আমার শব্দ নেই पहचानी? আমার শব্দ নেই পরিচয়? ভিতরে সননাটা হয়েছে। কোন উত্তর না এসেছে। প্রেমিক বিক্রিন হয়েছে। সে বলল, কি কারণ? দরজা কেন খোলা হয় না? প্রেমিকা বলেছে এই বাড়িতে দুজনের জায়গা নেই। এই তো আমি, বা তো প্রেম, বাড়িতে দুজনের জন্য জায়গা নেই। এটি দরজা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে, যখন আপনি একটি হতে পারবেন না।
প্রেমিক ফিরে চলল। অনেক দিন আয়ে, ঋতুয় আইগ, বড় সাধনা তিনি সবচেয়ে বড় আপনার নিখারা। শুদ্ধ, आग से गुजरा, कंचन हो गया, एक रात पूर्णिमा को वह प्रेमिका के द्वार पर दस्तक दी, वहीं प्रश्न, कौन हो? প্রেমিক বলেছেন, তুমিই হও। কবীর কহতা আছে, দরজা খোলা। भक्त कह दे परमात्मा से, कि बस तू ही है, मैं नहीं जानता। যদি এইটা সম্পূর্ণ হয় তবে যদি আমার মনে হয় দেখো তখন তুমি যখন আমার মনে হয় তখন আমি কাম ভাবতে পারি না। তুমি এর অর্থ যদি আমি বলতে পারি না? তুমি সারা মানেই আমি কেন কারণ তুমি প্রথমে আমি বলেছি এবং যখন প্রেমিক বলেছি তুমিও বলেছিলে এবং তখন সে আমাকে বলতে পারে। আমিও তো তু কইগা, তোওও কে কইগা?
ইসলিয়ে কবীরের তো কবিতা সম্পূর্ণ হল কি দরজা খোলা। কিন্তু আমি থোড়ি দেবার এবং বন্ধ করে রাখতে চাই কবীর আমাকে জায়ে রাখলে আমি কহুঙ্গা কবিতাটি বলি এবং বলি প্রেমিকা থেকে যখন তুমি, তখন আমিও উপস্থিত হতে পারি এবং দু'জনের জন্য দরজা খুলতে পারে না दो अभी कचरा जल गया, कंचन बचा, अब कंचन को भी मिट जाने दो। অশুদ্ধি হয়েছে, শুদ্ধি বাচি, পাপ হয়ে গেছে, পুণ্য বাঁচাও তাকে দু’বেলা আর তখন আমি বলি, প্রেমিককে আসার দরকার নেই, প্রেমিকাই আসবে। তখন তাকে আবার দুইবারা তার প্রয়োজন না দরজা খটখটানে জন্য দুই দফা যথেষ্ট খটখটা ভুল এখন প্রেম দেখা যাচ্ছে না। তখন প্রেমে থাকতে হবে, মগন হবে। এখন প্রেমিকাও তাকে খোঁজা হচ্ছে।
যে দিন भक्त बिलकुल मिट जाता है। ভগবান এখনই হচ্ছে। এবং আমি তোমাকে বলছি, কি भक्त কিভাবে ঈশ্বর পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে? না তো তোমাকে তার মালুম আছে, না দেখা। জানিও লিখোগে তো কই? যান তো কহন? আপনি তাকে খুঁজবেন কিভাবে? वह मिल भी जाये तो पहचान कैसे करेगा? আগে তো কখনো যেতে হবে না। যখন তুমিশূন্য হও, তখন থেকে উত্তর এখন। যেমন বুন্দ সাগরে খো যায়। আপনি শূণ্য হয়ে গেলে সম্পূর্ণ হবেন আপনি মিটে কি পরমাত্মা এসেছেন। দু'জনই এক এই সিকে দুই পাহলু। তুমি কি মানে, যদি আমি না? আমি কি মানে, যদি তুমি না?
কবীর বলছেন, আমরা তো এক করি যেতে। আমার কোন কথা নেই আমরা তো একটা বস, একটাও যেতে। দোইই, তিনি কো দুজখ বলেন দুই, ওয়ে নর্কে। সে নর্কে আছে। দুই ইয়ানি নর্ক, এক ইয়ানি স্বর্গ। তারাও বলেছে আমার পরিচয় নেই। এবং যে দুজন বলে, তারা গভীর নর্কে পড়ে থাকে। সীমান্ত নর্ক হয়। বন্ধে হুয়ে অভিজ্ঞতা হওয়া পিড়া হয়। সব তরফ থেকে দবে হওয়া কষ্ট হয়। কিছু বাঁচাও আছে। যখন পর্যন্ত সব কিছু না পাওয়া গেল। কিছুও না বুঝে বাইরে। আপনি যেমন ছড়িয়ে যান যে আকাশের মতো ঢাক লোসার অস্তিত্ব আছে। कि फूल तुममें खिलें, चांद-तारे तुममें चलें। স্বামি राम चरण दास বলে থেই কি আমিও চঁদা-তারে বানিয়ে। সে আমিও ছিল। যারে চান্দ-তারং আগে ছুয়া উংলি সে এবং জীবন দেয় এবং গতি দি এবং চান্দ-তারে মুঝেতেও ঘূমতে। তা লোকে বুঝতে পারে সেখানে কি পাগল হয়। জ্ঞানীদের সদা লোকদের বোঝানো হয়েছে। ব্যাপারটাও পাগলামি কি লাগে।
যখন রামা স্বামী স্টে দাস আমেরিকার কাছে গিয়েছিলেন এবং তারা এই কথাগুলো কহি-তোমার কথায় তারা পাগলও বলেছে, এই সিনিয়র নেতা বলেছে যে আমরা সব হিন্দুস্তান পাগলদের কাছ থেকে অনেক বেশি পরিচিত। পরন্তু হিন্দুস্তানে এটা চলে যায়। কত হাজার বছর থেকে পাগলদের কথা শুনলে-শুনে যাঁকে পাগল করা যায় না, আমিও কম থেকে তাদের ভাষা থেকে পরিচিত হও। মানতে হচ্ছে কি সাধুকড়ি ভাষা। আপনার নয়, সাধুংস কি হয়। কিছু সারফেরেরা আছে। তभी तो कबीर को कहते है, कहैं कबीर दीवान। দিওয়ান কি পাগলামি, মস্তন কি। তারপরে আমরা এত দিন শুনি এবং আমরা এত ভালো পুরুষ দেখেছি কি না আমরাও মেনে নিও, কিন্তু অনুরোধও নেই।
ইসলিয়ে আমাদের ঋষিরা বলেছেন যে भक्त जब आपको सब कुछ छोड़ देते हैं तो आंगन, आकाश हो जाता है। যারে নিজের অহংকার ছেড়ে সব তার হয়েছে। যেনে এখানে গিরিয়া আপনা অভিমান, যখন বুন্দ সমুদ্রে ডুব গিয়াছে সে সবের মধ্যে প্রাণের প্রাণ। রামকৃষ্ণ পরমহংসের মরনে প্রথম গলে কান ক্যানসার হয়ে গেল। খাওয়াতে, জলও পিনা কঠিন ছিল। গলে সেও কোন জিনিসের মধ্যে সবচেয়ে বড় কষ্টের কথা, তো বিবেকানন্দের দিন রামাকৃষ্ণ বলেছে যে, একটা পিড়া শরীর হচ্ছে। আপনি যদি মাকে কেন বলেন না? জগৎ জনি কো জরা কহ দুই। সে সদা থেকে শুনতি করছি। इतना ही कह दो, कि गले को इतना कष्ट क्यों दे रही हो? रामকৃষ্ণ বলেছেন, তুমি কহি তো কহ দুঙ্গা আমাকে ख्याल ही न आए।
ঘড়ির পরে আঁখ দেখা আর খুব হংসে আর আমি বলে পাগল! कब तक इसी कंठ से बंधागा? সব কংঠোঁ থেকে খাবার কর তো रामकृष्ण ने कहा, यह कंठ अवरूद्ध ही इसलिये हुआ कि सभी कंठ मेरे हो जाये। এখন আমি তোমার কনঠों से भोजन करूंगा। একটি কংঠ অবরুদ্ধ ছিল, তো সমস্ত কংঠের দরজা খোলা হয়। এখানে এক অসমিতা বুঝতি আছে এবং সমস্ত অস্তিত্বের অসমিতা, সমস্ত অস্তিত্বের আমি ভাবছি তা পরমাত্মা। वही অস্তিত্বের अस्मिता तो कृष्ण से बोली है। सर्वधर्मान्परित्यज्य मामेकं शरण ब्रज। সব ধর্ম ছেড়ে দাও তুমি আমার শরণে আ জা এটা কে বোলা? এটা কে আমার শরণে? এটা কোন কৃষ্ণ নেই, যা সামনে আছে। এটা সারা অমিতা, এটা সারা অস্তিত্বের আমি বলি। আমি বাধা হব কারণ তুমি সকলে বেঁচে থাকবে আমার সাথে একতা নেই।
রবীন্দ্রনাথ নিজের এক সংস্মরণ লিখেছেন, যা আমাকে সবচেয়ে বড় প্রীতিকর লাগিয়েছে। সম্পূর্ণিমা কি রাতে ছিল, রবীন্দ্রনাথ নদীর ধারে বসে আছে। একটি ছোট সাদিয়া জালা কর বই পড়। খুব তিতিমাতি আলো ছিল। ছোট সাদিয়া ছিল। এবং বাইরে সম্পূর্ণ চান্দের খেলা ছিল পূর্ণিমায় আলোর আলো ছিল। কিন্তু নীচের মধ্যে দিয়া টিমটিমা থাকছে। মাটির সিলাইট সারি ঘরের আলো তার থেকে মন্দা করতে থিম সে আগে রাত্রে পড়তে পড়তে-পড়তে পারে। দিয়া কো ফুঙ্ক মারা কর বুজা কর বই বন্ধ। তো সে চৌঙ্কের খাদেহ হবে এবং নাচনে লাগবে। এটা একটা অনুষ্ঠি সি ঘটনা। তারা সোচাও না হয়। এখনও পর্যন্ত পিলা সাফ ফুল থাণ্ডে। দিয়া কো বুঝতে এই দ্বার থেকে, খিড়কিয়ানস থেকে, রন্ধ্র-রন্ধ্র সে চান্দের ভিতরে ঢুকে গেল এবং নাচনে লাগলো রবিন্দ্রনাথ।
সে রাত্রে তার লেখা, আমিও ক্যাসা বুঝতে পারছি! সম্পূর্ণ চান্দের বাইরে খড়া ছিল অনূঠি সুন্দর বাইরে রাত অপেক্ষা করছে। চান্দের দ্বারে খড়া আছে, খিড়কি পর খড়া আছে, রন্ধ্র-রন্ধ্রের পাস খড়া রাহ দেখেতা আছে কবু বুজাওগেন ভিতরে কা দিয়া, আমি কি ভিতরে যাই। এবং ছোট সা দীয়া বাধা তৈরি করে এবং তার কারণে ভিতরে মন্দা আলোকিত হয় আঁখেন ক্লান্তি, শিতল নয়। দিয়ে কে বুঝতেও সব তরফ থেকে আলো দৌড়ে। ভিতরে জায়গা নীচে করা হয়েছে। শূন্য হয়। चाँद आ गया नाचता हुआ। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, সে দিন আমার মনে একটা দরজা খুলে গেল, যখন আমার ভিতরে ঢুকে গেল, তখন পরমাত্মার আলোর বাইরেও খড়িগি। যে দিন এটা দিয়া আমি ফুঙ্কমার কর বুজা দুঙ্গা, একই দিন নাচতা ভিতরে যাবে। আবার নাচও নাচ, আনন্দই আনন্দ, উৎসবই উৎসব। আবার এই উৎসবের কোন শেষ নেই।
আমি দুই বলেছেন, ওয়ে নর্কে আছে। कबीर का यह वचन एक बहुत प्रसिद्ध वचन है, তারা বলেছে- অন্যের উপস্থিতি नरक है। তাহলে কি করুন? কি একা অংশে যাবে? একান্তে যেতে, যেখানে দ্বিতীয় না হয়? न पति हो, न पति हो, न बेटा हो। এটি ব্যবহার করা হয়েছে। অংশে আছে হিম-এর কন্দরাং-এ একক স্থানে। দ্বিতীয় নর্ক হল। কিন্তু তুমি অংশ করও একলা না পাওগে। আমি তো তোমার সাথেও চলে যাবে। তুমি তোমার তো এইখানে চলে যাও, আমি তো সঙ্গে যাইগা। আর মনোযোগ, দেখতে আমি, আমার কাছে রাখ। তিনি সিকা ইক্তা হয়। আপনি আধা-আধা ছেড়ে দিতে পারবেন না। যদি আমি তোমাকে দিয়েছি তাহলে তুমিও তোমার সাথে গেছ। আপনি আপনারও এই দুই হিসন্সে বান্ট করতে আলোচনা করতে লাগোগে।
একক লোক আপনার থেকেও কথা বলতে পারে। আমি এবং তুমি দুজন হও। একাই লোক তাশ লাগতে পারে। खुद ही दोनों तरफ से बाजी बिछा देती है। সে তোরফ থেকেও চলে, এই তোরফ থেকেও চলে। তাহলে এমন নয়, সে তোরফ থেকেও ধোকা দেয়, এই তোরফ সেও ধোখা দেয় কিসকে ধোকা দেয়? এক মেলো লোকের কল্পনার প্রতিমূর্তি জিনে লাগতে পারে। সে আলোচনা করছে, কথা বলছে, তাহলে আপনি উপস্থিত হতে পারেন। আমি তোমাকে দিয়েছি। আমি তো কেন্দ্র করেছি সারিওড় কাওড় তো পরিধি। तुम जाओ, तुम भीड़ में रहोगे। আপনি একা হতে পারেন। হিমালয় কা একান্ত शून्य नहीं बनगा। অকেলাপন হচ্ছেন। এবং একপান এবং একান্তে বড় পিছনে। এর অর্থ হল, লোনেনেস এবং একান্তের অর্থ হল অ্যালোনেস, একাপনা এর অর্থ হল, অন্যটি চাই। অন্যের বাসনা আছে। তুম ইচ্ছা হও কোন আ যান। আপনি আপনার হিম গুফা এর বাইরের বৈঠকখানার পথের দিকে নজরে রাখোগে যে হয়তো কোনো বাত্রী মানসরোবর গুজার যায়। সম্ভবত কোন মানব থোড়ি খবর লে আয়ে নীচের মাঠের, কি কি হয়েছে? জয়প্রকাশ নারায়ণ কি সম্পূর্ণ বিপ্লব হয় না? সম্ভবত কোন অখবরের একটি অংশও লে আইয়ে এবং আপনার वेद वचनों की तरह अखबार को पढ़ लो। মন নীচে এই ভকতাগামী মাঠে, যেখানে ভিড় হয়।
রামকৃষ্ণ এক বার বসে আছেন মন্দিরের বাইরে দক্ষিণেশ্বরে তো দেখা যায় যে এক চিল আমার হুয়ে চুহে কে লে উড়ি হয়। এখন চাইল কতই না উপরে, নজর তো তার নীচে কচারে-ঘরে লাগি থাকে। জ্যা মেরে চুহে পড় হো, মাংস কাঁটা কাঁটা হো, ছিটকে পড়ি হো। আকাশ में नजर तो घोरे पर लगी रहती है। तुम हिमालय पर जाओ। কোন ফিরতে হবে না। দিল্লীতে এক পাহাড় হচ্ছে যার উপর ঘোরে আছে। সে পাহাড়ের কাছেও অনেক সুন্দর আছে লোকেদের নজরে সে ঘোরের পাহাড়েও এই জাতি। যেমন চিল की नजर मेरे हुये चूहों पर लगी रहती है। তোমার সাথে তোমার সাথেও যেতে হবে। তুমিও তোমার হতে পারো।
রামাকৃষ্ণ দেখেন যে তিনি চিল উড় হচ্ছে চুহেঁ কোঁস এবং খুব সি चीले उस पर झपतरा मार रही है। কৌভে দৌড়ে আছে। আকাশে সবচেয়ে বড় উৎপাটন হয়েছে। সে চেষ্টা করছে। কিন্তু এবং গিফ্ড আড্ডা আছে এবং সব তোরফ সেকে টোচে যায় সে ভাগতি হয়, বাঁচনা চাই। তার পায়ের উপর লহু এসেছে। তখন ক্রোধের স্তরে তিনি কোন গিদ্ধে ঝাপটি এবং মুঁহ থেকে চুহা ছাড়িয়েছিলেন। চুহে के छूटते ही सारा उपद्रव बंद हो गया। কোন वे चील के पीछे पड़े नहीं। শান্ত গিদ্ধ এবং চিলেং এবং কৌভে ভে চুহে কে পিছনে পড়ে সেখানে। যেমন এই চুহা ছাড়া ভে সব গেলেন। এখন তিনি ক্লান্তি চিল গাছের উপর বসেছেন। रामকৃষ্ণ বলেছেন যে আমাকে লাগানো, হয়তো থোড়ি তার ব্যাখ্যা আইবে। চুহা সারি ভিড় কো লে এসেছে।
তুমি আমি তোমার হিমালয় চলে যাব, কোন পাল্টা যাবে না। সব भीड़ आ जायेगी। আমিও তো টানছি। তুমি আমি, কো ছেড়ে দো বাজারে বসে থাকো, সেহিম হিমালয় হবে। দুকান ঈশ গুফা হোয়েগী থাও, দফারথাও মন্দির হবে যাবে। আমি কা চুহা ভর ছাড় যায়। फिर कोई चील हमला नहीं करती फिर कोई गिद्ध तुम पर आकर हमला नहीं करते। আপনি কিছু লেনা-দেনা নেই। সে আমিও তোমার উপদ্রব কারণ। তুমি কখনো কোনো আঘাত নেবে না মারা? কোন অংশে তুমি কখনো নিচি না। আপনি আমি কোণঠাসা হয়েছে? কোন নে কখনো স্তূতি? না তোমার আমি কি স্তূতি করেছি। যেমন আমিও সারি भीड़ गिर जाती है निंदाकों की, स्तुति करने का, मित्र की, शत्रुओं की, अपनो की, परायों की द अदर इज हेल। বিজ্ঞান বলে থাকছে-দুসরা নর্ক আছে কিন্তু যদি খুব গুরুত্ব দিয়ে ভাবো এবং তারপরে যান তাহলে দ্বিতীয় এইটি হল, আপনি কি হোন। দ গো ইজ দাল। গহরে বিশ্লেষণ করার পর তা জানার জন্য দ্বিতীয়টি মনে হয়। অন্যকে কি নর্ক বলেছেন? তিনি নর্ক মালূম पड़ता है। বস্তুতঃ আমিই নর্ক হয়। অহংকারই নর্ক হয়।
एक ही पवन है अनुरोध कैलाश में, जवाब काबा में। একটি জল আছে, প্রতি গঙ্গায়, আপনার বাড়িতে গঙ্গোদক রাখুন। এবং ছোট ছোট থেকে মিত্রি কে দিয়া এবং সম্ভাব্য মহাসূরীদের মধ্যে একটিও ज्योति है। এই एक को पहचानो। এই একটি জিও। এই এক মধ্যে রমস। একটি কোই গুনো। এই একটিও साधो। এটি একটিও মনোযোগ তৈরি করুন।
আর একটাই মিত্রি আছে এমন সবই ঘড়ে গঁড়ে বন্ধুরা। কুমহার চক্কে প্রভৃতি ও মিত্রি। আলাদা-আলাদা হিসাবে দিতে যেতে পারেন। নাম কা বোধ হয়। মূল का तो जरा भी भेद नहीं है। বেঁচে থাকাটাও যদি বোধ হয় না। কোন নারী আছে, কোন পুরুষ আছে। ভিতরে সব একটা আছে। কোন গোরা আছে, কোন কালা। কোন হিন্দু আছে, কোন তুর্ক আছে। কবীর বলা হচ্ছে কি কাঠের রগড়নে থেকে আগুন সৃষ্টি হয়। একটি উপায় ছিল। কাঠে আগুন ছিপি। কাষ্ঠে আগুন ছিপি। যখন বাড়াই কাটা হয় কাঠের জন্য কাঠই কাটতি হয়, আগুন নেই। কবীর এটা বললে, যেমন তোমার মধ্যে সে একটা ছাপছে। যখন মৌত তুমি মারতি হয়, তো কাঠই কাটতি হয়। আগুন নয় কটি। যখন আপনি বিমাটি ধরে রাখেন, তাহলে আপনি কাঠকে ধরে রাখেন, আগুন ধরে না।
যখন প্রেম बूढ़ा है तो लकड़ी ही बुढ़ी थी, अग्नि बूढ़ी नहीं थी। কবীর এটা বলছে। সে একই রকম তোমারে বললে এক ছত্রাক। কারণ তুমি জান না। আপনি রাগড়া কখনও কখনও এবং সামনেরগড়া আপনার আপনি জানেন না। রগড়নে এর অর্থ হল, পথের পক্ষে সাধনা, তারা যান। আমাকে ভিতরের বাইরে প্রকাশ করতে দেখা যায়, তিনি যান। তারা ভিতরের আগুনকে চিনে নেয় এবং তখন জানে যে, সকল লকডিও মে একটিই আগুন ছিপি। কাঠের মতো আলাদা-আলাদা হবে। আগুনের রঙ-ঢং একটি। আগুন কা স্বভাব একটি। যার উপরে-উপর থেকে পরিচয় সে সম্ভবত ভাবা হোক, সব আলাদা-আলাদা। जिसने अंदर से पहचाना, ये एक ही मिटरी बनी है।
इसलिये तो कृष्ण अर्जुन से कहते हैं, ''ना हन्यते हन्यमाने शरीरे'' শরীর কটাগা আবারও সে না কটতা। নৈনন ছিদন্তি অস্ত্রাণি নৈনন দহতি পাকঃ না তো আমাকে অস্ত্র ভেদ করতে পারে এবং আমি আগুন জ্বালাতে পারি। শরীরই কাটেগা, আমি বুঝতে পারছি না। তুমিও না কাটিগা শরীরই কাটেগা। এখানে যারা যুদ্ধের মাঠে উপস্থিত থাকবেন সেখানে উপস্থিত থাকবেন, ইনকির দেবহ কাটেগি, আগুন নেই।
এবং যখন আপনি এটি দেখান কি ভিতরে কি ज्योति अखंड है, के प्राण शाश्वत सनातन के भीतर। দিয়া मिट जायेगा, ज्योति नहीं मिटेगी। দেহ गिरेगा प्राण ज्योति सदागी। এই আপনার अन्दर के मैं को मिटना पड़ता है। অহংকারকে গলনা পড়ে। এবং তখন নিজের পরিচয়ের ক্রিয়াটি ছিল। তখন সে পরমাত্মা সে এককার ছিল। তখন अन्दर छिपी अखंड ज्योति स्वरूप वह अग्नि प्रज्वलित थी यह भी तथ्य है जब हम आपके अन्दर के मुझे मार डाले और अन्दर आपकी ईष्ट, गुरू व उस परमात्मा के प्रति श्रद्धा, विश्वास भक्ति को जाये साथ जीवन अजस्त्र अखंड गंगा की तरह निर्मल। হকর বহতা।
পরম পূজ্য সদ্গুরুদেব
ক্যালাশ শ্রীমালি জি
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: