যখন থেকে এটা সব চিন্তা ভাবনা প্রারম্ভ হয়েছে, তভী থেকে 'ধ্যান' এর উৎপত্তি হয়েছে, মনোযোগ সব মানবজাতির ইতিহাস। মনোযোগ এক রাস হয়, মহারাস হয়, মহানৃত্য জীবন কি এক উমং, জীবন কা উল্লাস, জীবন কা सौभाग्य और सही अर्थों में कहा जाये तो जीवन की पूर्णता। মানুষ মাত্র জন্মজ্ঞান শ্মশান পর্যন্ত কি এইটার করতে আপনার-আপনি শেষ করে লেতা হয়—একটা পরদা গিরে যায় এবং দ্বিতীয় জন্ম প্রারম্ভ হয়—এই পরদে কে আগে যে জীবন ছিল, সে জীবন আমাদের কোন হোশ, কোন, কোন চেতনা नहीं रह जाती।
যার লক্ষ্য আমরা জন্ম নিচ্ছি, একই লক্ষ্য থেকে আমার একটি জীবন আমাদের সামনে ছিল। তিনি এই প্রভুর কৃপা করেছেন যে তিনি বর্তমান জীবন এবং শেষ জীবনকে এর মধ্যে একটি পরদা রেখেছেন, যে তার জীবনকে বোঝ, ব্যথা, এই যন্ত্রণার মধ্যে এই যন্ত্রণা হয় না কেন? এই জীবন মর্ম, চেতনা কি? এটা বোঝানোর জন্য কোন শাস্ত্র, वेद, উপনিষদ, পুরাণ নেই, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরি করা নেই, কোন ঋষিকুল নেই, কোন গুরুকুলে তার শিক্ষা দেওয়া যায় না—এটির শরীরে কোন বস্তু নেই। আছে— এটা তো অনেক উল্লাস।
মন কে অন্দর নাম কর যার চেতনা স্পর্শ করার কথা বলা হয়েছে তাকে 'ধ্যান'- শব্দের বাইরের জীবন থেকে মিলন ছিল না— শরীরে কোনো আলাদা তথ্য আছে এবং মনের বর্ণনা আলাদা তথ্য আছে— সঠিক অর্থ দেখায় শরীর এবং মন কোন পারস্পরিক সম্পর্ক নেই।
প্রতিটি মানুষের শরীরে রশ্মিগুলো বের হয় এবং তারা রশ্মিয়ানদের অন্য মানুষের শরীরে স্পর্শ করে। এই রশ্মিদের আদান-প্রদান থেকে সুখ-দুঃখ, হানি-লাভ, জীবন-মরণ, প্রেম-ঘৃণা, সাফল্য-অপয়শ সবের উৎপত্তি ছিল। আমি অন্য কেউ প্রেম করছি, এটি কেবল একটি রশ্মি, মানবের শরীর থেকে মানুষের শরীর পর্যন্ত পৌঁছাতে এই অনুভূতির উৎপত্তি হয়। শব্দের মন থেকে কোন সংযোগ নেই, কারণ শরীর থেকে যা স্থাপিত হয়, সে কেবল বিষয়-বাসনাগুলির সাথে সম্পর্কযুক্ত হয়- কাজ, রোধ লোভ এবং অহন থেকে সম্পর্কযুক্ত। এটাও এইরকম একটা তালাব এর উপরে নিচে আমরা लहरें দেখছি। বাস্তবতা জানার জন্য যখন তাকে সরোবরের গহরাই ছুঁতে পারবে না, তখন তার গহরায় প্রবেশ করবে না, তখন তার গহরাই কা আন্দাজাও লাগাবে না—অন্তরকে রহস্যজনক লোকদেরও দেখা যাবে না। সমুদ্রের গর্ভাবস্থায় যা মোতি হয়, তারও কিছু পড়ে না- এবং মানব জীবন রূপী সমুদ্রে মোটিনীয়দের পরখ করার জন্য শরীরকে অন্দর পৌঁছানো দরকার, শরীরকে অন্দর নামানো দরকার-
এবং যখন আমরা দেহের অন্দর নাম দিতে পারি না, তখন আমাদের শরীরে অন্ধের কা জ্ঞান নেই, তখনই আমরা জীবন-মৃত্যুকে মাঝে মাঝে জুজতে থাকি— আমরা রোজ তৈরি করি, রোজ মরতে পারি—কখনও আনন্দ হয়। হয়, কখনও উদাস হয়—চিন্তিত হয়, কখনও উলাসিত হয়—কখনও কিছু নোট বটো লেতে হয়—কখনও কেউ প্রেম করতে পারে এবং আমরা আপনার মধ্যে খুশি হন তিনি শ্মশানে থাকেন। , এখানে সব কিছু শেষ হতে হবে।
যখন সব কিছু শেষ হয়ে যাবে, তখন একত্রিত হবে? এটা একত্রিত করার ক্রিয়া কেন? কেন একত্রিত হতে হবে? সঠিক অর্থে মানব ভ্রান্তি রয়েছে, ভুল-ভুলয়ায় রয়েছে, মানবের সাথে সব কিছু একত্র করা হচ্ছে- যার কোন প্রয়োজন নেই, তার সাথে কোন মিল নেই। তিনি যে ধন, পুত্র, স্ত্রী, বন্ধু-বন্ধব একত্র করছেন তার তার প্রয়োজন নেই, এটি সবের সাথে যেতে পারে না। এটি করার জন্য তিনি যা করতে চান তা পাওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে- তার জন্য বসতে হবে এবং তাকে একত্রিত করার প্রয়োজন হবে না- তাকে একত্রে রাখে। ব্যর্থের কচারে একত্র করা হচ্ছে— অসল মোতিয়ানদেরকে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে এবং অসল মোতিয়ানদের পরিচয় আন্দার উত্তরে যে ক্রিয়াকলাপ করা সম্ভব তাও সম্ভব হতে পারে গহরাই কে আন্দার- মজধারে যেতে পারে—আপনি আপনার শরীর থেকে বের করে দেবেন। 'আজ আমি 'ধ্যান' কি তাদের গোপনীয় পদ্ধতি, তাদের গোপনীয় রহস্যগুলিও স্পষ্ট করা যাচ্ছে, যা 'জীবনের হিরে' যা 'জীবনের পুঁজি', যা 'মানুষ্যের বাস্তবতা', যার মাধ্যমে , 'মানুষ কহলাতা হয়।' 'মানুষ' শব্দটি যোগ করা হয়েছে 'মন' হয়— মন শব্দ থেকে মানবের উৎপত্তি হয়, শরীর শব্দ থেকে মানুষের উৎপত্তি হয় না। তাকে চাই এবং মানুষ বলে তাহলে আমাদের মনকে চিনতে হবে।
जब तक हम मन को पहचान नहींेंगे तब तक हम मनुष्य कहलाने के काबिल नहीं है, जैसे-কোন কেউ গাই, ভাইস, শের, সিয়ার বলতে পারেন, একই ধরনের মানুষ বলতে পারেন, যখন আমরা মন ও তার মূল মনের কথা বোঝাতে হবে না, চিন্তন হবে না তা পশুতে এবং আমাদের মধ্যে কোনো অন্তর্নিহিত থাকতে পারে না।
মানুষ তখন মানুষ তৈরি হয়, যখন মন থেকে কেউ ধরতে সক্ষম হয়। এসিল এর পূর্বে আমরা যা কিছু কাজ করে, সে উপরের হিসাব থেকে বলে এবং এটা বলে কি- 'আমি মন থেকে করছি।' প্রেমিক এটা কই থাক- 'মন সে ভালোবাসি।' কোনো সে সময় সে বলে- 'মন সে জানতে চাই।' তারপরে এই শব্দে মন কালওয়াড় হয়— বলে মনে হয় নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে না— মন, তাকে বুঝিয়ে নেই— তাকে মনের পরিচয় দেওয়ার অধিকার নেই, তাহলে কি সে বলেছে যে- আমি মনে সে জানতে চাই! के माध्यम से তোমাকে ভালবাসতে পারতে বা स्मरण के माध्यम से तुम पहुँचना चाहती हूँ- इस मन से मैं कुछ कर रहा हूं! আর মন নিয়ন্ত্রণে নেই! এটা ব্যক্তি সঠিক মানে আমি মানুষ না হতে পারি।
এই কথাটি জানার জন্য তাদের প্রশ্নগুলিকে ছয়রাসভা চালান, প্রশ্নগুলির মাধ্যমে উত্তর দিন যে এটি গুঢ়তম বিষয় সহজতম হতে পারে। এটি এতই জটিল শব্দের শব্দগুলিকে বাঁধা যায় না— হাওয়াকে বাঁধা নাও যেতে পারে—তুফানকে বাঁধা যাবে না- 'ধ্যান'-এর মতো শব্দটি বাঁধার জন্য 'শব্দ'-আপনি অনেক ছোট থাকেন। মনোযোগ আপনার-আপনাদের মধ্যে বিস্তারিত ফলক আছে— সমগ্র আকাশের বানহঁতে নেই- সম্পূর্ণ সমুদ্রের বাইরেও নেই সমেটা যেতে পারে—একই ঠিক ধরন থেকে 'ধ্যান'-এর মধ্যেও মানুষ প্যান্যান্সের মাধ্যমে স্পষ্ট করা যায় না— আবারও একটি চিন্তন কি গই মাধ্যম থেকে, একটি চিন্তার প্রয়োজনের মাধ্যমে এই শব্দটি ব্যাখ্যা করতে পারে।
আমি এই বিষয়ের উত্তর দিয়েছি, আমি এই বিষয়টা স্পষ্ট করতে চেষ্টা করতে পারি কি এটা ব্যাখ্যা করা যায়, শিখা যেতে পারে, অহসাস করা যায়'-প্রশ্ন মনোযোগ কি? আর শরীরকে ধরে রাখার জন্য শরীর ছেড়ে দেওয়া হবে, একটা চেতনা হল, যে 'মন' বলেছে, তাকে ধরতে হবে শরীর ছেড়ে দিতে। যখন আমরা আপনার দেহের জন্য অর্থের চিন্তন করব না—-যব শরীরে সব কিছু হবে না— এবং শরীর থেকে দেখবেন মনের জন্ম দেবে- তখন আমাদের সামনে মনের অবস্থা স্পষ্ট হবে- তখন এক চেতনা উৎপন্ন হবেন— এবং তার চেতনাকে বোঝানোর জন্য প্রয়োজন- আমরা মনোযোগ দিয়ে বোঝান।
আপনার উত্তর নামকরণ করুন, আপনার জীবনকে বোঝানোর জন্য শরীর তৈরি করুন, সম্পূর্ণরূপে বোঝান যে সব কিছু শেষ হয়ে যায়—যখন আমরা একটি 'দ্রষ্টা' হয়ে যাই, যা আমি দেখতে পাচ্ছি- বন্ধু- বান্ধব, পুত্র, মান, সাফল্য, প্রতিষ্ঠা- এখানে সব কিছু ঠিক আছে, যেমন- ফান্ডে একটি ছবি সাঁটাচ্ছে, আমাদের প্রেক্ষা গৃহে কেবল একটি আসন বসতে হবে— দ্রষ্টাভাব থেকে। যখন ব্যক্তিতে দ্রষ্টাভাব সৃষ্টি হবে, সমুদ্রের তীরে দেখতে দেখতে ভাব জন্ম নেবে এবং কষ্ট পাবে, না বিষাদে দুঃখ পাবে, না সুখী হবে— যখন অবস্থানে পাওঁ রাখুন, যখন আমরা অবস্থাতে আইয়ন, যখন আমরা নীচের স্থলে কাজ করব, তখন 'ধ্যান' কা 'পহলা ধাপ' প্রারম্ভ হবে।
মনোযোগ, কোন বস্তু নেই যা বাইরে থেকে অনদর অনুসন্ধানিত কি যেতে পারে। জ্ঞানের মাধ্যমে, পুরাণদের মধ্য থেকে, वेद মন্ত্রের মাধ্যমে মনোযোগ দেওয়া যেতে পারে, মনোযোগ দিয়ে কথা বলা হচ্ছে না কি বাইরে থেকে অন্দর কি ওঠতে পারে। মনোযোগ তো আন্দার সে বহারের গতি হচ্ছে, অন্দর থেকে উৎথিত হচ্ছে, আন্দার থেকে উপরে উঠার ক্রিয়া হচ্ছে- এবং তার ভিতরে পৌঁছানোর জন্য আমাদের সিঢিঁয়াঁ তৈরি হয়েছে- সিढিঁয়াঁ তৈরি করেছেন- দ্রষ্টজ্ঞ ভাব, সমুদ্রস্থ থাকবে এর। सीढियां बनानी पड़ती- विदेह बनने की, जहाँ न हर्ष होता है, न विषाद होता है। সিঢীঁ তৈরি করে পড়ি- মন কি আর তার মনের কাছে পৌঁছে যা বিম্ব দেখায়, যা চেতনা জাগ্রত করে, যা চিন্তা তৈরি হয়, তাকে 'ধ্যান' বলে।
'মধ্য' ইতি 'ন' স 'ধ্যান'— বাইরের কিছুও মনে হয় না, বহারও কিছু থাক, আমাদের সমভাব হয়, আমরা সমুদ্রে থাকি, এই অবস্থাকে আমরা 'ধ্যান' বলছি।
আঁখ মুন্দ করতে বসতে বসতে মনে নেই। আঁখ বন্ধ কর নেওয়া থেকে মনোযোগ নেই। हिमालय में जाकर बैठने से, समाधि लगाने से ध्यान नहीं था। পাতঞ্জলি কে যোগ দর্শনের জন্য পড়ুন, বুঝতে শিখুন এবং শিখতেও কিছু শিখা যায় না, মনোযোগ দিয়ে শিখতে হয় না। যা নিচের নামকরণের ক্রিয়াটি জানুন, যা মনকে পৌঁছে দিতে পারে, সেদিকে খেয়াল করুন। যদি মনোযোগ দেওয়া হয়, কথা হয় এবং কোন কিছু নেই, তবে তা মনোযোগ দিতে পারে বা বাইরের কোন জিনিসটি থাকতে পারে। যখন মনোযোগ দিচ্ছি, তখন স্ত্রী, পতি, পুত্র, বন্ধু-বন্ধব, কিছু নেই, অন্য অর্থে সে নিজেও আপনার কাছে নেই, বিজ্ঞানের কোন জ্ঞান, চেতনা, হোশ না। তার অবস্থানে পৌঁছানোর জন্য একটি ক্রিয়াকলাপকে মনোযোগ দিয়ে বলে। প্রশ্ন মনোযোগ নিকার করা যেতে পারে বা বাস্তব?
আমাদের এখানে মূলগতভাবে শব্দ আছে- একটি নিরাকার, এক বাস্তব— কোনো নেরামকে— কোনো কৃষ্ণকে— কোনো খ্রীষ্টকে— কোনো একজন অন্য কোনো মনে আছে। সামনে একটি বিম্ব হয়, একটি মূর্তি হয়, তাদের জন্য ধনুষ করা হয়, মুরলি বজাতে হয় কৃষ্ণ, সুলির উপর টাঙ্গেছে ঈশ্বর- এই ধরনের চিন্তন করার কাজটি সগুণ চিন্তন বলে, রূপের উপাসনা বলে। কিছু একই রকম চিন্তক করা হয়েছে, আমার সগুণ এবং বাস্তব অবস্থা থেকে আপনার চিন্তনকে আলাদা করা হয়েছে। আমি আবার আলাদা অবস্থানে আছি, 'কবীর' শীর্ষক লাইনে আছে, তাহলে ব্রহ্মটির কোন ফর্ম নেই, সে অজন্মা আছে, অবিকার, অচিন্ত্য বলে- লালী লাল, যত দেখুঁ, লালী লাল। দেখেছি, আমিও হাক করেছি লাল। তার মধ্যে কি বিশেষ কথা আছে, তার কি কহুঁ, তার কি আকার দূত, তার কি বলুন- তিনি সবত্র ব্যাপ্ত। প্রাতঃ কালের পর দশন দিকগুলোতে লালি ভরে যায়, সে সময় কোনো ব্যক্তিত্ব ছিল না, বাসুরি বজাতা কোনো ব্যক্তিত্ব খড়া ছিল না— তিনি আমার একটি দৃশ্য ছিল— এবং তার চারপাশে তার দিব্য দৃশ্য দেখা যাচ্ছে, তার মধ্যে। এতে আপনার-আপনাকে দেখা হয়, ভ্যাসাও অভিজ্ঞতা হয়, বৈসি লালী যা দশো নির্দেশে ছিল। এতে কোন প্রকারের প্রতিমূর্তি নেই, কোন প্রকারের ছবি নেই, এবং কোন প্রকারের বিম্ব নেই- সে 'নিরাকার', যার কোন আকার নেই।
মনোযোগের জন্য নিরাকারের প্রয়োজনীয়তা নেই, বাস্তবের প্রয়োজন নেই— এটির আকার নেই। আকার তো আমরা তৈরি করেছি, আমরা রাম দেখিনি, পোথিতে যা লিখেছে তার মতে ছবি তৈরি করা হয়েছে এবং তাকে 'রাম'-এর নাম দিচ্ছি। আমরা কৃষ্ণকে দেখাতে পারিনি, শ্রীমদ্ভাগবতে যা পড়া হয়, তার একটি আকার তৈরি করে 'কৃষ্ণ'-এর নাম দেওয়া-আকারের মধ্য দিয়ে মনের অবস্থা হতে পারে না। যখন নতুন শিশু লেখা শিখেছে, তখন নতুন শিশু লিখতে শিখতে বসেছে, তাকে স্লেটে 'ক' লিখুন— এবং সে শিশু আপনার ছোট ছোট ছোট ছোট ছোট হাতের পেঁসিল কাগজে লেখা অক্ষরে পেঁসিল ফেরাতা রাখে— কিছু দিনগুলি অধ্যয়ন করার পরে সে কাগজটি সরিয়ে দেওয়া হয়, তাকে বলা হয়- এখন পর্যন্ত আপনি পেনসিল থেকে যা অধ্যয়ন করেছেন, তাকে আপনি লিখবেন এবং সফেদ কাগজে তিনি লিখতে পারবেন।
মানুষের মধ্যেও একটা অবস্থা আছে, যখন সে তার দিকে প্রবর্তিত হয়, তার একটি আকার দেওয়া হয় আপনি সেখানে থাকার জন্য— তার আকারের মধ্যে থাকা যে কাজ করে, সে সগুণ হয়। তার চোখগুলিতে 'কৃষ্ণ' বসে থাকে, তার চোখগুলিতে রাম বসে থাকে, তার চোখগুলিতে 'নানক' এবং 'ঈসা' বসে থাকে— এবং সে বিম্বের সামনে স্পষ্ট হয়। আমার চোখ বন্ধ হয়ে গেছে, তখনও অধ্যয়নরত ও বিম্ব হিমের চোখের সামনে আসছে— এবং লোকে মানতে যে আমি চোখ বন্ধ করেছি— এবং ইষ্ট আমার সামনে দাঁড়িয়েছে—আর মানতে বসেছি- আমার মনে। এটা উতনা মনে হচ্ছে যে আমি 5000 বছর ধরে আমার আকাশে খড়্গ বুঝলাম — আপনি দেখেন সে বিম্বের মানস গইয়ের সাথে জমে গেছে এবং জমে যাওয়ার পরে আঁখিতে চোখ বন্ধ হয়ে গেছে দেখা দেয়।
এটা তো ঠিক কথা হচ্ছে- যখন কোন প্রেমিক তার প্রেমিকা থেকে কথা বলে, তার ছবি নিহারতা রাখে, তার জন্য তার ঘূমতা থাকে, সে ছবি তার আঁখদের সামনে ঘোরা থাকে— এবং সে যখন আঁখ বন্ধ করে। দ্বারা দেখা হয় তো প্রেমিকা কা বিম্ব তার আঁখদের সামনে দাঁড় করানো হয়— প্রেম বিম্ব স্পষ্ট হয়ে ওঠেনি, সে কিন্তু তার একটা বিম্ব হল, সে নিজের-আপনি প্রেমিকা তৈরি করতে পারে না। । বিম্ব प्रेमी না হতে পারে- তিনি একটি দৃশ্য দেখেছেন
এবং একই অবস্থা নির্ণয় করা হয় যা বাস্তবে মানতে পারে না তাই বলে যে একটি ज्योति है, एक दीपक की लौ है, एक लाली है–এবং একটি দৃশ্য স্বতন্ত্র ব্যক্তিকে চিত্তে প্রকাশ করা হয়— এবং তিনি আঁখ বন্ধ করেন। তার চারপাশে লালী দেখায়- সে একই মনের বিষয়বস্তু হচ্ছে—কোনও সঠিক অর্থ তার প্রথম দিকে মনোযোগ দেয়, এটি মনোযোগ দেয় না। মনোযোগ না সগুণ করা যায়, না নির্গুণ করা যায়। ইন দু'জনে থেকে বের করে যাও, তার সাহায্যে অ্যাক্সেস করার জন্য যা কাজ করে- সে মনোযোগ দেয়। মনোযোগ তো অনেক সামনের অবস্থা, ইসিলিয়ে এটা দরকার নেই যে আপনার সামনে কোন বিম্ব হো বা এটি কোন প্রয়োজন নেই কি-আপনি হিন্দু হোন, মুসলিম বা শিখ, খ্রীষ্টই হোন। এটা দরকার নেই যে আপনি রাম, কৃষ্ণের পূজাতে হোন। শুধু আপনি মানুষ, অতঃপর আপনার অন্তর্দৃষ্টি করতে পারেন, সুদূর গহরিয়াতে পৌঁছাতে পারেন—এবং প্রত্যেকটি মানুষ পৌঁছাতে পারে, যদি সে বিচক্ষণতা থেকে দূর করতে পারে, - বুদ্ধিই সগুণ এবং নির্গুণে भेद कहती है। সম্পূর্ণ এবং নিরাকারে ભેદ করা হয়, এটা বাস্তব হয়— এটি নিরাকার হয়— এবং দেখতে বুঝলাম ব্যাখ্যা এবং নিরাকার উভয়ই। ছল-ঝুঠ, ঢংগ এবং পাখণ্ড ভয় হয়। এই মনোযোগের ব্যাখ্যা করা যায়, নিরাকার করা যায়।
প্রশ্নঃ মনোযোগের আসল তাত্পর্য কি এবং এটি কি ধরনের হতে পারে? যখন আমরা নিজের বুদ্ধি, আপনার চিত্ত, চিন্তা, ভাব, রগ, দ্বেষ ইন সবথেকে বেশি হট করতে আঁদরের কর্মের প্রারম্ভ হয়- চিত্ত থেকে, যেখানে লাফালাফি হয় না, যেখানে কোন প্রকার সেরেঙ্গে বিবর্তন ছিল না। হো, আপনি যদি অন্য নিচের নামকরণের কাজটি করে থাকেন, তখন তার অবস্থানে পৌঁছানোর কাজটি 'ধ্যান' বলে।
যদি উপরেই ভাব শেষ হয়, তখন একটা নতুন আলোক তৈরি হয়। যখন একটি ছোট ছোট অংশ থেকে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন, তাহলে সামনে বড় আলোযুক্ত, একটি দ্বিতীয় হল পাওয়া যাবে, যখন আমরা এগিয়ে চলেছি, তিসরা ও—আপনি গহরাইতে নেমেছেন— আলো থেকে আলোকিত হচ্ছেন। স্তম্ভের অবস্থা পর্যন্ত— পৌঁছাতে থাকে এবং যখন আমরা শেষ বিন্দু পর্যন্ত পৌঁছাতে পারি, যেখানে বাইরের কিছু শূণ্য হতে পারে আপনার অস্তিত্বের বোধও শেষ হয়ে যায়, তিনি বলছেন।
মানুষ কি সাত অবস্থায় ছিল, যাকে বলা হয়েছে- 1- বৈখরি, 2- মধ্যমা, 3- পস্যন্তি, 4- অতল, 5- প্রাণ, 6- নির্বিজ, 7-মানস ইন সাতনকে পাওয়ার পর আমরা যার স্তর। পৌঁছাতে পারেন, তিনি 'ধ্যান' বলছেন। প্রথম স্তরের 'বৈখরি'-এর তাত্পর্য আছে- আমরা আপনারই জানাতে পারি। वैखरी का तात्पर्य है- আমি কিছু বুঝতে পারছি, আমি জানি যে আমি কি বুঝতে পারছি—কথা আমি বুঝতে পারছি?— আমি কি বুঝতে পারছি? আমি যা কিছু বুঝতে পারছি বা বুঝতে পারছি না?— এই কথার জ্ঞান আছে কি, আমার এই কথাটাও যে আমি হিন্দু বা মুসলিম।
এই অবস্থার মধ্যে ছিল না, এটা মানুষ ছিল. যেমন অনেক পুরুষ ছিলেন জিনকি বৈখারি অবস্থাও ছিল না। যা পশুতা ও মানুষে ભેદতে বোঝাতে পারে না, স্বয়ং পশুতার দিকে অগ্রসর হচ্ছিলেন, তাহলে মানুষ যদি চিন্তা করে বা চিন্তা করে যে কাজটি প্রারম্ভ করে— এবং সেই সময়ই এটি অহসাস করতে হয়, এটি চিন্তা করা হয় কি- 'শীর। এর অন্দর উত্তর কর, আপনার কারণ আপনাকে ভুলা দেওয়ার যে অবস্থা ছিল, অপূর্ব আনন্দদায়ক প্রাপ্তি ছিল'- এতনা যা চিন্তা করে তার বৈখরি অবস্থা পাওয়া যায়, তাই চিন্তা করার জন্য ব্যক্তিকে বাইরের পৃথিবী থেকে পরে। হট কর, অন্দর নামকরণের জন্য নিজের পাওভার বাড়ায়, এক এগিয়ে ধাপে ধাপে।
তিনি এটিকে অহসাস করেছেন কি-বাইরের দুনিয়া, বাইরের সুখ-দুখ— ইন সবচেয়ে আলাদা আলাদা হটকার স্বয়ং তার যা আপনার-আপনি একটি অপূর্ব আনন্দদায়ক অবস্থা, আমার কাছে পৌঁছেছে। এই অবস্থানের ভান হওয়া, অনুমান করা যে আমাকে তার স্তর পর্যন্ত পৌঁছানোর জন্য যা মানুষের শ্রেষ্ঠতম অবস্থা। যখন তখন মনে মনে উঠবে, তখন তার একই রকমের অবস্থা বলে, কারণ সে সময়- তার দেহের স্তর থেকে সরিয়ে ফেলুন, অন্দরের স্তরে পৌঁছানোর কাজটি করে আপনার পদক্ষেপ বৃদ্ধি।
যে, শরীর থেকে আমি বিদ্যুৎ প্রবাহিত করছিলাম, তখন অন্য যে শরীর স্পর্শ করছিল, তখন তার অন্য শরীরে তরঙ্গের স্পর্শ থেকে আমরা মালুম করতে যে তার সামনে ক্রোধ করছি বা ঘৃণা কর আছে— প্রেম করা হচ্ছে এই আমরা চাই— এটা সব কিছুর বাইরের তরঙ্গের আদান-প্রদান থেকেও পরিচিত ছিল— তাই মানসিক রোগের বাইরের তরঙ্গের আদান-প্রদান থেকেও ছিল।
ই বাইরের শরীর কি তরঙ্গেঁ, এর বাইরের জিনিসগুলো অদান-প্রদান হয়। আগে বার বার এটা ভাবা হয়- এই বাইরের শরীরে কিছু এবং ক্রিয়া করে, কিছু এবং তোরঙ্গে, যা মধ্য তরঙ্গে—তবে অনেক স্পর্শ করে, তখন তাকে ভান হয়- অন্য কোনো বস্তু আছে, কেন? যা থেকে আনন্দ পাওয়া সম্ভব—বহির্ভূতভাবে তিনি কিছু করে দেখেছিলেন, তিনি মকান তৈরি করেছিলেন, বাড়ি বসিয়া, স্ত্রী লায়া, এক স্ত্রী, দুই স্ত্রী, চার স্ত্রী, আট স্ত্রী, দশত ও দশম থেকে বিবাহ করেছিলেন— পতি বদলে, প্রেমিক বদে— তিজোরিয়ান ভরিঁ, ব্যাংক ব্যালেন্স তৈরি—আমি অবশ্য তার কিছু আনন্দ অনুভব করতে হবে না- সে, আর যখন অভিজ্ঞতা হয়নি তখন মানসে এটা চিন্তন স্পষ্ট হয়েছে কি না , তার মাধ্যমেই আনন্দের অনুভুতি হতে পারে।'
আপনি আপনার মেলক্ষণ শুধুমাত্র। যা আজ, সে কাল নেই। আজ ধন্য হয়, কাল ধনে বাঁচা যায় না। ধন কে মাধ্যম থেকে নিন্দ পাওয়া যায় না। ধ্যানের মাধ্যমে নিশ্চিন্ততা পাওয়া যায় না—ভাগে থাকার প্রক্রিয়া থেকে কিছু পাওয়া যাবে না। কোন আলাদা জিনিস আছে, যার মাধ্যমে আনন্দের অনুভুতি পাওয়া যায়— এবং যখন তার চিন্তা-ভাবনা করা যায়, তখন মনে হয়, যখন আতি হয়, দৃঢ়তা যখন মজবুত হয়, তখন আমাকে আনন্দ পাওয়া যায়— তাকে তা জানা যায় না। কি মজা আছে? আনন্দ কিভাবে পাওয়া যায়? এটা কথন থেকে প্রাপ্ত হতে পারে? তারপরে একটা কথা তৈরি করা হয়েছে, মজবুত হয়েছে, এটা চিন্তন তৈরি করা হয়েছে কি-জুরুর কোনো হল সে মাধ্যমে আমি উপভোগ করতে পারব- এই মজবুতকে 'মধ্যম অবস্থা' বলেছে।
তিসরি স্তর 'পস্যন্তী স্তর'। পশ্যন্তি টাচ থাকার কি ক্রিয়াকলাপ বলছি। আমরা দেখছি, আবার আমরা একটা অন্য দিকে আঁখ দেখছি, একটা অন্য পদ্ধতি দেখছি, ভাবা যাচ্ছে। আমাদের ধারণা এবং চিন্তন পরিবর্তন করা হয়েছে। ঠিক এই দেখো কাম হয়েছে, যেমন- বন্দর আমরা সিনেমা হলে বসেছি।
সামনে পরদে কারো ছেলে মারা গেছে—মনে কোনো ভাব নেই, কষ্ট হচ্ছে না। কোন মেয়ে খুব সুন্দর নাচ হচ্ছে। মনের মধ্যে কোন অনেক বড় বিকার বা চিন্তা উৎপন্ন হয় না। শুধু দেখছি—চোখ-দেখতে তিন ঘণ্টা বিট যায়, এবং সে কুর্তা ঝটকে বাইরে চলে যায়। मगर তিন ঘন্টো में वह तटस्थ होकर देख रहा है। সেমেন ইনওয়াল্ভ না হচ্ছে। সে তার পরদে যা কিছু দৃশ্য আছে, তার তাদাত্যমতা যোগ করা হচ্ছে না। সে পরদে পর লডকা মরে গেছে তখনও সে কুর্শির ওপর বৈঠকে বসার পিট করতে পারে না- সে শুধু দৃষ্টতা হয় এবং বাস্তব জীবনেও সে দ্রষ্টাভাব আসে—যদি রূপে এসেছেন, তখন তিনি নীচের রূপে দেখাতে থাকবেন। হয়, রূপে চলে তখনও সমুদ্রস্থল থেকে দেখতে থাকে। বাড়িতে যুদ্ধ-ঝগড়া হয়, তখনও সে নীচের অবস্থানে থাকে। সে কোন গালি দিতে পারে, তখনও সে নটস্থ থাকে। তার কোন প্রশংসা করা হয়, তখনও তিনি সমুদ্রে অবস্থান করেন এবং এটি সমুদ্রে অবস্থান করে, তার জীবন উত্তরণ হয়, তিনি 'পৃষ্টান্তি স্তর' লাভ করতে পারেন। তখন কেবল দ্রষ্টতা থাকে, সে দেখাতা রাখে- সব রূপে আপনার-আপনি স্থির থাকে। না হর্ষ ছিল, না বিষাদ ছিল—মনে কোনো প্রকারের কোনো গতি ছিল না। তিনি শুধুমাত্র একটি জায়গা খড়া আছে এবং দেখতে রাখা আছে। আপনার-আপকো তার মধ্যে লিপ্ট না, আপনার-আপকো তাকে যোগ করা নয়। ধারে খাড়া হতে হবে।
সমাজে চলছে, ঘরে থাকছে। স্ত্রীও হয়, পুত্রও হয়, বন্ধু-বন্ধবও, সামাজিক কাজ করে, ব্যবসাও করে, চাকরি করে, ভগবানের ভজন করে, হরিদ্বারে স্নান করে, তারপরে সব এক দ্রষ্টা ভাব সে করে, তার মধ্যে লিপ্ত হচ্ছে না এবং যখন তা স্পষ্ট হচ্ছে, তখন তার অবস্থার পশ্যন্তীর অবস্থা বলা হয়েছে। আপনার-আপনি আলাদা আলাদা করে দেখুন যা কাজ করে, তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবস্থা, তার মনোযোগের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য 'তিসরা হয়' একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, তিনি নিজের শরীর থেকে তার ভাবও সরিয়ে দিয়ে সুখ-দুঃখ বিষাদ তৈরি হয়। তিনি একটি অনমনী স্তরে আগমনের কর্মের প্রারম্ভ করতে পারেন, তার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হয়। কোনো নারীকে দেখতে তার মনের বিষয়-বাসনা তৈরি হয়নি। কোনো রোগি দেখতে তার মনে ঘৃণা তৈরি হয়নি।
চৌথি স্তর 'অতল স্তর'। অতল-জিসকা কোন কথা-শোর নেই, সে এই পৃথিবীতে ছিল না। তার পরিবেশ, তার পরিবেশ, তার জীবন জুড়ে ব্রহ্মাণ্ড ছড়িয়ে যায়—পূর্ণ ব্রহ্মাণ্ড তার সাক্ষীভূত হয়, আবার মনে হিন্দু, আবেগ, শিখ, ঈসায়ী এবং তিরোহিত হয়। তিনি মন্দিরে একই ভাব থেকে যাচ্ছেন, মসিদেও একই ভাব হচ্ছে, তিনি চার্চের সামনেও একই ভাব থেকে ঝুকতা করছেন, তিনি রামকে সামনেও একই ভাবছেন।
তার মনে দ্বৈত কা ভাব ধীরে-ধীরে শেষ হওয়া কি কর্মের প্রারম্ভ হয়, খুব গহরাইতে যেতে কী প্রণাম হয়, যার কোন দিকে-ছোর হয় না, যেখানে ন হিন্দু হয়, না খ্রীষ্টই হয়— কোন প্রকার রাগ-দ্বেষ নয়। যদি কোন গালনীয়া দিতে পারে, তার মুহূর্তকে থুক দিতে পারে, তার ব্যক্তিগত উপর ক্রোধের সৃষ্টি হয় না। হর্ষলাস-এর পরিবেশে তার নিজস্ব কোনো বিশেষ অনুভূতি উত্পন্ন হয়নি।
যখন অবস্থা আতি হয়, তার অবস্থা অতল অবস্থা বলে। এটি মনোযোগের দিকে অগ্রসর হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবস্থা। আপনি জীবনকে সম্পূর্ণরূপে কর্ম-কলাপ করে থাকেন, যেভাবে সমাজ থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি করেন। তিনি ব্যবসাও করেন, চাকরিও করেন, স্ত্রীর সঙ্গেও থাকে— তিনি স্বামীর সঙ্গেও থাকেন, তারপরে কোনো প্রকার হানি এই সুবিধার স্তর ছিল না—আপনি-আপনকে তিনি সকল ব্রহ্মাণ্ড থেকে এককার করতে পারেন। আছে। তার পরোসি মৃত্যুতে কষ্ট হয়, ওয়্যাতনামেও কোনো ব্যক্তির মৃত্যু হয়, উভয়ের একই স্তরে কষ্ট হয়। যদি আমার বাংলায় এখন কোন দুঃখ আছে এবং তাকে কষ্ট দেওয়া হয়েছে।
তার সামনে দেশের অনুভূতি মিট হয়। আমি ভারতে, পাকিস্তান, অমরিকা বা ওয়াতনাম কা নিবাসী আমি, তার মনে এটা ভাব ছিল কি- আমি সব কিছুর এক কণ বুঝতে পারি, এবং মানুষটা যেখানে ক্ষয় ছিল, সেখানেও হানন ছিল হে-সে উতনাও কষ্টের ব্যাপ্ত ছিল জিতনা তার বাড়িতে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, সে নিজের-আপনাকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়। তিনি কোন একটি স্থান, একটি দেশ, এক কালের মধ্যে বন্দনা ছিল না, তিনি ব্যাপক হতে পারেন, তার দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাপক হয়— এবং যখন সে অবস্থা আতি হয় তার অতল অবস্থা হয়।
পঞ্চম স্তরের 'প্রাণ অবস্থা' তাত্পর্য এটা কি- এখন তিনি জীবন কি উর্ধ্বগামী প্রতীতি ওর্ধ্বগামী প্রতীর অরগসার হচ্ছেন, তার সামনের স্তর হল, জঘন বিশৃঙ্খলা নেই। তিনি যে কোন স্থানে বসে আছেন, তার মনে কোন প্রকারের ভ্রান্তি নেই, তার জন্য ভূখ এবং প্রেম আপনার-আপনি শেষ হয়ে যায়, স্বাদ শেষ হয়- আমি আচার খাউঙ্গা, আমি মিঠাই খাউঙ্গা, এটি অনুভূতি এটাও নয়, কড়ওয়া খাওয়ার উপর তার কোন প্রকারের বোধ ছিল না, মিষ্টি খাবারও তার কোন প্রকারের বোধ ছিল না— এটা পাগলের অবস্থা নয়, এটা আপনার-আপনি থেকে আলাদা করে নির্বিচার হওয়ার অবস্থা, যখন সে মানুষ মাধ্যমে জীবিত থাকে, শরীর থেকে জীবিত থাকে না।
তিনি একই স্তরে, যেখানে শরীর শেষ হয়, এবং প্রাণ প্রারম্ভ হয়। সেই একই স্তরে, যেখানে অন্ময় কোষ শেষ হয়, এবং প্রাণময় কোষ প্রারম্ভ হয়। अन्नमय कोष से परे हटकर प्राणमय कोष में पहुँचने जो क्रिया है, वह इसी तल से प्रारम्भ होता है— এবং জোপ্রাণ কোষে পৌঁছতে পারে সে-আপনি এক কহলানে উপযুক্ত স্তরে পৌঁছেছেন, আবার তিনি वेद, पुराण , উপনিষদ এবং কথার থেকে বাইবেল এবং সকলকে একইভাবে দেখা যায়- তার রামায়ণে তা দেখা যায়— প্রাণের অবস্থার মাধ্যমে তিনি সর্বপ্রাণের সাথে এক হয়ে থাকেন— এবং পরিস্থিতির মধ্যে তিনি কোনো ঘটনা সাক্ষীভূত হতে পারেন, প্রাণ তো অন্দর থেকে বেরিয়েছে সে তোরঙ্গে যা সারা ব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পড়েছে, অতঃপর সে আঁখ বন্ধ করেও ব্রহ্মাণ্ডে যা হচ্ছে তাকে চুপচাপ দেখায়, চাপাচাপি দেখা যায়, কিছু ঘটনাও থাকে না। কোন কোন নারী বা পুরুষের কোশও তার শেষের জীবনে দেখা যায়, তবে পেছনের জীবনটিও কিছু নয়-কই জীবন পূর্ণ হয় এবং স্পষ্ট হয়- এই দৃশ্য অমরিকাতে কি হচ্ছে, তার বিপরীত রূপ আছে, প্রাণ সর্বত্র ব্যাপক।
প্রাণকে বোধ হয় না, প্রাণ তো সে তোরঙ্গ ছিল, যে সময় এক সেকন্ডের হাজারো অংশে সমগ্র পৃথিবীকে ৫০ ঘোর লাগানো হয়েছে— ৫০ ঘোরে, হাজারে ঘাঁটাঘাঁটি করে, তাও আবার— কোন ঘটনাও। আঁখদের সামনে তার দেখা হয়, ঠিক একই রকমের মত প্রকাশের পরদে আমরা কোন দৃশ্য দেখতে পাচ্ছি। তিনি কালাতীত হন, তিনি কাল থেকে পরে যেতে পারেন— যাঁকে, ঈশ্বরের পরদা স্থাপিত হয়েছে আমাদের শেষ এবং এই জীবনকে কেন্দ্র করে, সেই কারণে আমরা আমাদের শেষ জীবন স্মরন করি না, পরন্তু যখন মানুষ প্রাণময় অবস্থায় আসে। আমি যা বলেছি, তার সামনে থেকে পরদা হটছে, পেছনের জীবন তাকে পরিষ্কার-সাফ দেখাতে যাচ্ছে কি— আমি কে আমি—- আমি কি বলি— কিসের অবস্থা কেমন ছিল— এটা আমার কোন ব্যক্তির অবস্থা হয়, তার কেমন অবস্থা ছিল— আমার কি মিল ছিল, তার আগে কিসের জীবনে মিলন ছিল— আজ সে বিস জীবন আগে কী মিলন ছিল এবং ৫০ জীবন আগে কী মিলন ছিল—পরে জীবন। কি মেলামেশা হবে আর কি বিস জীবন সামনের জীবন হবে?
কালকে ফের সেহ টুকড়ঁ না দেখা। সম্পূর্ণ কালের সামগ্রিকভাবে এক সাথে দেখা হয় এবং সামগ্রিকভাবে দেখার জন্য একটি ক্রিয়াকলাপ যা ভান ছিল- তিনি প্রাণগত স্তরে পৌঁছাতে পারেন। এই প্রাণপ্রাণিক অবস্থার মধ্যে পৌঁছে যাওয়া ব্যক্তি একটি উচ্চকোটি কা পরমহংস স্তরে প্রাপ্ত ব্যক্তি কহলাতা হয়, এক সন্ত কহলাতা হয়, এক তপস্বী কহলাতা হয়, জীবন-মুক্ত কহলাতা হয়,-পথের জীবন অবস্থা হয় না, এক প্রাণের কথা বলা হয়। वेप्राण जो समस्त ब्रह्माण्ड में व्याप्त है। ভেজারা যা আপনার মধ্যে নির্বিকার, নির্বিচার। ভেপ্রাণ যা ব্রহ্মের সাক্ষাত্ স্বরূপ। প্রানগত অবস্থার মধ্যে পৌঁছানোর জন্য সামনে উপস্থিত না থাকা বোধ, যদি ঈশ্বরের হতে পারে- ঈশ্বর, কৃষ্ণ, নানক, খ্রীষ্ট কা বোধ— তখন সর্বথা পৃথক হটকরের সামনে এক ব্রহ্ম-এর স্তরে প্রারম্ভ হয়- একান্ত ব্রহ্ম। ছিল, যা সর্বত্র ব্যাপ্ত হয়।
প্রাণগত অবস্থা জীবনের একটি সর্বোচ্চ স্তর, একটি শ্রেষ্ঠতম স্তর। जै पर भूख, प्यास, नींद सुख-दुःखविलाप कुछ महत्व नहीं प्रधान। যে দেশ, কাল, চরিত্র গুরুত্বপূর্ণ নয়। তিনি সমস্ত বিশ্বের জন্য বসে-বৈঠা নির্বিকার ভাব থেকে দেখতে থাকে। তিনি ব্যাখ্যা করেছেন- বলেন কেন হচ্ছে, কি ধরনের সে হচ্ছে। তার প্রাণের সময়কে হাজার ভুমিতে আমেরিকা, ওয়াতনাম, আফ্রিকার ঘানে জঙ্গলে পৌঁছানো যায়— তাদের ঘনে জঙ্গলে শেরেদের যুদ্ধ দেখা যায়- আফ্রিকায় আদিবাসীদের যুদ্ধে দেখা যায়- এটি শ্রেষ্ঠ অবস্থান যেতেও সম্ভব ছিল। অগলা তল 'নির্বীজ স্তর' আছে। নির্বিজ কাতাপর্য্য আছে- প্রাণগত অবস্থা থেকেও এগিয়ে যাওয়া-এর ক্রিয়াকলাপ। জীবজগতে তা বিশ্বে বা ব্রহ্মাণ্ডে যা ঘটেছিল, আমাদের সাক্ষীত ছিল, আমরা কেবলমাত্র দ্রষ্টা ছিলেন, কেবলমাত্র বাস করছেন- এই সময়ে আফ্রিকায় কি হচ্ছে, নিউয়ার্ককে কি হচ্ছে, ওয়াশিংটন আমার স্ত্রী কি করছে— সে চুপচাপ একই রকম দেখতে পারে যেটা সে আপনার আস-পাস পড়ে খেতে পারে।
যখন তিনি আরও এগিয়ে যান, 'নির্বিজ' স্তরে পৌঁছাতে পারেন, তখন তার মধ্যে সক্ষমতা পাওয়া যায় তার সঙ্গে কাজও করতে পারেন, যেখানে তিনি তাকে সংশোধন করতে পারেন, হিংস্রতা হচ্ছে তাকে দূর করার কাজটি করতে পারেন, আপনার মন কি তরঙ্গের মধ্য দিয়ে সন্ত্রাসী ঘটনাকে আটকাতে পারে, তাকে সরিয়ে ফেলতে পারে— তার মধ্যে তিনি পরিস্থিতি তৈরি করতে পারেন যখন তিনি একটি হিন্দু পুরুষকে অহিংসক তৈরি করতে পারেন। তিনি সর্প-বিষকেও অমৃতীয় তৈরি করতে পারেন, তিনি বড় বড় সান্ডকেও আপনার মধ্যে শান্ত এবং সাধারণ তৈরি করতে পারেন, তিনি শেরকে সম্পূর্ণ সদাচারী তৈরি করতে পারেন, তিনি যুদ্ধপ্রেমীদেরও শান্ত এবং সাধারণ চিত্ত তৈরি করতে পারেন।
তার মধ্যে সক্ষমতা পাওয়া যায় কি তিনি প্রকৃতিতে প্রবেশ করতে পারেন। মানুষের চিন্তাভাবনা করা তার অন্দরকে জহর করে, যা বিষিয়েলাপন করে, যে হিংস্রতা করে, তাকে দূর করতে পারে এবং এমন ব্যক্তিকে দেখা যায় যারা মানুষের অন্দর থেকে কাজ করার অনুভূতি দূর করতে পারে, ক্রোধের অনুভূতি দূর করতে পারে। । তাকে হিংসায় ছিল তাদের হিংস্রতা দূর করার সামর্থ্যের মধ্যে আগত। লোভ কে বশীভূত হোকর জিতনি খুন হচ্ছেন- সে লোভ কো, সে পাশবিক প্রবৃতিকে মানুষের অন্দর থেকে অপসারণের ক্ষমতা, এই ধরনের ব্যক্তিতে আগত জাতি। তার এই ক্ষমতা পাওয়া যায় কি আন্দার এর দুষ্কৃতীদের পরে ধকেল কর তার সঠিক চিন্তন দেব। हिंसक को अहिंसक बना कर रचनात्मक काम ले सके।
একটি হিংসাত্মক ব্যক্তি চাকু থেকে কোনো ব্যক্তি ঘায়েল করতে পারে এবং— যদি নির্বিজ সম্পন্ন ব্যক্তিত্ব তার অনুভূতিকে সরিয়ে দেয়, তাহলে একটি ভালো ছবিও দিতে পারে— তার মধ্যে হিংসামূলক প্রথা, পরস্পরবিরোধী গঠনমূলক আচরণ এই পেসিল এর মাধ্যমে সুন্দর ছবি তৈরি করা হয়— সম্পূর্ণরূপে রূপান্তর করা হয়— উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়, যার মধ্যে পরিবর্তন করা হয়— এটির সর্বোচ্চ অবস্থা, এটির অবস্থা হয়, এটিই ব্যক্তি গুরুর সামর্থ্য প্রদর্শন করা হয়, এটিঁ। पर सद्गुरू बनने की प्रक्रिया प्रारम्भ होती है। এখনও পর্যন্ত তার পূর্বের যে স্তর ছিল, সে কেবল গুরুর স্তর ছিল। কিন্তু এই তল পর এক সদ্গুরু বনতা হয়, তার অনুভূতি এই থাকে- ''আমি শিষ্যের কাজ, ক্রোধের আদর্শকে রূপান্তরিত করতে পারি, তার এক নতুন রূপ দূঁ, তার একটা নতুন চিন্তন দূঁ, এক নতুন চিন্তা দূঁ— এক নয়। আদর্শ দূত।''
এর সামনের অবস্থা 'মনস অবস্থা' হয়। এই তলে সকলের মত মন কে আপনার হাতে লীন কর প্রদান কি প্রবৃত্তি হয়। এই স্থানটিতে সম্পূর্ণ সমাধি, সম্পূর্ণ নিশ্চিন্ততা লাভের স্তর রয়েছে, তারপরে তার মনে কোন অনুভূতি নেই, তার মন নিয়ন্ত্রণে আছে- আবার মন সেকো না চাও—সে মনকে নাচাতে পারে। সাত নম্বরে যখন তিনি স্পর্শ করেন তখন সম্পূর্ণ মনোযোগের অবস্থা ছিল- যা আপনার কোনো হোশ নেই— হোশ থাকাও হোশ নেই— বিনা হোশ থাকতে থাকতে থাকতে থাকতে হবে— সে জাগ্রত ও চৈতন্য ছিল। পূর্ণতা প্রাপ্ত হয়। তার মনে কাজ, ক্রোধ, লোভ, মোহ ছিল না, তার ইন্দর কোন প্রকারের কোন প্রবৃতি ছিল না। সে তো নীচের ভাব থেকে এই সংসার মেলে সব কাজ করে— তার মন পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রনে ছিল, আপনিও নেই, সামনে কোন ব্যক্তি, শিষ্য এই মানুষটিও হয়, তার মনও সে নিয়ন্ত্রণ করে। পারে। মন কোন্তরিত কর, একটি ডাকুকে বাল্মিকি তৈরি করা যেতে পারে— তার উচ্চতা উপরে উঠতে পারে- সে জায়গা, তাকে গহরাইতে যেতে হবে 'ধ্যান' বলে। যখন মানুষ তার জায়গায় পৌঁছে যায় তখনও তার আঁখেন বন্ধ হয়, তখনও মনে হয়। फिर भले ही अपने आंखें खुली हो, तब भी ध्यानावस्था में था।
প্রশ্নঃ এটি কি ধরনের পেতে পারে? এটি অর্জন করার জন্য এটিকে পথ করা হয়েছে, এই পথের উপর চলমান ক্রিয়াটি বোঝার জন্য প্রয়োজনীয়, আপনি ক্রমাগত চলতে হবে। এই প্রারম্ভে এটি পগণ্ডী অটপটি হতে পারে কি না যে এটি আপনার মধ্যে থাকতে পারে অস্পষ্ট হয়, কারণ মানুষ এটি জ্ঞান করতে পারে না কি- আমি এক স্তর থেকে অন্য স্তরে কীভাবে যেতে পারি? এখানে গুরুর প্রয়োজন ছিল— ইন কষ্টাইও থেকে মুক্তির জন্য, এটি একটি ছয়রা একটি মাধ্যম হিসেবে সদ্গুরুর প্রয়োজন প্রয়োজন। এটি প্রয়োজনীয় নয় যে গুরু হো তভী মনেরাবস্থায় পৌঁছে দেওয়া যায়— চেষ্টা করেও পৌঁছানোর চেষ্টা করা যায়, পরন্তু তাকে থামাতে হবে।
এই পথে কান্টে বেশি হতে পারে, তার মধ্যে ঝড়, ঝংখাড়, আরও বেশি হতে পারে, ভটকনে কাজ করতে পারে, ঘবরা কর পগণ্ডি পরিবর্তন করতে পারে, হতে পারে তাকে গন্তব্য না পৌঁছাতে এবং যেতে পারে। এসিলিয়ে এটি পাওয়ার জন্য এটি প্রয়োজনীয় যে কোন সহকারী হোন, কোন ছয়রা হোন, কোন মাধ্যম হোন, কোন গুরু হোন যা সঠিক অর্থে সদ্গুরু হোন, যা এই পথের উপর চলতে পারে, তার স্তরে পৌঁছাতে ভুল হয়। ফের ভালে তিনি এই বিশ্বে বা হিমালয়ে আছেন। আবার সে সাধারণ স্তরে দেখা যাবে। আবার তিনি ভালেই বস্ত্র পরিহিত হোন বা সাধারণ শ্বেত পোশাক পরা হোন- পোশাক আপনার কোন গুরুত্ব নেই। ঊর্ধ্বটাই, মোটাই, উঁচাই আপনার আপনি কোন গুরুত্বপূর্ণ নয়। গুরুত্বপূর্ণতা আছে তো-তার চিন্তন, তার গহরাইতে উত্তরে কিক্রিয়া, এই পথে চলনে কা ভাব। এই পথ থেকে পরিচিত হওয়ার প্রক্রিয়া।
যা এই পথের দিকে চললে মনোযোগের স্তর পর্যন্ত পৌঁছেছে, কোন সদ্গুরুকে পাওয়া যাচ্ছে, তাহলে মানুষের সৌভাগ্য হবে, যদি তা ব্যক্তিত্ব মিলবে। যে গুরু মিলতে যাচ্ছেন, সেই মানুষটির জন্মই কি সদৃশ ছিল? এই মনুতা কা আপনার-আপনাদের মধ্যে সদগুরু ছিল। একজন ব্যক্তিকে আপনার-আপনাকে সৌভাগ্য করা হয়েছে যে এই ধরনের সদ্গুরুর শরণে এবং তার জীবন কাম অহোভাগ্য ছিল যদি সদ্গুরু তাকে আপন মনে করেন। জীবনীতে শ্রেষ্ঠতম सौभाग्य की स्थिति तभी होती है- যখন সদ্গুরু তাকে পেয়ে যান, তাকে তার হাতে ধরতে- এবং সঠিক পগণ্ডীতে খড়া কর, সামনের দিকে বাড়ানোর জন্য প্রবৃত্তি হতে পারে। যে জীবনে এই ঘটনা ঘটে, সে আপনার গুরুত্বপূর্ণ এবং অনন্য ঘটনা ছিল- একই ঘটনা ছিল, এটি মহারাসের অবস্থা ছিল।
এটি জীবনের একটি উছাল অবস্থা ছিল, মানুষ থেকে এগিয়ে চললে পূর্ণতা লাভ হয়। যে জীবনেও এটা বিন্দু ঘটনা আছে, তার তুলনা তো দেবতাও করতে পারে না। সম্পূর্ণ মানুষ জাতি তার ঋণী হয়। যদি এটা কোন ব্যক্তিকে জানাতে পারে, তাহলে তাকে জানাতে হবে, ইন সাতন পৃথিবীতে পাওয়া যাচ্ছে, অনাদর গহরাই থেকে নাম করবে, সে জায়গা পৌঁছে দেবে, যে সপ্তম স্তরে ছিল, যার কথা বলা হয়েছে। যখন ব্যক্তিবিধানে পৌঁছানো যায়, তখন আবার জীবনযাপনে কিছু পড়ে না থাকে। সেরা প্রমাণের সামনে নৃত্য করতে থাকে। বিজয়ের উপর-মালা জন্য টুকুর-টুকুর নিহারতি থাকে।
লাখো-করোড়ঁ আপসরা তাদের সামনে নৃত্য করতে থাকে। ঋদ্ধি ও সিদ্ধি হাত বাঁধে তার সামনে খাড়ি থাকে। তার পরপরই হাজার-হাজারদের রাজ মুকুট বিখারে থাকতে হবে। তখন উচিৎ-উচিরা আমার প্রথম দিকে নমস্কার দেখছেন। কয়েক হাজার বছর পরে এই ব্যক্তিত্ব অবতারিত ছিল- জন্ম নেই, জন্ম নেওয়ার জন্য একটি আহসাস করা হয় কি- জন্ম নেওয়া, সঠিক অর্থে তিনি অবতরিতও ছিলেন। কয়েক হাজার বছর পরে ঘটনা ঘটে। ইসলিয়ে ব্যক্তি যেমন তার বংশেও অবতরণ ছিল, ও উৎপাদন ভাগ্যশালি ছিল— না আগে কি পরিমাণে ভাগ্যশালি কহি জাকাত— না তার পরবর্তী বংশগতিসৌভাগ্যশালি কহি জাভাত। একই সময়ে এই পৃথিবীতে এটি সদর্থ্য লাভ করেছিল, যার একটি সদ্গুরু এই পৃথিবী নীচে অবতারণ ছিল।
বার-বার খ্রীষ্টের সৃষ্টি ছিল না, হাজার বছর পরে খ্রীষ্টের সৃষ্টি ছিল। কয়েক হাজার বছর পরে এক মহাবীর, বুদ্ধি, কৃষ্ণ তৈরি হয়েছিল। হর বছর কৃষ্ণ সৃষ্টি ছিল না, রাম সৃষ্টি ছিল না, হার দশ-বিস বছর পরে বুদ্ধ তৈরি ছিল না—কয়েক হাজার বছর পরে তৈরি হয়েছিল—এবং তাদের জীবনে তাদের পরিচয় নেই বলে মানবতা আপনাকে খুব খুয়া করছে। হিন্দুত্ব, দ্বেষ, মার-পিট, ছল-কপট এবং লড়াইয়ের উপরে, শান্তি শেষ হয়— যখন সেই ব্যক্তির অবতারণ ছিল, তখন পরিবর্তনের ক্রিয়া সম্পণ্ন ছিল এবং এটি এই সৃষ্টির সৌভাগ্য হয়— যার যুগের পাস। এই ব্যক্তি ছিলেন, তিনি আপনার সাথে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তার সাথে যোগাযোগ করুন, তার অহসাসে, তার পরিবেশে বসবাসের একটি সুযোগ ছিল— এবং যা অহোভাগী ছিল, যা ভাগ্যশালি ছিল, এবং তার সাথে যোগাযোগ করুন। মধ্যে আছেন। তাদের পাসের কাজটি করতে পারি, তারাই তাদের সান্নিধ্যে বসবাস করতে পারে।
আপনি এই ব্যক্তিত্বের মানুষের উংলি ধরতে পারেন যেখানে পৌঁছে দিতে পারেন যেখানে দেবের সাতটি স্তর শেষ হবে, মনোযোগের স্তর প্রারম্ভ হয়েছিল। যা মনোযোগের স্তর, তিনি আপনার-আপনি সম্পূর্ণতার স্তর, একটি বুন্দ থেকে সমুদ্র বনে এর স্তর, প্রারম্ভ থেকে সম্পূর্ণতার স্তর, শ্রেষ্ঠত্বের স্তর।
परम् পূজ্য সদ্গুরুদেব
ক্যালাশ শ্রীমালি জি
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: