तब श्री कृष्ण ने अर्जुन को क्यारता का उसग करके क्षत्रिय धर्म का पालन करने को कहा और कर्मयोग, भक्तियोग और ज्ञानयोग का जो अनूठा उपदेश दिया, वही गीता नाम से प्रसिद्ध है। অর্থাৎ জ্ঞান যোগ के माध्यम से ही भक्तिमय कर्म की वृद्धि हो पाती है। অতঃপর সাংসারিক মানুষের মধ্যে তিনের মধ্যেও এই অনুভূতির অবস্থা সৃষ্টি হয় এবং একই গানে সমস্ত উপনিষদদের সারিত হয়। भगवद् गीता के पठन-पाठन, श्रवण एवं मनन-चिंतन से जीवन में श्रेष्ठता के भाव आते।
গানা শুধুমাত্র লাল কাপড়ে বাঁধার ঘরে রাখার জন্য আপিতু তাকে পড়ুন, তার দ্বারা দিয়ে সন্তানের আত্মসাত করার জন্য। গানা কা চিন্তন অজ্ঞানতা কে কভার থেকে অপসারণ কর আত্মজ্ঞান যে প্রবর্তিত হয়। গীতা ভগবানের শ্বাস এবং ভক্তদের বিশ্বাস।
তাঁর শৈলী এবং জ্ঞানের গম্ভীরতার কারণ হাজার বছর থেকে গান পাঠন-পাঠন, পূজন চলছিল। দেশ-বিদেশের মধ্য দার্শনিক, গুরু এবং সংতো নে গানের ব্যাখ্যা কি। এই লেখায় লিখি, গীতা জ্ঞান কা অসাধারণ ভাণ্ডার হয়। আমরা সকলেই আমাদের হর কর্মে তুরন্ত সফল করতে চাই, কিন্তু ভগবান বলেছেন যে ধৈর্য্য থাকতে পারে কেবলমাত্র জ্ঞান, কষ্ট, রোধ, মোহ, কাজ এবং লভের শক্তি বৃদ্ধি পাবে। অতঃপর জীবনীতে ভক্তিময় কর্মপ্রকৃতির স্বরূপ জ্ঞানের আত্মসাত করাও এই জীবনীতে উচ্চপদগুলি পাওয়া যায়। গান গাওয়া গান। জীবন উত্থান কে গানের স্বাধ্যায় হর ব্যক্তিকে করতে চাই।
मार्गशीर्ष शुक्ल एकादशी को श्रीकृष्ण, व्यास मुनि तथा गीता की पूजा की जाती है। গানের পাঠ করা হচ্ছে। যেমন গীতা খাওয়া থেকে অর্জুন কা মোহভঙ্গ হয় একই রকম, মোক্ষদা একদশী কা व्रत करने से मनुष्य के छह विकार- काम, रोध, लोभ, मोह, मद, मत्सर नष्ट हो जाता है मानसिक स्थिति में ही जीवन पग-पग पर विषमताएं। দুঃখ ও সন্তাপ লাতি হচ্ছে তার নিস্তার থেকেও যাও অসুর রূপে মোহময় অবস্থান করছে তারা শেষ হয়ে গেছে এবং সে মনসা-বাচা-কর্মা পবিত্র হয়ে যাচ্ছে, অর্থাৎ মন, বচন ও কর্মভক্তি থেকে শ্রেষ্ঠ হওয়া।
वेदব্যাস জি নে মহাভারতে গানের মাহাত্ম্য কে বলে হুয়েছে কি-
অর্থাৎ গানা সুগীতা করার জন্য উপযুক্ত। गीता जी को भलीभांति पढ़ना कर अर्थ व भाव सहित अन्तःकरण में साधारण कर लेना मुख्य है। গানা স্বয়ং বিষ্ণু ঈশ্বরের মুখারবিন্দ থেকে বের হয়েছে। আবার অন্যান্য অনেক বিজ্ঞানের সংগ্রহের কি প্রয়োজন?
গানা উপনিষদন কিও উপনিষদ। গানে মানবে তার সমস্থ সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়। গানা কে স্বাধ্যায় থেকে শ্রেয় এবং প্রেম উভয়েরই প্রাপ্তি হয়। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ স্পষ্ট বলেছেন-
যেমন শ্রী যোগেশ্বর কৃষ্ণ আছে, যেখানে ধনুর্ধার অর্জুন আছে এবং যেখানে অর্জুন ও শ্রীকৃষ্ণ, আমার বিজয় ও বিভূতি। ভগবান শ্রী কৃষ্ণের বাক্য আছে কি এই গানের শাস্ত্র যা পড়িগা অর্থাৎ উচ্চারণ পাঠক, তার দ্বারা আমি নিসন্দেহ জ্ঞান যজ্ঞ থেকে পূজিত করঙ্গা।
অর্থাত্ কর্মেরও অধিকার আছে, কিন্তু কর্মের ফলন কখনও না ইসলিয়ে কর্মফলের জন্য মত কর এবং নাও কাজ করার পর আমার অস্তি হয়। ऐसा भाव से सांसारिक जीवन में क्रियाशील रूप में कर्म में तो निश्चिन्त रूप से परिणाम अवश्य ही प्राप्त होगा। তাত্পর্য এটির জীবনের প্রতিটি ক্রিয়াকলাপের প্রতিক্রিয়া প্রাপ্ত হয়, অতঃপর স্বভাব চিন্তন থেকে কর্ম করার জন্য সুপারীনামগুলি পাওয়া যায়।
জীবনে এমনন্তি তখন আতি হয়, আমরা প্রথমেই তার ফলাফল সম্পর্কে চিন্তা করি। মালি প্রতিদিন पौधों को पानी देता है, मगर फल ही मौसम में ही आते, इसीलिए जीवन में धैर्य रख, प्रत्येक चीज समय पर, इस के लिए प्रतिदिन बेहतर काम करें, আপনি তার ফল সময় পর অবশ্যই প্রয়োজন।
मार्गशीर्ष शुक्ल एकादशी (अगहन सुदी ग्यारस) का पूजा विधान अन्य एकादशियों की भांति ही है। ব্রহ্মপুরাণ এর অনুসারে मार्गशीर्ष शुक्ल एकादशी का बहुत बड़ा महत्व है। এটি একদশী মোহের রূপ অন্ধকারাচ্ছন্নতাকে দেখায়, এসিয়েলটি মোক্ষদা একদশী বলছেন। গানে শ্রীকৃষ্ণ বলেছে কি আমি মাসে পথশিষের মহিনা জানি। পৌরাণিক মানদণ্ড অনুসারে মোক্ষদা একদশী কা व्रत बहुत शुभ माना जाता है। এই দিন ভগবান বিষ্ণুর পূজা, তুলসীর মঞ্জরি ও ধূপ, দীপ সে পূজন কর পাঠ এবং কির্তন করতে সমস্ত পাপের নাশ ছিল। এই দিন ভ্রত করার জন্য মৃত্যুর পরে মোক্ষ পাওয়া যায়।
মোক্ষদা একদশী কি প্রাচীন কাহিনী অনুসারে চম্পা নগরীর চারপাশে वेदों के ज्ञाता राजा वैखानस रहा है। অনেক প্রতাপি এবং ধর্মীয় সেখানে। তার প্রজা भी खुशहाल थी। কিন্তু এক দিন রাজার স্বপ্নে দেখা যায় তার পূর্বজন্ম নরককে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং এতে খুব বেশি পিড়া দায়ক ছিল। এই স্বপ্ন দেখে রাজা হঠাৎ করেই তার স্ত্রীকে উঠল। इस पर पत्नी ने राजा को गुरू आश्रम जाकर सलाह लेने को कहा।
পরবর্তী দিন রাজা আশ্রম তখন গুরু তপস্যায় লীন সেখানে। রাজা তাদের সমীপ বৈঠকে দুঃখী মন থেকে আপনার স্বপ্ন সম্পর্কে খুব বেশি। এই পর্বতে মুনি রাজার মাথার উপর হাত রাখি বোলে আপনি এক পুণ্য আত্মা হোন, যে আপনার পূর্বজনদের সন্তোপ থেকে কষ্ট পান, আপনার পূর্বজন তাদের অহংকার স্বরূপ কুকর্মের ফল মিলছে। তারা এই মাতাকে কারণ সৈতেলী মাতাকে নান্দে দি। সঙ্গেও অনেক গরিব ও অসহায় প্রজা শোষণ করা হয়েছে কারণ একই কারণে তারা পাপ করে ভাগী হয়ে উঠেছেন এবং এখন নরক ভোগ করছেন।
এটা সুন রাজা নে পাহাড় মুনি থেকে এই সমস্যার সমাধান প্রশ্ন। এই পর মুনি নেহি মোক্ষদা साधना करने का विधान। ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে শ্রী হরিও বলা হয়, বিষ্ণু স্বরূপে শ্রী হরি কাতম দিন একদশী হয়, অতঃপর একদশীর পুণ্য দিবসে সাধনা থেকে সুস্থিতি লাভ হয়। বিষ্ণুময় সংকল্প গ্রহণ থেকে জীবনযাপনে সকল সুলক্ষ্মীদের ভাব-চিন্তন পাওয়া যায়। শ্রীকৃষ্ণ স্বরূপ ঈশ্বর বিষ্ণু হরির রূপে সাংসারিক পুরুষের পাপহারণ হয়, কর্ম হয় কিছু পাপ কর্মে পরিণত হয়, একই ফলস্বরূপ জীবন দুঃখজনক অবস্থানে নির্মিত হয়েছিল। ইন বিষম ভয়ের কারণ সমাধানের জন্য সদ্গুরুতে চিন্তন করা চাই। রাজার দ্বারা পদ্ধতি ব্যতীত সাধনা করা পুণ্য আপনার পূর্বজনদের অর্জিত। তাদের পূর্বজদের নরক থেকে মুক্তি মিলিত হয়েছে ও রাজার জীবন চক্রবতীময় ও খুশিহালি ফর্ম হয়েছে।
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: