তার ধারা সে বিপারিত দৌড়ে সে শুধু আঘাত করে, সে কষ্ট হয়। মানুষ প্রথমে আদতেন দেয়, আবার ওও আদতেন মানুষের স্বভাব তৈরি করে এবং স্বভাব মানুষের কর্মে জাল দেয়। যেমন আদাতেন তৈরি হয়েছে, একই অনুসারে কর্মের বন্ধনে আমরা बंध। যদি সাত্ত্বিক স্বভাব হয়, তাহলে তার প্রতি গুস্সাও চলে গেল তাহলে আপনার গুস্সা শান্ত হবে। রাজসিক স্বভাব আছে এবং গুস্সা এসেছে তা দ্রুত যাবে না, উগলোগে। गुस्सा आ गया तो कुछ-न-कुछ प्रतिक्रिया उसकी होगी, जैसे कुछ कर्म कर दोगे, कुछ गलत कर दोगे कोई चोट पहुँचाकर।
তামসি গুসটা কি আসে যায় না। একটা বার খারাপের মান নেওয়ার জন্য, তাহলে সে কোন একটা-ভর খারাপ-হি-বুরাগা। ভালই কোন দামে, फिर कोई सुधार की बात नहीं।
জলে টান টান রেখার মতো সাত্ত্বিক গুস্সা বা প্রতিক্রিয়া। মোমকে টানলে কোন রেখা, রাজসিক এবং পাথরের উপর টান হয় কোন রেখা। একজন নেতিবাচক মানুষ থোড়ী দেওয়ার জন্য, যেমন জলের ওপর ডন্ডে থেকে কোনো রেখা টানুন, তাহলে জলে লাগতে হবে কি না, চিহ্ন লাগা থাকছে। কিন্তু পিছনে-পিছে थोड़ी देर के बाद सब समाप्त हो जाता है। মোম পর সময় বা রেত উপর টেনে ঠেলে থেমে যায় ততক্ষণে থাকে- এটা রাজসিক স্বভাব হয়। তমসিক স্বভাব এটা কি-ভর করার জন্য গাঁঠ বাঁধে। এখন তো যা হওয়া। মারা যাবেন, মারা যাবেন, মিটবেন, নিজের কিচড়ের পাশে থাকবেন অন্যকে ঘসিটকর ইহাঁ আসবেন। বাইরে থেকে কতজন भक्त হয়েছেন, কোন একজন ভক্ত-বক্তৃতা আছে কিন্তু যদি আপনার স্বভাব তামামসিক হয় এবং কোন ঝগড়া হয় তাহলে পূজা-পাঠ ছেড়ে দুইগে, মাকে ছেড়ে দুইগে, আবার ঝগড়ে সে নিপটোগে, আগে এই কাজ থেকে নিপাত নিন। পরে ভক্তি-ভক্তি দেখতে লেঙ্গে। আপনার মন সাত্ত্বিক আছে তো এটা বলে, আপনার কাছে থাকবেন সামনের দিকে থাকতে হবে কারণ বাধা-দৌড় আছে। এই বাধা-দৌড়ের দৌড়ে-দৌড়তে-মাঝখানে বাধায়ে আয়েগী, তার লংঘনা হয়।
এবং সামনের দিকে অগ্রসর হওয়া এটা চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে যে, আমার কষ্টের জন্য আমার ইরাদে মাপ নেওয়ার জন্য আতি হয়, ইরাদা দুর্বল ব্যক্তি তা হয় না, হার কষ্ট এটা বলা আতি করে যে এই মানুষটা কি, এত দুর্বল কি-মোটি জিনিস থেকে রুক করে বসে আছে। এই যেমন भगवान श्रीकृष्ण ने कालिया नाग के ऊपर पांव रखकर नृत्य कर दिया और दुनिया को कहा कि काल के सिर पर पावर रखकर भी नाचा जा सकता है, अन्दर हिम्मत होनी चाहिये, अन्दर संकल्प होना चाहिये।
এক বার ইরাদা করে চলো। কথোপনিষ্দ্-এ এখন বর্ণনা করা হয়েছে যে নচিকেতা यमराज के घर गया था, उसे मिलने के लिए, उसे के लिए, पिता ने कहा कि मैं तुझे मौत को देता हूँ, गुस्से में आकर पिता ने कहा। নিচিকেতা सीधा ही मौत के घर पहुँच गया, दरवाजा खटखटाया कि क्या? জানতে লাগ কি জমরাজও বাড়িতে নেই।
তিন দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করছেন। বিশ্বে হার স্থান ইনসান কাম মৌত পিছা করতে হয় কখনো মান কাঁসি, কখনো হানি কানাকস, চিন্তন কারূপে, দুর্বোধ্যতা কারূপে, কষ্টাই বনকর, আপত্তি বনকর, প্রতি স্থান যদি একইভাবে তরফ চালায় মৌত। কি তোরফ চলে পড়লে কি আমি আছি আমি তারে দরজা। তুমি এখন বল কি, প্রাণ হেথেলি পরাগ কোন খড়া হো যায় তো মৌতও তোমার বাড়িতে নেই। একটা বার কোন হিম্মত করে চল পড়। তো আবার ডারেনওয়ালি চিসেও কেউ নেই। इसलिये संस्कृत में যেমন বলা হয়েছে
তখন ডারতে রহো, যখন পর্যন্ত ভয় দূর হয়, আসে আবার সামনে তো মোকাবিলা করো, হিম্মত কে সাথে কি আও, আমরাও প্রস্তুত। আপনি প্রস্তুত হচ্ছেন। আগে ইসলিয়ে ডারনা যে তোমার তুমি প্রস্তুত করো। মানুষ কি আদত ভয়ের সামনে আসে তখন তো ডর যায় আর যখন পর্যন্ত ভয় আসে না তখন কোন কথা নেই, দেখে নিন। আগে আপনার আপনি তোল।
ঘবরানে কি বারি আয়ে তাই হয় জীবন সংগ্রাম, ইনসে ভাগা না যায়। হার কঠিনাই আপনাকে তোলতি হয়, তোলেগী অবশ্যই। পুরুষের আদত হয় কবুতরের মত আঁখেন বন্ধ করা কি ভয়ের ব্ল্যাট ভাগ যায়, দৌড়ের ব্ল্যাট ভাগ যায়, কাজ ভুল করে যায়, নাশা করে ফেলে যায়, আঁখেন বন্ধ করে নেয় মানে মুঁহ মোড় লেনা, মনোযোগ সরিয়ে নেওয়া। কহ দিতে কি এই জায়গা মন লাগে না। এখানে এবং চলুন যেখানে শান্তি হয়।
মনে রাখা দুনিয়ায় সব জায়গা জমির মতোই আছে, একটা যেমন পরিবেশ আছে। যা কিছু আছে আপনার ভিতরের এই বিমা আছে। अन्दर की बीमारी को ठीक कर लोगे तो, सारी दुनिया की बीमारी आपके ठीक हो जायेगी। মিষ্টি কথায় মিষ্টি লোকে মিলবে, খারাপ বোলে বুরে লোক মিলবে, টাকরে কে টকরে মিলবে প্রেমওয়ালে। কর্ম বন্ধন তৈরি হয়, কর্ম আপনাকে বাঁধা হয়, কর্ম আপনাকে ফল দেয়। ভালো, ভালো পুরো। খারাপ, খারাপ। ভাল কর্ম কা ভাল ফল হয়, বুরে কর্মের খারাপ ফল। কর্ম তুমি করতে চাও ঠিক আছে, কিন্তু তুমি তো সোচা আমি ভালো-সে-আচ্ছা করব, বুরে-সে-বুরা বিলকুল করতে পারবে না কিন্তু আদত কর জাতি। আডত কেন করুন, আপনি আগে মনে মনে ভুল ডালে, ভুল সংগতি, ভুল খান-পান, ভুল লোক যা কিছু মনে মনে, তিনি বার-বারো বড়োগে তো আদত হবেন, যার আদাত হয়ে আপনার অনুভূতি জায়েগায় बनंगी, जैसी आपकी भावनाये बन गईं, वैसी आपकी क्रिया, भाव-तरंग स्वभाव, उठी भाव तरंग, क्रिया में परिवर्तन जाती है। बहुत बार ऐसा होगा की परिस्थितियां मजबूरगी, सौभाग्य आयेगा, अनुकूल परिस्थितियां मिलेंगी। এবং যদি আপনি দুর্ভাগ্যবশত হয়, তাহলে খারাপ পরিস্থিতির মিলন. কছু এঁর গতি থেকে চলতে-চলতে, এক দিন কছুআ জয়গা। खरगोश हार जायेगा। এই কথার মধ্যে কোন গতি নেই। আপনার কর্মকাণ্ডের হাওয়া দুর্ভাগ্যজনক হয়ে যদি সামনে আসতে পারে তাহলে আপনার পথ আটকে যাবে।
বিপরিত পরিস্থিতির মধ্যে বিচক্ষণতা নেই, তাই দ্রুত মনের কথা, মনে মনে কাজ করে না, তার ফলাফল এটা কি-পিনেও সমস্যা হয়। যা খাচ্ছেন তিনি লাগতে পারছেন না, রাতারাতি নিন্দে লেনা চান তা করতে পারেন। দুষ্কর্ম যখন দুর্ভাগ্যজনক হয়ে উঠবে এখন সে তার অন্দর এবং বাইরের দিকে থেকে জলায়েগা, অন্দর থেকেও জলায়েগা। জিধরে যান এক কষ্ট নয়, দশ-দস-এর কষ্ট। শরীর ঠিক নেই, ঘরের লোক ঠিক নেই, অবস্থা ঠিক নেই, ধ্যানের সঙ্গে নেই, ইনসান হতাশায় আসছে, ছটপটতা হচ্ছে। জেতানা ছটপটাওগে উতনিও বিরক্তি, धीरज रखो और आगे बढ़ो। অনেক বেশি ঘুরতে পড়, ঘটনা খারাপ ছিল যাবে। ज्योतिष-शास्त्र भी कर्म को बहुत सुंदर ढंग से है कि कहां-कहां किस-किस तरह से किस-किस चीज का प्रभाव मन पर आ रहा है। আমাদের যে গ্রান্থগুলি আছে, শরীর কে অন্দর, মনেও প্রভাব আপনার শরীরে এখন আছে, আপনার কর্মে এখন আছে, আপনার স্বভাব এখন আছে। मौसम का, वातावरण का, व्यक्ति का, संगति का, भोजन का, विचारों का, सबका प्रभाव आपके ऊपर पड़ता है। লোক ঠিক থেকে যাচ্ছে, রাস্তার পাশে কোন লোক পাওয়া গেল, চলতে-চলতে टकराकर चला। इतना ही तो कहा था कि भाई देख कर चलाओ, वह देख गाली दे दी, गाली दे दी तो आपको उसको समझाना था कि बुद्धि ठीक है। তো সে গল ধরার খাড়া হয়ে গেল। এখন তুমি থোড়ি সি শক্তি দেখো তো সে তুলে ধর পাথরও।
পরিস্থিতির কারণ হল যে আপনি যদি তাকে পরিবর্তন করেন কোন পাথর মারা যায়, তাহলে সমস্যা হতে পারে। মানুষ ছিল, করতে হয়েছে, তুমি পাগল হয়েছ। আপনার গাড়ি ঠিক চলছি। মধ্যে কোন কাটা ছিল, আপনি ঠিক আছে সেখানে. কোন রিক্সাওয়ালা মোড় বের করা।
তাকে পথ চলায় উল্টে গেল। অনেক জায়গা বিচিত্রতা এটাও কি কাল এবং দুর্ভাগ্যবশত তার শকল পরিবর্তনকে এখন। পরিস্থিতিও তো মজবুর করে না! কে-সিস কিভাবে সামনে আসে, কি করে চোট দেবার চলি যায়, না বলা যায়। ইসলিয়ে মানুষ কর্মের জন্য তখনই সুখী হয়, বড় হংসতা হয়, বড় মুস্কুরতা হয়, কর্মে মনে হয় যে কথাটিও নেই, খুব আনন্দ হয়। কি ভগবান, কি দুনিয়া, কি কর্মফল কে দেখা হয়, কে কি বলে। কিন্তু কর্ম যখন ক্রূর রূপে সাধারণ করে এখন সেই ব্যক্তিকে বন্ধনে রাখা হয়েছে, চোট অ্যাকাউন্ট অবশ্যই। এটা একটা কথা বোঝানো জরুরি যে, আমরা করম বাধ্যতা থেকে বিধিবদ্ধ হও, কিন্তু আবারও কর্ম বাধ্যবাধকতা কাটে তার জন্যও কর্ম করতে হবে। একটি উপায় তা হতে পারে যদি আপনি চান যে কিগলা জন্ম ভালো হয়, তাহলে সৎকর্ম কিজিয়ে, ধর্মের পথ চলে-চলতে যত কষ্ট সহ লোকে, जितना धर्म सहयोग करो, उतना ही परमपिता सद्गुरु के प्रेम पात्र हो जाओगे।
তোমার মাকে ভালোবাসো
শোভা শ্রীমালী
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: