বিশ্বে প্রতিটি জাতিতে, প্রতিটি মানবের মন মৃত্যুকে প্রতি ভয় ও ত্রাস সম্পর্ক রাখছে। মৃতক কে প্রতি স্হ, আত্মার প্রতি সম্মান, প্রতি সম্মানের প্রতি ডার, সময় বাস করে মৃতদেহের ঘর থেকে অপসারণ আদি প্রেরক উপাদান থেকে মিলারেষ্টী অনুষ্ঠানের শেষ পর্যন্ত কিয়নের কৃত্যের জন্ম হয়। এটি শরীর পঞ্চভূত থেকে নির্মিত হয়েছিল ইসলিয়ে একইভাবে মিলনের উদেশ থেকে এটি প্রচলিত হয়। কোন চিতা দিতে সে অংশ আগুনে মিলিত হয় যদিও জলের অংশ বাষ্পে জল পাওয়া যায়। দেহের নীচের অংশে আকাশ পাওয়া যায়। জল বায়ুতেও মিলিত হয় এবং রাখলে নদীতে প্রবাহিত হয় তার মাটিতে মিলিত হয় এবং এই ধরনের পঞ্চ উপাদান থেকে শরীর পুনরায় পাঁচ উপাদানে এই উইল হয়। এই অনুষ্ঠান করার সময় একজন ব্যক্তির আত্মা শান্তিতে থাকে তবে তার শরীরে স্থান পাওয়া উচিত নয়।
ভারতীয় চিন্তাধারার অনুযায়ী কখনও কখনও আত্মা ধ্বংস ছিল না শুধুমাত্র দেবই ধ্বংস ছিল। মৃত দেহ থেকে আত্মার সম্পর্ক তোড় দান করার জন্য অন্ত্যেষ্টি সংস্কৃতির বিধান। এটা মানতে গেলে কি শেষ্যস্তি না করায় মৃত দেহের আত্মা কিছু না উৎপাদিত হয় এবং শেষকৃত্তি অনুষ্ঠান হয়-
অন্ত্যেষ্টি রীতির উত্তরদায়িতা জন্মদাতা পুত্রের হয়। সময় এবং অবস্থা অনুযায়ী অন্য পুত্র বা আত্মীয় জনও করতে পারেন। তার জন্য সে ব্যক্তিকে স্নান কর পবিত্র পোশাক ধারণ করায় যায় এবং পণ্ডিত দ্বারা বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণ করা হয়। এর পরেই এর অর্থ তৈরি করা হয় এবং সমস্ত পদ্ধতি-বিধান থেকে শমশান ঘাঁটি বা নদীর তীরে যায়। শেষের বড় পুত্র এবং পণ্ডিত দ্বারা মৃত ব্যক্তির অগ্নি দী জাতি হয়, কপাল কর্মের জাতি হয়। শমশানের অপবিত্রতা সম্ভবত ধ্বংস করার জন্য নীরমকে চকচকে এবং গোবর, তিল, সরস প্রভৃতি স্পর্শ করে এই বাড়িতে প্রবেশ করে। তার পরে মৃত ব্যক্তিকে পরিবারের সদস্যদের কোথা থেকে কিছু মনে করা হয়েছিল। এই বাড়িতে পূজা-পাঠ করা হয় না। শবদাহের দ্বিতীয় তৃতীয় দিন অস্থি সংঘটিত হয় এবং তাদের কোনো পবিত্র নদী বা সরোবরে প্রবাহিত করে। মৃতকের সম্মান ও আত্মশান্তির জন্য নির্দিষ্ট তারিখের সম্পর্কীদের দ্বারা শ্রাদ্ধ করা হয়। মানুষের জন্ম ও মরণের বিষয়ে ঋষি বৌধায়ন বলেছেন-
অর্থাৎ ''উৎপন্ন হুয়ে মানব কা মরণ দ্রুব হয়, এটা জানা চাই। এসিলিয়ে কোনের জন্ম নেওয়ার পর ন প্রসন্নতা সে ফুলে যাওয়া চাই এবং কোন মরনে পরস্পর বিষাদ করতে চাই। এসিলিয়ে সকলের জন্ম এবং মরণকে একইভাবে দেখতে চাই।
ব্যায়াম স্মরণে वर्णित ये सोलह संस्कार मानव जीवन के विभिन्न चरण को चिन्हित करते हैं, ये संस्कार आश्रम जीवन के विभिन्न चरण में प्रवेश संकेत देते हैं। সংস্কৃতির জীবনের বিভিন্ন ধাপে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোকে অনুভব করা যায় মানসিক স্পর্শকাতর জন্ম দেয়- পূর্বের মৃত্যুর পর পর্যন্ত সংস্কৃতির জন্ম হয় মানব সুসংস্কৃতি, চরিত্রবান, সদাচারী এবং প্রভু পরায়ণ ছিল। মানবজীবনের জন্য পবিত্র দিব্যতা যুক্ত ও উৎকৃষ্টভাবে গড়ে তোলার জন্য রীতিনীতি অত্যাবশ্যক। আয়ুর্বেদ কে জনক মহর্ষি আচার্য চরক বলছেন কি-
অর্থাৎ এটা প্রভাব আলাদা। মানুষ কে দূর্গুণ খুঁজে বের করবে তার মধ্যে সদ্গুণ উত্তর করার প্রক্রিয়ার নাম রীতি। একই क्रम से अंगिरा ऋषि ने मानव जीवन में १६ संस्कारों की उपयोगिता और अनिवार्यता की ओर इशारा करके कहा था कि-
অর্থাৎ যে ধরনের কোনো ছবিতে বিভিন্ন রঙের যোগ থেকে ধীরে-ধীরে নিখার লাগানো যায়, একই ধরনের নিয়মানুবর্তিতা সম্পাদনের মাধ্যমে ব্রহ্মণ্যতা পাওয়া যায়।
1 গর্ভাধানের রীতি- এই রীতির জরিয়ে আত্মা কোখতে আতি হয় এবং জীবন-মৃত্যু কা চক্র শুরু হয়। পদ্ধতিগতভাবে নিয়মের সঙ্গে যুক্তগর্ভাধান থেকে কুয়ো এবং সুযোগ্য সন্তান উৎপন্ন হয়।
2 পুংসবন রীতি- এই সংস্কৃতির গর্ভাবস্থায় শিশুর তিন কাযা হতে চলেছে প্রথম মাসের তৃতীয় মাস থেকে নিজের জন্মের আকার এবং উভয় সংস্কৃতির ফর্মের বিস্তার। এই সভ্যতা থেকে সুস্থ, সুন্দর ও গুণবান সন্তান প্রবৃত্তি হয়।
3 সিমন্তোন্নয়ন রীতি- এটি চৌথে, ছঠে বা সপ্তাহে মাসে যাচ্ছে। অমঙ্গলকারি শক্তিগুলি ত্রস্ত করে অতঃপর তাদের নিরাকার জন্য এই সংস্কৃতির প্রয়োজন।
৪টি ধর্মের রীতি- জন্মের সময় এই রীতি পালন করা হয়।
৫ নামকরণ রীতি- এই শিশুর জন্মের 11 তম বা 21 তম দিন যাবে। এই প্রথা থেকে দ্রুত ও আয়ের বৃদ্ধি হয়। নাম কা প্রভাব ব্যক্তি কে স্থুল-সূক্ষ্ম ব্যক্তিত্বের বিস্তার করে।
6 নিয়মানুবর্তিতা- জন্মের তৃতীয় বা চৌথে মাসে অনুষ্ঠিত হয়। শিশু का ज्ञान क्षेत्र विस्तृत होता, শরীর সশক্ত হয়।
7 খাদ্যপ্রাণ संस्कार- এটা আছে মাস কা শিশু হতে যাচ্ছে।
৮- চুডাকরণ/মুন্ডন রীতি- এটি প্রথম, তৃতীয়, সপ্তম বছরে এই উপনয়ন রীতির সাথেও যেতে পারে। এই সংস্কৃতি থেকে শিশুর মধ্যে বিচক্ষণতা, জ্ঞান, শক্তি ও শক্তি বৃদ্ধি হচ্ছে।
9 কর্ণভেধ রীতি- এই জাতির জন্মের 12 वें या 16 দিন থেকে দিন ছঠে, সাতভেন, সপ্তাহে মা বিষম বা বছর বানি তৃতীয়, পাঁচভে, সাতভেন ইত্যাদিতে যায়।
10 উপনয়ন রীতি- তথাপি এই ধারার শিশুর জীবনযাত্রায় ভৌতিক অধ্যাত্মিক উন্নতির পথ প্রসারিত করা হয়। এই জন্ম থেকে সপ্তাহে বছর বা শিশু যখন শিক্ষা গ্রহণ করার উপযুক্ত হয় তখন।
11 ওয়েদারম্ভরি রীতি- উপনয়ন কে সঙ্গে এই রীতি চলে যা 25 বছর (ব্রহ্ম কি সীমা) এর আয়ুচর্য় চলে।
12 সমাবর্তন রীতি– শব্দের অর্থ হল গুরু के आश्रम से ज्ञान प्राप्त कर गृहस्थ जीवन की वृद्धि हेतु सांसारिक দায়িত্ব পালন।
13 বিবাহিত রীতি- ঋষি শ্বেতকেতু দ্বারা বিবাহ পদ্ধতির প্রতিষ্ঠা। বিবাহ অর্থাত্ বিশেষভাবে উত্তরদাयितत्व का वहन करना। 25 বছর বয়সের পরে এটি ঘটেছিল।
14 বানপ্রস্থ রীতি- এই সভ্যতার সময় কা আয় 50-51 বছর বা যখন ঘরের জীবনদায়িনী সম্পূর্ণ হয় তখন আভাস হয়।
15 সন্ন্যাস রীতি- এই সংস্কৃতি ব্যক্তিদের সমস্ত ইহলোকিক বাধ্যবাধকতা থেকে মুক্তি, সত্য জীবন, পবিত্রতা এবং মোক্ষি লাভের প্রচেষ্টার অনুষ্ঠান। এভাবে তা এই রীতির 75 বছর বয়সে হতে পারে কিন্তু যদি কোনো বিশ্বে প্রতি বিবর্তিত হয়, বৈরাগ্যের জন্ম হয় তাহলে আগেও সন্ন্যাস নিতে পারে।
16 অন্ত্যেষ্টি রীতি- এই রীতি থেকে প্রাণীর দায়হের অগ্নি উদ্ভাবন কর দিব্য লোকে নিরোহিত হয়। ভারতে প্রায় পাঁচ হাজার বছর থেকে মানব জীবনের সমস্ত পরিধির সমেটে হওয়া ইন संस्कारों की अटूट परंपरा चल रही है। আর্য সংস্কৃতিতে সুস্পষ্টতা পালন করা গুরুত্বপূর্ণ বয়ান।
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: