হিন্দু, জৈন এবং बौद्ध धर्मों को ध्यान में एक दिव्य साधना के रूप में समीकरण किया गया है। ভারতবর্ষের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যমণ্ডিত বৈদিক নিষ্কাশন ব্যক্তি বা জৈব-বৌদ্ধের তমাম ঐতিহ্যের আচার্য হোন, সকলের দ্বারা ধ্যান-তত্ত্বের উপর ব্যাপক চিন্তন হয়। সকল: সকলের মত এটা আছে যে, একটি বিশেষ প্রবেশাধিকার অনুশাসন আছে, তাহলে অন্তরালে শক্তি কি অজস্র ধারা প্রবাহিত ছিল, প্রমাণ কর মানুষের সমীক্ষার ক্ষেত্রে করতে পারে এবং মোক্ষ লাভ করতে পারে। মানব-জীবনের সর্থকতা राग-द्वेष, कामना के समस्त द्वन्द्वों को समाप्त कर शाश्वत शांति की प्राप्ति में मानी जाती है। একই জন্য সমস্ত ধর্মীয় সাধনা করা হয়েছে।
আত্মার মোক্ষ্যাবস্থার জন্য তার কর্মক্ষেত্রে দগ্ধ করা ছিল। কারমোকা ही চিন্তন দীর্ঘস্থায়ী কারণ জীব প্রমত্ত ছিল। এই ধরনের চিত্ত অশুদ্ধ ছিল। আজকে বিজ্ঞানী যুগে মানব ভৌতিক বৈভবও এই প্রাপ্তির জন্য ক্রমাগত কর্ম করে, অতঃপর এটা মনে হয়, চিত্ত অশুদ্ধও হয়। যেমন দর্পনের উপর ধুলের ফেরেন জামি ছিল এবং বিম্ব ধূমিল দেখা যায়, একই ধরনের চিতের অশুদ্ধ থাকার পর আত্মা তার বিম্ব উভরতা নয় এবং যদি উভরতা তা বিকৃত হয়। যখন সাধনা করা হয়, তখন ধীরে-ধীরে চিত্ত নির্মল ছিল এবং যেমন-আত্মা বিম্ব স্পষ্ট হয়, মানুষ প্রমাদ এর সীমানা থেকে বেরিয়ে আসে। স্পিরিট কি এই ডিরেকশনে মন কে কেন্দ্র করা হয়।
ভারতীয় ধর্মশাস্ত্রে মন-প্রকৃতির ওপর ব্যাপক আলো ছড়িয়ে পড়েছে। গানে অর্জুন কৃষ্ণ থেকে জিজ্ঞাসা করছেন, কি মন বায়ু কি ভাবে চঞ্চল হচ্ছে, এই বিজয় কীভাবে লাভ করবেন? কৃষ্ণের উত্তর আছে, যে নিয়মিত অধ্যয়নের দ্বারা মন নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং অনুশাসন করা যায়। কৃষ্ণ-অর্জুন এর দ্বারা স্পষ্ট ছিল, কি চঞ্চলতা মন কা স্বভাব এবং মন কা স্বভাব কষ্টের কারণ হয়। चंचलता के कारण ही मनुष्य का मन दिग्भ्रमित होता है, मनुष्य अनेक क्षुद्र स्वार्थों तथा राग-द्वेष से ग्रस्त होता है। ইন বৃত্তান্তের অনুশাসিত থেকে সুখ ও শান্তির পরিবেশ তৈরি করা হয় এবং সর্বশ্রেষ্ঠ-দর্শন জাগ্রত ছিল। যেমন- মনের প্রগাঢ়াবস্থা পাওয়া যায়, মানুষের চরিত্রের উদারতা ছিল। তিনি विनम्र बनता है, স্বার্থ এবং অভিমানকে ছেড়ে দিতে তিনি সকল প্রাণি-জগতের প্রতি সহচর্য বনতা যায়। তাঁর অন্তঃপ্রান্তরে সদাচারের বীজ অঙ্কুরিত ছিল।
বৈদিক ঐতিহ্যে মনে, যোগ-দর্শন এর তত্ব মনে হয়। মন্ত্রযোগ, লয়যোগ এবং রাজযোগ বৈদিক সংস্কৃতিরও সাধনা পদ্ধতি, অনুসরণ করা হয় ভক্তিযোগ, জ্ঞানযোগ এবং কর্মযোগ থেকেও সম্বন্ধিত হয়। যজুর্বেদে বলা হয়েছে, কি মোক্ষকামী যোগী আনন্দ ফর্ম অন্তর্্যামী ঈশ্বরের কাছে ছিল। অবস্থা লাভ করা গভীর आध्यात्मिक साधना। তদুপরন্ত সাধক বিদ্যাপীঠের পর্যায় থেকে আক্রান্ত হয়। শেষতঃ সে ব্রহ্মস্বরূপে অবস্থিত হয়।
যোগ-শাস্ত্রে প্রমাণিতভাবে এটি মান্য করা হয়, সুস্থ শরীরেও সুস্থ মন বজায় থাকে এবং সুস্থ মানুষেরও সাধনা হয়। মনোযোগ, চুঙ্কি যোগ কা একটি অঙ্গ, অতঃপর উচ্চারণ প্রারম্ভিক লাভ সুস্থ শরীর লাভ করে। মনোযোগের সাধনা করা প্রত্যেকের সাধকের এটা অভিজ্ঞতা, যে মনোযোগের উপকরন শরীরে এক বিশেষ শক্তির যোগাযোগ হয়। যেমন মনের সাথে শরীরও নষ্ট হয়ে যায়।
শ্বেতাশ্বেত্রোপনিষদ্-এ বলা হয়েছে যে মনোযোগ দিয়ে শরীর নিরোগ থাকে। তিনি হালকা, বিকার-বাসনাওঁ থেকে অনাসক্ত এবং আলোবান হতে পারেন। মন কি মতা দূর হ জাতি হয় তথা সকল জীবে এক বিল্ক্ষণ মাধুর্যের যোগাযোগ হয়। যেমন ইসলিয়ে ছিল, বিশেষ লক্ষ্যে মানব আত্মা বা শক্তির বিশুদ্ধ রূপ চিন্তন করা হয়। এইভাবে তার জীবন পাপগুলি থেকে শুদ্ধ হতে পারে।
বৈদিক মধ্যে বিদ্যা যোগ-শাস্ত্রে প্রবর্তক মহর্ষি পাতঞ্জলি দ্বারা মনোযোগের সকল साधना प्रणाली को अष्टांग-योग में विभक्त है। বহরং এবং অন্তরঙ্গ তার দুই পক্ষ। বহিরঙ্গ পক্ষের অন্তর্নিহিত यम, নিয়ম, আসন, प्राणायाम एवं ईश्वर-प्रणिधान को परिगणित किया गया है जबकि अंतरंग पक्ष के अंतर्गत ध्यान, समाधि को जाना है। সমধি, সকল সাধনা কি পরিণতি। এই স্তরে ঈশ্বরের মানবকে আপনি পেতে পারেন তবে সমস্ত সিদ্ধানদের সামনে নতমস্তক ছিল। জৈন ধর্মদর্শন কা সার আত্ম-তত্ব চিন্তন হয়। এই চিন্তনে মনোযোগ একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিমাপ। साधना के समान परिमाण में चेतना शारीरिक भौतिक सीमाओं का अतिक्रमण कर आत्मा के क्षेत्र में प्रतिष्ठित होती। জৈন-ধর্মে এটি মানা হয়েছে যে বিনা কর্ম্ময় ধ্বংস হুয়ে আত্মার ক্ষেত্রে কোনো প্রতিষ্ঠা পাওয়া সম্ভব নয়। এর জন্য প্রধান প্রধান।
চিন্তা-দর্শনেও মনোযোগ স্থাপন করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়া থেকে চিত্ত-শুদ্ধ হয়। বৈজ্ঞানিক ঐতিহ্যে কঠোর শরীর-সাধনা প্রাপ্য বার্জিত হয়, কিন্তু এটা মানা হয়, কি জ্ঞানযুক্ত মনোযোগ দিয়ে নির্বাণ পাওয়া যায়। বৌদ্ধ-দর্শনে শীল, সমধি এবং প্রজ্ঞা ইন তিনরূপে মনে-সাধনার ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সমধি, দক্ষ চিত্তের একগ্রতা বলা হয়েছে। চিহ্ন প্রারম্ভিক সোপান শীলে প্রতিষ্ঠিত হয়। बौद्ध-দর্শন এটি মনে করা হয়েছে, कि तृष्णा ही सारे अनर्थों की जड़ है। तृष्णा के कारण ही हम अनंत क्लेशों के चक्र में उलझ जाता है। তৃষ্ণা পর বিজয়ের জন্য কাজ-বিবেক এবং চিত্ত-বিবেক প্রয়োজন। তভী শীলে প্রতিষ্ঠা ছিল এবং মানব প্রজ্ঞাবান হকার সমধির ক্ষেত্রে প্রবেশ করানো হয়।
ঐতিহ্যগত কোনো ধারণাও হয়, মনোযোগের অধ্যয়ন থেকে আত্ম-জ্যোতি ঝলকনে লাগতি এবং এক মুহূর্তের জন্য এখন, যখন আমাদের চেতনা শক্তি-স্বরূপে জাতি আছে। শুরু-শুরুতে तो अंधकार का ही बोध होता है, किन्तु जैसे-चित्त शुद्ध है, मस्तक के बीचों-बीच प्रकाश-वृत्त का आभास था। यह प्रकाश-वृत्त शनैः शनैः प्रखरतर जाता है। আবার তার আলো-বৃত্তান্তে ব্রহ্মাণ্ডের বিভিন্ন দৃশ্য ঝলকনে লাগে। ষড়চক্রগুলির ফর্মও ভাসিত ছিল। কখনও সমুদ্র, পর্বত চান্দ, সূর্য আদিকে প্রকাশ করা হয়, যারা গুরু-দীক্ষা করেন, তাদের সাক্ষাত্ গুরুর দর্শন হয়, মন্ত্র-ধ্বনি শুনাই পড়তি হয়। সর্পকৃতিতে কুণ্ডলিনী কা বোধ হয়। স্বয়ংভু শিবলিংও সাফ-সাফ দেখা দিচ্ছে। এটা সব অভিজ্ঞতা ব্রহ্মরন্ধ্রের খোলা হতে পারে। তখন সূক্ষ্ম দেহের প্রত্যয়স্থানও বোধ হয়। সুক্ষ্ম শরীর থেকে সাধক ব্রহ্মাণ্ডের কোন কোনটিতে যেতে পারে এবং সেখানেও কোন ঘটনা ঘটতে পারে তা জানা যায়। ভীলক্ষণ ছিল মনোযোগের শক্তি।
তোমার মাকে ভালোবাসো
শোভা শ্রীমালী
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, Phone or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: