शिष्य को न तो गुरू-निंदा करनी चाहिये और न गुरु-निंदा सुननी चाहिये। যদি কোন গুরুর নিন্দা করে, তাহলে শিষ্যকে চাই যে বা তোমার বাগ্বল থেকে বা সামর্থ্য সেকে পরাস্ত কর অথবা যদি তা না করে তাহলে সেই লোকের সংগতি ছেড়ে দিতে চাই। गुरू-निंदा सुन लेना भी उतना ही दोषपूर्ण है, जितना की गुरू निंदा करना।
গুরুর কৃপা থেকেও এই আত্মায় আলোকিত হওয়া সম্ভব, এই वेदों ने भी कहा, यही समस्त उपनिषदों का सार-निचोड़ है। শিষ্য ওহী, যা গুরুকে বলুন পথের উপর চলক সে দীক্ষানা আপনার জীবনকে ঘিরে পুরুষার্থো-ধর্ম, অর্থ, কাজ এবং মোক্ষ পাওয়া যায়।
গুরুর পাসে বাসে থাকতেই কেবলমাত্র এই সাধকের হৃদয়ে জ্ঞানের আলোকপাত ঘটানো হচ্ছে, যাকে বলা হয়েছে, ব্রহ্ম আলোকে বলেছেন, ব্রহ্মকে বসিয়ে মনের সমস্তের ধরণে বিভ্রান্তি ও গতিশীল নিজে নিজেই এই অংশ জাতি। अतः शिष्य चाहिये कि वह गुरू की निकटता के लिए प्रयास करें। যার ধরন এক দীপ থেকে দ্বিতীয় দীপের পাসে তবে একইভাবে জল যায়, একই ধরনের গুরুর সানিধ্য থেকেও শিক্ষার কল্যাণ হয়।
শিষ্যের নিত্য একটি নিয়মিত সময়ে নিয়মিত সংখ্যায় গুরু মন্ত্রের সাধনা হিসাবে জপস্য অভীষ্ট, যদি তিনি তা করেন, তার জন্ম-জন্মান্তরীয় দোষ এবং পাপ ক্ষয় হয় চিত্ত নির্মল হয়, জ্ঞান ও সিদ্ধি भी প্রাপ্তি হ পতি হয়। शिष्य को यथार्थ अधिक से अधिक, जब भी समय मिले गुरु मंत्र का जप करते ही रहना चाहिये।
যদি আপনি দুনিয়ার উপরে উঠতে পারেন, তাহলে বিমুখ হয়ে যান, আপনি বিশ্বের উপরে উঠতে পারেন।
शिष्य के लिए प्रायश्चित के तीन सीढियां हैं- आत्म ग्लानि, दूसरी बार पाप न करने का निश्चय और आत्म शुद्धि।
সাধনা কি থাকতে পারে বার বার গিরানা জেগে উঠা ছিল পরন্তু চেষ্টা করতে সব সাধনা পূর্ণ হয়।
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, Phone or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: