18 ফেব্রুয়ারি, 1836 তারিখে পরমহংস শ্রীরামকৃষ্ণ জির জন্ম হয়। তাদের পিতার নাম শ্রী खुदीराम जी, थे तीन पुत्र थे रामकृष्ण जी सबसे छोटे थे। ঈশ্বরীয় অবতারের সদৃশ্য জন্মের বিষয়বস্তুতেও বহু কিভদন্তীয়।
স্বামি জি বাল্যকাল থেকে খুব নম্র স্বভাবকে সেখানে। বাণী অনেক ही मधुर और मनोहारिनी थी। इसलिये गाँव के लोग उनसे बहुत प्रसन्न रह रहे हैं और प्र्रायः আপনার বাড়িতে তাদের খাবার খাওয়ায় সেখানে। মনে মনে কৃষ্ণ চরিত্র খাওয়া এবং তাদের লীলা করতেই মনে হয়। देव पूज्य में तो श्रद्धा थी कि स्वतः पार्थिव पूजन करते हैं और कभी-कभी भक्ति-भाव में तन्मय होकर अचेत हो जाता है।
সমীপবর্তি অতিথি-শালায় জাকর প্রায়: অভ্যাগতদের সেবা পরিচর্যা করে থাকে। সলহ বছরের স্তরে মালিক জি কা যজ্ঞোপবীত হয়েছে এবং তাও পাঠের জন্য তৈরি করেছেন। মনে মনে পড়তে পড়তে মনে হয় না। संस्कृत पाठशाला में पंडितों के व्यर्थ के नित्य प्रति के वाद-विवाद सुनकर घबरा और दुःखी होकर एक दिन बड़े भाई से स्पष्ट बोलले-''भाई पढें-लिखने से क्या होगा? এই-লিখনের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র धन-धान्य प्राप्त करना। আমি তো সে ছাত্র পড়ানা চাই, যে আমাকে পরমাত্মাকে শরণে পৌঁছে দিতে। কেবল ঈশ্বর উপাসনা মনোযোগ চিন্তন সাধনা এবং বদনাতে ही निमग्न रहने लगे। অনেক বার তো साधना में তাই লীন হয় সেখানে অনেক-কই দিন পর্যন্ত ভুখ-প্যাসও অহসাস নেই।
रामকৃষ্ণ পরমহংসের চিত্ত পূজায় ভাবতে ভাবতে থালি এইলিয়ে কালি দেবীর মন্দিরের পুজারি বানাই দিয়ে। সেখানে অনন্য ভক্তির সঙ্গে কালি মাঁ কী পূজা করবেন, পরন্তু এটা প্রশ্ন হৃদয়ে সদাইব হিলারান লেতা স্থায়ীভাবে কি কোন বস্তুর প্রতিমূর্তিতে নীতি? কি সচমুচ এই জগৎজনী আনন্দময়ী মাঁ এই সব স্বপ্নই কিন্তু? इत्यादि, এই প্রশ্ন থেকে তাদের यथार्थविधि काली पूजा करना कठिन हो गया। কখনও লাগানো হয়, কখনও কখনও আরতিও বাস করে, কখনও সব কাজ ছেড়ে দেয় ও বোলা করে মাঁ ও! মাঁ! আমি এখন দর্শন দুই। দয়া করন, দেখুন জীবনের একটি দিন এবং উদ্দেশ্য চলুন। কি দর্শন नहीं दोगी? শেষের দিকে অবস্থা বিগড় ঘষি কিন্ত পূজা সেইনিই হবে।
পরমহস জি তার ধুনে মস্ত হো। দিন-রাতেদিদি কালি দর্শন কা ही ध्यान लगा। তারা 12 বছরের কঠিন তপস্যার, খাওয়া-পিনা ছেড়ে দিতে একটক, মনোযোগে সেখানে থাকেন। इस समय स्वामी जी का भतीजा कभी-कभी जबरन उन्हें 2-4 ग्रास भोजन करना था 12 वर्ष की कठोर तपस्या के बाद उन्हें अपूर्व शान्ति लाभ की।
বিজ্ঞানে অন্তর্নিহিত হয়েছে কি ঈশ্বরের ভক্তি নন-এর নবধা ভক্তিও বলেছেন- শ্রবণ, কীর্তন, স্মরণ, পাদ-সেবন, অর্চন, ওন্দন, दास-ভাব, সখ্য-ভাব এবং আত্ম-নিবেদন। স্বামি জি নে पृथक-पृथक प्रत्येक प्रकार की साधना द्वारा पूर्ण सफलता प्राप्त। এটি নেই, তারা শিখে পন্থ গ্রহণ করে তাকে সম্পূর্ণ সফলতা অর্জন করে। তিন-চার দিন এক মুসলমানের সাথে থাকুন মুহম্মদীয় পন্থ কাও নিচোড় দেখা। যীশু খ্রীষ্টের ছবিও দেখবেন কিছু সময়ের জন্য আত্ম-বিস্মৃত হবেন। অনেক দিন মনে হচ্ছে।
এই ধরনের সব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মন্থন করে স্বয়ং নিশ্চিন্ত করা যায় যে ঈশ্বরের জন্য কোনো বিশেষ পন্থের প্রয়োজন নেই, তিনি কোনো সম্প্রদায় থেকেও পেতে পারেন।
নিশ্চিন্তে তারা তীর্থযাত্রীকে বের করে এবং এক বার ভারতে সর্বত্র ঘূমকর দক্ষিণেশ্বরে আকর উপস্থিত এবং মাঁ আদিয়া শক্তি মহাকালির উপাসনাতে নিমগ্ন হয়ে সাক্ষীভূতরূপে মহাকালীকে প্রত্যক্ষ দর্শনের জন্য বিশ^াস করেন।
रामकृष्ण परमहंस ज्ञान, योग, वेदान्त शास्त्र और अद्वैत मीमांसा का निरूपण वहाँ। বলেছেন যে, কাল-দেশ-দ্বার, आदि से कभी हो सकता है, ब्रह्म नहीं है। আবার ভালা মুখের শব্দ দ্বারা তার যথার্থ বর্ণনা কীভাবে হল? ব্রহ্ম তো অগধ সমুদ্রের সমান, তিনি নিঃসন্দেহে, বিরোধিতা এবং ব্যাখ্যা করেন। আপনি যদি বলেন কি মহাসাগরের যথার্থ বর্ণনা কর, তাহলে আপনি খুব খারাপীতে পড়ুন এটি কি বলবে-আরে, বিস্তৃত কাণ্ড শেষ? হাজারো লহে উঠছে ক্যাসা গজর্ন হচ্ছে ইত্যাদি। একইভাবে ব্রহ্মকে বোঝাও। যদি আত্মজ্ঞান লাভের ইচ্ছা হয়, তাহলে প্রথম অহংকার ভাব দূর কর। যখন পর্যন্ত অহংকার দূর না হবে, অজ্ঞান কা পরদা কদাপি না হটেগা। তপস্যা, সৎসঙ্গ, স্বাধ্যায় आदि साधनों से अहंकार दूर कर आत्म-ज्ञान प्राप्त कर, ब्रह्म को पहचानों''।
যে ধরনের ফুলের সুগন্ধ থেকে আকৃষ্ট হোকর ভ্রান্ত গোষ্ঠী তার ফুলের আকৃষ্ট করতে একইভাবে প্রকর পরমহংসের স্বরমকৃষ্ণ জির আত্মজ্ঞান-রূপী আলো থেকে আকৃষ্ট भक्त स्वामी जी को सदैव घेरे में रहते हैं। वे सदैव सब को धर्मोंपदेश रूपी वचनामृत से तृप्त करते रहते हैं।
এক দিন শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসের গলে কিছু পিড়া হবে। ধীরে-ধিরে রোগ কলিষ্ট হয়েছে। ডাক্তার-वैद्यों ने औषधी उपचार कोई कम नहीं रखी, पर स्वामी जी तो व्याख्या थी कि अब उन्हें यह दुनिया से जाना है। তিন मास बीमार पर बराबर उत्साहपूर्वक, पूर्ववत् धर्मोपदेश करते हैं। এক দিন আপনার এক भक्त থেকে জিজ্ঞাসা, ''আজ শ্রাবণী পূর্ণিমা হল? তারিখ পত্রে দেখো।'' भक्त देख कर कहाँ, ''हाँ''। বাস স্বামী জি সমধি মগ্ন হন এবং প্রতিপদ কে প্রাতঃকাল ইহলীলা শেষ কর দি। বাড়ি-ঘর এটা দুঃখদ সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে। কথাই কথায় সহস্ত্রোঁ নর-নারি সহিত হন। পঞ্চমতম শরীর পঞ্চতত্বে উইলন হয়।
স্বামী জিদাব শন্ত ও সুখময় থাকেন। उन्हें उदास या क्रोध के रूप में तो कभी भी देखा भी नहीं गया है। অদ্ধভূত আকর্ষণ শক্তি ছিল। অনুয়ায়ী তাদের উপদেশ থেকে সম্পূর্ণ প্রভাবিত হয় সেখানে। অন্যদের সন্দেহের কথাও সমাধান করে। প্রতিটি বিষয়কে বোঝানোর সাথে অনেক উদাহরণ দিয়ে থাকে, সৃষ্টিকর্তার হৃদয়ে তাদের কথা সম্পূর্ণরূপে যেমন ধরুন।
জগৎ প্রসিদ্ধ स्वामी विवेकानंद रामकृष्ण परमहंस जी के ही प्रधान शिष्य थे। শুরুতে रामकृष्ण परमहंस से बहुत तर्क-विर्तक है, किन्तु धीरे-धीरे गुरू की संगति में आध्यात्मिक सत्यों के अनुभूति के साथ लगीं-ही-साथ श्री रामकृष्ण परमहंस के प्रति उनकी श्रद्धा और गुरू-भक्ति भी बढ़ती चली गई । স্বামী বিবেকানন্দ সদাইব বলেন, সেখানে তিনি যে অবিনশ্বর যাও গুণ ও জ্ঞানী তাদের গুরু কাম্য, যাও কম ও নিজের।
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: