সাধনা কা পথ হো বা জীবন কাও অন্য কোন পক্ষ, ব্যক্তি মনে-তরহের প্রশ্ন উমড়তে-ঘুমড়তে থাকে, প্রকৃতির অনেক রহস্য দেখতে পাওয়া যায় তার সম্পর্কে তাদের জানার আগ্রহ বজায় থাকে, শেষ পর্যন্ত কেন হয়, এর পিছনে কি কারণ? প্রায়ঃ ঐতিহ্যগত পদ্ধতির কারণে আমরা মাতা-পিতা থেকে মিলিত হও বা গুরু থেকে পাওয়া, বারে বারে অনেক কর্মে ও আমাদের জীবনযাত্রায় উত্তর নিতে হবে। পুরাণি চলী আ রহিং প্রিপাটি আমরাও আপনার জীবনযাত্রায় উত্তর লিখতে পারি, তারপরও কেউ বলতে পারে না কোন কোনটিতে এই প্রশ্নটি থাকছে কেন?
কেন উত্তর না জানা থেকে যখন কোন প্রবোধক শ্রেণির ব্যক্তিকে কোন প্রশ্ন করা হয় যে আপনার মধ্যে কোন উপায়গত ক্রিয়াকলাপ হবে কি হবে, তাহলে আপনার কোন কার্যকরী উত্তর হবে না এবং তিনি ইনকেও কিন্তু পঙ্গু করে বলবেন আপনি হতোৎসাহিত্য করতে পারবেন। আপনার মনের মধ্যেও সন্দেহের একটি হালকি সি রেখা টানছে।
গীএতে বলা হয়েছে 'संशयात्मा विनश्यति' অতঃপর এই সন্দেহ কা এবং साधना सम्बन्धी प्रत्येक 'क्यों' का निदान करने के लिए ही इस स्तम्भ का प्रारम्भ जा रहा है, साथ ही साधक अवश्य ही लाभान्वित होगा।
বীণার শব্দও মধুর ছিল, তখন তার শব্দ তভী খুব ফুটতি হয়, যখন তার একটি নিয়মবদ্ধ পদ্ধতি থেকে রগ-এ লয়বদ্ধ পদ্ধতি থেকে লয়বদ্ধ আকারে ঝরঝরে হয়। যদি মনেমনে ভাবে তার স্টারদের ছেড়া যায়, তো শব্দ কর্কশও বেরেগী ও সামনে থেকে উঠতে শুরু করবে। বীণাও হয়, তারপরও কেন করা হয়েছিলো এক বার তো অনেক কর্ণপ্রিয় স্বর নিকা এবং অন্য বার এক বেসুরি তান নিকী। কেবলমাত্র দ্বারা বিরোধিতার বিধানের প্রথম বার বীণা সঙ্গীতের নিয়মগুলির উপর ভিত্তি করে লয়িত সূর নিষ্পত্তি করা হয়, তখন অন্য বার বিনা নিয়মের মনমানসে ভাবে শব্দ করার চেষ্টা।
কোন पकवान তৈরি করা হয় তাও এই কথাটি প্রয়োগ করতে পারে যদি সমস্ত বিষয়বস্তু উপযোগী পরিমাণে ন ঢালী যায়, সমান আঞ্চে না পাকায়া যায়, তো पकवान खाना उचित नही हो। ঠিক প্রকারের সাধকদের মধ্যেও একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি ছিল, ক্রিয়া পদ্ধতি ছিল, বিধান ছিল এবং সেই ক্রিয়াটি একই রকম হয় অথবা সাধারণের জন্য কোন বিষয় পাওয়া যায় না।
এখানে একটি মনোযোগ দেওয়ার উপযুক্ত এবংও কথা আছে, যে সাধক উপাধির যোগ্যতা তখনও তৈরি হয়, যখন তার প্রমাণ হস্তগত হয় না—- এবং আসল কথা কোন বিখ্যাত বিজ্ঞানীদের জীবনেও প্রয়োগ করা হয়, যখন তারা কোন আবিষ্কারকার কোন মানুষ তার জন্য উপহাস করেনি, কি পাগলামি করে যেভাবে লাইব্রেরিতে তার ব্যবহার করা হয়। এটা ছিল যে যখন পর্যন্ত ব্যক্তি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, সে উপাধির যোগ্য, তিরস্কারের যোগ্য রাখে, লোকে চিড় থাকে, যে কীভাবে এটা আলাদাভাবে জিনা শিখে যায়, কীভাবে এটা আলাদা করে বের করা হয়। থেকে তাকে হতোৎসাহিত করতে লাগতে পারে, ভে শুভচিন্তক নয় বরং নিন্দাকারী ছিল।
আর যখন এক ব্যক্তি বিখ্যাত পালেতা হয়, তখন অমুক আমি অথক পরিশ্রম দেখি, অমুক নিজের ব্যবহারে ঘাঁটতে থাকে, এই সাধনায় বসে থাকে, ভুখ-প্যাস কি সুধ-বুধ ছেড়ে দেয়। কর।
আজও এরকম হাজারো লোক আছে, সহজ উপায়ে সপ্ফলতা পাওয়া যায় কি ইনহিম পদ্ধতিগত পদ্ধতি-বিধান কে আপনা কর এবং যখন মন্ত্র-তন্ত্র-যন্ত্রকে আমরা বিজ্ঞান বলতে পারি, তা না হয়, যে পদ্ধতিটি এক ব্যক্তিকে আপন করে। সফলতা মিলন এবং অন্যকে না পাওয়া।
সফলতা তো ইসলিয়ে নেই মিলতি, কারণ সাধক সম্পূর্ণরূপে অভিজ্ঞ নয়। যেমন রেডিওতে যদি শুনতে হয়, তার সুই একটি নির্দিষ্ট বারে টিউন করা হয়। তখনই ঠিক স্বর শুনাই দেয়। এই অবস্থার মধ্যেও ছিল, আমাদের মন কি ব্যবস্থা ঠিক করে না পাতি হয়, কখনও বাড়িতে এমন পরিবেশ ছিল, কখনও মন্ত্রের উচ্চারণ অস্পষ্ট, অশুদ্ধ ছিল, মনোযোগ একগ্রতা ছিল না ইত্যাদি সব কারণ থেকে সাধনা সাধক লক্ষ্যের কাছাকাছি থাকাও না পৌঁছানো পাতা।
মানুষের মুখ থেকে যাও শব্দ বেরতা হয়, সে সব ব্রহ্মাণ্ডে ফাল যায়। তিনি শব্দ বা শব্দ কখনও মিতি নেই। এটি একটি বিজ্ঞানী সত্য। মহাভারত কালের মধ্যে জো সংলাপ হয় সেখানে, আজও বায়ুমণ্ডলে ব্যাপ্ত হয়, প্রয়োজন হয়, সে 'ফ্রিকোয়েন্সি' আমরা তাকে ধরতে পারব।
বিজ্ঞানীদের মতে সাউন্ড কম্পোনের মাধ্যমে যা কাজ করতে পারে না, তারাও ঘটতে পারে।
মন্ত্রের উচ্চারণ থেকেও একটি নির্দিষ্ট শব্দ উৎপাদন হয়, যা বায়ু মণ্ডলে ব্যাপ্ত ইথর ছড়িয়ে যায়। इसी ईथर में ध्वनि तरंगें चलती है। যখন সূর্য মন্ত্রের সাধক জপ করে, तो मंत्र से उत्पन्न कम्पन ऊपर उठते हुये ईथर के माध्यम से कुछ ही क्षणों में सूर्य को पहुँच कर देख आते। গতিতে সময় তাদের কম্পোন থেকে সূর্যের সূক্ষ্ম শক্তি, तेजस्विता एवं प्राणवत्ता व्याप्त हो, जो पुनः साधक के शरीर से टकरा कर उसमें उन शक्ति को बढती है। এই ধরনের সূর্য মন্ত্রের প্রভাব সাধক কে মন ও শরীরকে স্পষ্ট করে তুলেছে। এটি অন্য মন্ত্রগুলির সাথেও প্রয়োগ করুন।
এখানে এটি মনোযোগ দেওয়ার উপযুক্ত কথা, যে যখন শব্দ কম্পোনগুলিতে এটি বিশেষ গুণ বা 'ফ্রিকোয়েন্সি' হবে না তখন তিনি সূর্য পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবেন না, পৌঁছবেও সূর্যের সমস্ত গুণ তার শব্দ কম্পন কেপ্ট না হবে, ভাল লাভ লাভ হবে। থেকে साधक का वंचित रह जाना ही है ।
কোনো একটি কর্মে সফলতার জন্য তার মধ্যে যোগ করা, ধারাবাহিকতা, নিষ্পত্তি এবং সম্পূর্ণ আস্থার ভাব হওয়া আবশ্যক, তার উপর যোগ করা হয় যে কোনো একটি কর্মে সফ্টলতার জন্য বহু-অনেক যেমন ব্যবস্থা, আড়চনে, বাধায় আতি একই। কার্য সাধকের জন্য পরবর্তী নূতন ছিল এবং তার প্রারম্ভিক স্তর ছিল এবং যা বাধাঁ হিসাবে ন্যূনতম সমাপ্ত হয় এবং তার মধ্যে ক্রমবিন্যস্ততাকে অনুপ্রাণিত করা হয় তখন তার সাফল্য মিলনী প্রারম্ভ ছিল।
আমরা আপনার জীবনের স্বয়ং বিশ্লেষণ করে জেনেছি যে আপনার জীবনের কোন কাজ সুগম এবং সাধারণভাবে সম্পূর্ণ হয় না। বৈসি ঠিক ঠিক অবস্থানের উপায়গত পথেও আতিও আছে এবং সফলতাও পাওয়া যায় যখন সাধনার প্রতি মন, ভাব, বিশ্বাস, সমর্পণ এবং সাধনার মধ্যে সপ্ফলতা লাভের জন্য চেষ্টা-শীলতার ভাব বজায় থাকে। তারই সাধনাদের মধ্যে সিদ্ধিয়া লাভ হয়।
নিধি শ্রীমালি
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: