गुरू का भी एक अर्थ, मैं नींद को तोड़ देना। তুমি জগৎ দে, তোমার স্বপ্নে বিখর জায়, তুমি হোশ থেকে ভর জাও। ঠিক এই কাজটি করা কঠিন এবং কেবলমাত্র কঠিন হচ্ছে, প্রকৃতপক্ষে শিক্ষ্য্যকে বোঝা যাচ্ছে কি গুরু বিঘ্ন স্থাপন করা হচ্ছে। এখন আপনি কোন সাধারণ নীন্দ থেকেও উঠতে পারেন তখনও আপনি মনে করেন, তুলে নেওয়া-ওয়ালা বন্ধু নেই শত্রু। নীন্দ প্রেমী আছে এবং এটিও হতে পারে যে আপনি একটি সুখী স্বপ্ন দেখতে চান এবং সেখানেই স্বপ্ন চালিয়ে যান। উঠতে কা মন না ছিল মন সদা মনেও ছিল।
মন আলস্য का सूत्र है इसलिये जो भी आपको झकझोरता है, फैला है तो वह बुरा मालूम पड़ता है। যা তুমি সান্ত্বনা দেয়, গান গাতা হয়, সুলাতা হয়, সে তোমাকে ভাল্লা মালুম পড়ে। যার সান্ত্বনা আপনি খুঁজে পাচ্ছেন, সত্য নয়। যদি হাজারো, লাখো, কোটি কোটি লোককে সান্ত্বনা দেওয়া হয় তাহলে কোন সান্ত্বনা দিতে রাজি হবে না। আপনি কোন গান শোনায়গা আপনাকে সুলায়েগা আমার নীন্দ এবং গহরীকে সপন এবং শক্তিশালী হবেন।
ঋষি দূর্বাসা কা একটি বয়ান আছে যে লোকে বলে আমি শান্তি লাভ করছি কিন্তু আমি তোমাকে বলছি, ম্যা তলওয়ার লে আসতে। এই বয়ান কেননা লোকো খুব কঠিন। এক কথায় ঋষি দুর্গাসা বলেছেন যে যদি কোনো আপনি একটি গানের উপর চাঁটা মারে, তাহলে আপনি দ্বিতীয়ও তার সামনে করবেন। যা কোন ছিনলে, তুমিও কম তাকে দেবে এবং তুমি মজবুর করবে এক মীল তোমার ওজন বাড়াবে, তোমার দুই মীল তার সাথে যেতে পারবে। এটা শান্তিপ্রিয় ব্যক্তি যা কলহ সৃষ্টি করতে না, যা সব সহনে রাজী হো, সে বলে, আমি শান্তি লে করি না, তলওয়ার লে আসতে শুরু করে। এটা কি তলওয়ার কি করে? यह तलवार গুরুর তলওয়ার আছে, এই তলवार का उस तलवार से भी कोई सम्बन्ध नहीं, जो तुमने सैनिक कमर पर बंधी देखी है। এটি তলোয়ার কোন প্রগট দেখাবে কোন তলোয়ার নেই। এটা তুমি মারেগীও এবং তুমি মরোগেও না। এটা তোমায় জলেগী, কিন্তু কওতাই জলেগা, তোমার ভিতরে শোনা নিখর কর বাইরে যাবে।
হর গুরু के हाथ में तलवार है और जो गुरू तुम जगाना पूछगा वह शत्रु जैसा मालूम होगा। ফের মিশ নীন্দ আজ কি নেই, অনেক পুরানি আছে। फिर मुझे नींद ही नींद नहीं है, उस नींद में लोभ, तो मोह, राग, सभी कुछ जोड़ है। আশায়ন, আকাংক্ষায়ন সব নীন্দে একত্রিত। ভবিষ্যৎ, স্বর্গ, ইন্সন মোক্ষ, সকলে তাঁর নীন্দে তাঁর জড়ো জমায়েত হয় এবং যখন নীন্দতি হয় তা সবকুছ ভেঙে যায়। নীন্দ যদি ভুল হয় তো নীন্দ কা সারা ছড়িয়ে ভুল হয়। इसलिये गुरू, मैं जब नींद छीनगा तो संसार ही नहीं छीनता, मोक्ष भी छीन लेगा।
कृष्ण ने अर्जुन को गीता में कहा है सर्वधर्मान् परित्यज्य- तू सब धर्मों को छोड़ कर मेरी शरण में आ जा। ঠিক একই ধরনের গুরুর কাছে যাওয়া বড় সাহস আছে, এবং গুরুর কাছে পৌঁছানোর জন্য টিক টিক থোডে থেকে লোকে হিম্মতের কাজ করছে। লোকেরা হয়, এবং অংশতে থাকে। যেমন এই নীন্দের গায়ে চোট লেগেছিল, ভ্যাসেই বেচেনি শুরু হয়। जब तक तुम्हे फुसलाओ, अधिकथपाओ, लोरी सुनाओ, जब तक उनके नींद को तुम गहरा करो तब तक वे प्रसन्न। যেমন ही तुम्हे हिलाओ, वैसे ही बेचैनी शुरू हो जाती है। একই ধরনের একটি বার বিশ্বামিত্রের দ্বারা আপনার গুরু থেকে জিজ্ঞাসা করা হয় যে আমার জীবনের লক্ষ্য কি এবং আমি কি ধরনের তাকে পেতে পারি-
বিশ্বামিত্র যেমন तेजस्वी এবং ক্রান্তিকারি ঋষি এই শ্লোকে আপনার সত্যতা স্পষ্ট করে যে আপনি নিজেই আপনার গুরুর সামনে প্রশ্ন করেছেন যে আমার জীবনে শুধুমাত্র চার চিন্তন। আমি এটা জানা চাই যে আমার জীবনের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য কি? দ্বিতীয়ত, আমি জানতে চাই যে আমি আপনার জীবন থেকে অগ্রসর হতে পারি, কি ধরনের থেকে এগিয়ে যেতে পারি? তিসরা, এটা কি আমি আপনার জীবনের কোন প্রকার থেকে দিব্যতা থেকে ওত-প্রোত করতে পারি, আপনি কি চেতনাযুক্ত তৈরি করতে পারেন? ও জীবন কা সে কবে কখন আয়েগা যখন গুরু সামনে থাকবেন, যখন গুরু প্রবচন করব, আমি সামনে বসতে পারব ও অমৃত বরসাতে হব এবং আমি আপনার কানদের মধ্য দিয়ে, নেত্রন কে মাধ্যমে, দেহের অঙ্গ-অঙ্গ থেকে, হাজার কান এবং হাজার আঁখদের সে অমৃত উপাদানের কোন সমতা হয়েছিল? আমি কেবল তাদের বিচ্যুতি জানতে চাই, তাদের চিন্তন জানতে চাই।
যখন বিশ্বামিত্রের দ্বারা আপনার গুরু থেকে প্রশ্ন করা হয় যে আমার জীবনের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য কি, তিনি বলেন যে জীবন দুই প্রকার থেকে জিয় যেতে পারে- একটি জীবন ভোগের মাধ্যমে অথবা যোগের মাধ্যমে। দুইও পথ, তিসারা পথ হতে পারে না। জীবন যদি একটি পক্ষ যোগ করে, তাহলে ভোগও দ্বিতীয় পক্ষ।
কোন এটিকে প্রশ্ন করা হয়নি, বিশ্বামিত্র বলেছেন, আমার জীবনের উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য পূর্ণ ভোগের সাথে জীবনযাপন করতে পারি? যা কিছু আমরা পেতে পারি না তিনি ভোগ করছেন, तृष्णाओं को भोग कहते हैं। ভোগে ইচ্ছা পূর্ণি ছিল না, भोग का तात्पर्य है कि हम आपको प्यासे हुए हैं, आप न्यून बन रहे हैं। ভোগী ব্যক্তি জীবনে সম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারে না। ভোগী ব্যক্তিকে পাস পাঁচ হাজার রূপে আছে, দশ হাজার হতে চাইবে। যে ব্যক্তি যথেষ্ট পরিমাণে পাবে, তার কিছু এবং ষ্ণায়ে হঙ্গী, এবং ইচ্ছা হঙ্গী, পুত্রের পুত্রের বিবাহের কথা, বিবাহের কথা ভেবে, আপনার বুড়হা কি কথা ভাবা, সব সময় গতিবেগ, চাপ। ভুক্তভোগী। জোরালো কষ্টে জীবনযাপন করা যায়, তিনি ভোগী হয় এবং এটি সারা বিশ্ব ভোগের চিন্তন পদ্ধতিতে ইসলিয়ে চলে যায় কি না, তার কোন পথ পাওয়া যায় না, তার জীবনের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য কি?
কিন্তু আপনি সম্পূর্ণ নীন্দে জীবনযাপন করতে চান, সম্পূর্ণ যোগী এবং ভোগীও বননা চান কিন্তু নীন্দ থেকে জগৎ না। শেষ পঁচিশ হাজার বছরে শুধু এইরকম কিছু ব্যক্তি হুয়েছে যে আপনার মধ্যে আপনি নীন্দ থেকে সামনে তাদের গুরুর কাছে যা আপনার জীবনে সম্পূর্ণ যোগী ও ভোগী হয়েছে।
এটা কোন শোচনা কি লোক কি বলবে, কারণ লোক তো বলবে। आप कुछ करोगे तब भी कहेंगे, कुछ नहीं करेंगे तब भी कहेंगे। সমাজ তুমি বাধা দিতেও কিছু করতে পারবে না, প্রশংসা নাও করতে পারবে। সমাজের সৃষ্টিই ইসলিয়ে হয়েছে। তুমি সুকরাত কে ব্যর্থ ही जहर नहीं पिलाया। জিসাস কো সুলি দেনী পড়ি তিনি আপনাকে দিতে পারবেন না। আপনি ক্লান্ত-মান্দে হো, আপনি নীন্দে নামতে চান। তুমি এত বেচেন আর কষ্ট হও, তুমি চাও থোড় শান্তি মিল জায়ে, খোজাও, বেহোশি জায়ে। মনোযোগ দিয়েও একইভাবে অনুসন্ধান করুন-কিসি আপনি ভুলে যান যে আপনি হোন।
গুরু তুমি জাগায়েগা এবং স্মরণে দেবে কি তুমি। গুরু আপনি নশে কোটেগা, আপনিসে शराब छीन लेगा। तुमसे सारी मादकता छीन लेगा। भजन,हो कीर्तन, साथ ही नाम-स्मरण, तुम मंत्र, सब छीन लेगासी तुम पास लो का कोई उपाय न रह जाये। তুমি জাগনা এই পড়। আপনি সম্পূর্ণ ভাবে জাগনা হবে আপনি জানতে পারবেন আপনি কে?
সে প্রতীতি সেও পুরানি নীন্দের দুনিয়ার শেষ, আর একটা জগত কা আরম্ভ হয় না। তার নাম মোক্ষ। नींद में देखा कोई सपना नहीं, नींद जब टूट जाती है तब जिसकी प्रतिति थी, समान का नाम परमात्मा है। नींद में की गई प्रार्थना नहीं, जब नींद रह जात तब जो भावदशा थी, उसका नाम ही प्रार्थना है।
एक आदमी सांझ को देख घरा उसकी पत्नी जोर से रो रही थी आंख से आंसू गिर रही है, वह आदमी बैठ कर चुपचाप अखबार पढ़ना। আমার স্ত্রী বলেছে, আমি কেন জানি? তিনি বললেন, এটা জিজ্ঞাসা-পুছুকর আমার দিওয়ালা বেরিয়ে গেল। রোহিং হচ্ছে তো কোন না কোন ঝনঝন হচ্ছে, কোন চাওয়া হচ্ছে, এটা করতে আমার দিওয়ালা বের হচ্ছে কি, কেন রো হচ্ছে? এখন ম্যানে জিজ্ঞাসাও বন্ধ করা হয়েছে।
আমরাও আছি, হংসও করছি, আওয়াজও দিচ্ছি তাই কারণ হচ্ছে, তার কোন উদ্দেশ্য আছে। কারণ আপনি তো পথের উপর কোন নমস্কারও করেন না। অকারণে তোমায় মুসকুরাতেও না হয়, আওয়াজ দান কা শ্রমিক কেন উঠোগে? এই বিশ্বে गूंजती आवाज से गुरु की आवाज मूलतः पृथक् है। সে কোন কাজ করে না বুলা হচ্ছে। সে তুমি বেকাম বুলা থাক। সে তোমার জন্য বুলা থাকে, কোন কাজ করে না বুলা।
এক বার সুকরতে আপনার শিস্য श्यामा को आवाज दी शिष्य ने कहा! কোন কাজ আছে? এবং সে অপেক্ষায় থাকল, সুকরাতে চুপ করে থাক, কিছু কাজ না করে শ্যামা বেবুজ হল। আবার ঝপকি লে করে গেল। थोड़ी देर में फिर सुकरात ने श्यामा! সে আবার নীন্দ থেকে চৌঙ্ক করে উত্তর দিয়েছে! সোচা হতে পারে হয়তো গুরু কাজ ভুলে গিয়েছিলেন, এখন হয়তো মনে এসেছে! কিন্তু সুকরাত ফের চুপই আছি। श्यामा को फिर झपकी लग गई लेकिन तीसरी बार गुरू ने फिर आवाज दी श्यामा उसे फिर कहा जी!
वह हैरान हुआ मन में। এটা গুরু পাগল তো হয় না? বুলাতা আছে, কিন্তু বুলাতে কখনো পূর্ণ-বিরাম তো ছিল না বুলেনের সামনে কথা চলছে। গুরু কা বুলানা কোন वासना की पुकार नहीं है, कोई मांग नहीं है। গুরু কা বুলানা আপনার আপনি সম্পূর্ণ। তিনি আপনাকে বলতে চান এবং যেতে চান, কিছু অংশে লাগানা চাই, তার বুলাতে সম্পূর্ণরূপে সম্পূর্ণ হয়ে গেছে। তার বুলানা যদি আপনি বুঝতে পারেন যে তার পুকার আপনার ভিতরে तंद्रा को तोड़ देना है, श्यामा के उस एक नजर में विचार भी बंद हो, तभी तो वह कहता है, जी!
যদি শ্যামা খোয়াই থাকে তাহলে জানাও চলবে না গুরু নেবে না! কোন বুলা আছে, বা না বুলা হচ্ছে। श्यामा अगर तंद्रा में ही डूबा है तो यह आवाज तीर की तरह प्रवेश नहीं करेगी। কিন্তু श्याমা চকিত অবশ্যই হবে, চিন্তিতও হবে। গুরু বুলাতা হয় এবং চুপ থাকে। গুরু পাগল মালুম হবে। তুমি পাগলও যে দুনিয়াতে হও, তোমার নিয়তি তুমি পাগলই হবে। श्यामा भी सोच रहा था। কি গুরু কি হয়েছে? আওয়াজ দেয় আর চুপ হয়, এটা ক্যাসি? আমরা বুঝতে পারি
কোনও যদি তার মধ্যে শৃঙ্খলা হয়। আমরা তাকে পথকে বোঝাতে পারি, যাও পহুচাতা হও কোন মঞ্জিল। কিন্তু রাস্তা হয় এবং বলা যায় না। श्यामा विडंबना में पड़े। ইসলিয়ে গুরু নে ওর ভিতরের বিডম্বনাকে দেখ কর বলে কি श्यामा मुझे तुमसे क्षमा मांगनी चाहिये के मैं मेरी नींद तोड़ रहा हूं और कारण तोड़ रहना कोई भी काम नहीं है। কোনো বাসনা, কোনো ইচ্ছার সম্পর্কও নেই। আমি তোমাকে কিছু চাই না। আমার কোন চাহিদাও নেই। কোন ভাঁতি কাঁথা শোষণ না করা হচ্ছে, আবারও তুমি পুকার জান, আবারও তুমি বুলা থাক। আমি তোমাকে ক্ষমা চাইছি। श्यामा के योग्य पर प्रसन्नता आयी कि बात तो ही है। বেকারই বুলা হচ্ছে।
আমরা বুঝতে পারি, যখন কোন কাজ হয়। কতটুকু কার্যকর হয়, আমাদের বোঝার বাইরে যেতে পারে। আমরা তো পরমাত্মা का भी विचार नहीं करता है तो सोचें, তিনি কোন কাজ তৈরি করবেন, তার কোন উদ্দেশ্য হবে। লোক আমার কাছে আসে, তারা বলে, परमात्मा ने यह सृष्टि किस योजना से बनायी?
আমরা নিজের প্রতিমায় পরমাত্মাকে ভাবতে পারি। আমরা বিনা কাজ এক কদম তুলে নেব। हम बिना काम आंख भी नहीं हिलायेंगे। একখারি একটা পথের ধারে বসে আছে আর একটা থাকছে আমার ভটক বাত্রী নেবে জিজ্ঞাসা কি তুমি তাকে বলে কি এটা রাস্তা বলে যাচ্ছে? সে ভিখারি বলেছি আমি অনেক বছর এখানে থাকতে পারবো না। হ্যাঁ, লোকে এইটারে আতে-জাতে আছে। ঠিক একইভাবে আপনি সোতে থাকেন এবং নীন্দে সপ্নে আতে থাকেন, আপনি সেখানে থাকেন। সে ভিখারি বলে, যেখানে আমার কথা বোঝা যায়।
কিন্তু আপনি আপনার জীবনের একই ধরণের যথেষ্ট এই দিকটি হয়-কবি এই দিকটিতে, কখনও তার দিক থেকে ধন কি তাহলে, কখনও তারগ, কখনও ভোগের জন্য, কখনও যোগের জন্য কিন্তু রুকতে আপনি নন। খুব বেশি ভোগাও তোমায় দু’তেও হও, ক্রমশ যোগ তাও শ্রম অব্যাহত থাকে।
যে দিন তুমি নীন্দ সে জাগবে যে দিন তুমি পথের ভান্তি হও, যাও আনা-জানা না। যে দিন সেই দিন ইস্বাসনা গিরে, যে দিন ন যোগে তুমি বুলায়ে না ভোগ, যার দিন না তুমি খেইগা, যে দিন যাবে কি কথাও ছাড়ে দুগে, যে দিন পূর্ণবিরাম হবে, তুমি যাও ও পূর্ণবিরাম হবে। গুরু নে পুকার শ্যামা এবং সম্পূর্ণবিরাম হয়েছে। এটা পুকার কার্যকরীকরণ। এটা পুকার লীলা আছে। এটি পুকার একটি খেলা।
স্যামের মধ্যে জগৎ উদ্বিগ্ন হতে দেখে গুরু বললেন, আমি মনে মনে মনে মনে জানতে পারব না, তোমাকে হিলাতা বুঝতে পারছি না, না উঠতে দোকান খুলছি, না বাজার যেতে হবে, না চাকরিতে যেতে হবে, আবারও তোমাকে উঠতে হবে। তোমাকে দিতে হবে না। उस दिन श्यामा के मन में चिंता कम हुई, गुरू ठीक ही कह रही है, बैठने भी नहीं दे शांति से कारण भी श्यामा, श्यामा लगाये हुये है। মনে করেও দেয় না শান্তির মধ্যেও বিঘ্ন খড়া করে দেয়। কিন্তু তত্ক্ষণ গুরু বলেছেন, আমিও তোমাকে ক্ষমা চেয়ে চাই, তিন বার বুলনাকাত এক বার বুলানা থেকে কাজ না চল, তুমি জি বললো, কিন্তু করুটলি আর তুমি আবার দুবারা ইসলিয়ে বুলানাড। বস্তুতঃ তুমি তোমাকেই ক্ষমা করতে চাই। তেরে আলস্যের জন্য তুমিই আধার। তিসরি বার বুলানাপ আবারও তুমি করভট লেতা হয় এবং সো যায়।
তিন হাজার বারও বুলানা পড়তেও গুরু ক্লান্ত না। যে দিন আপনি জাগোগে, সেই দিন আপনি ক্ষমা চাইবেন। আপনি বলবেন যে এক কথায় আপনি যে কথা বলবেন তার জন্য আপনি তিন হাজার বার স্থায়ী হবেন। বুদ্ধি থেকে কোন প্রশ্নের উত্তরে আমি জানতে চাইছি একবার আপনি বলছেন তিনবার কথা কি? बुद्ध ने कहा, তিন বারেও কোন শুনলে অনুভূত হয়, অনন্য হয়। তিন বারেও কি শুনা যায়? তুমি আমার মৌজুদও না হও। আপনি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা কি আপনি সো বাড়িতে। আপনার প্রশ্নও সম্ভবত নীন্দে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। ঠিক একই ধরনের যখন আমি কিছু বিশেষ সাধনা, দীক্ষার ক্রিয়াকলাপ বলতে বলতে পারো, তাহলে আমি এই কথা বার বার করতে চাই। তখন তুমি নীন্দ থেকে জাগে।
ইসলিয়ে সমস্ত পুরানো অভিজ্ঞতা বলেছেন, গুরু ছাড়া জ্ঞান হবে না। গুরুর সাথে হয় যায় তো অনুঘটিত ঘটনা। গুরু ছাড়া তো হবে না। গুরু কা তাইও মানে কি কোন প্রবেশদ্বারের উপর আঘাত করা হয় এই চল যান। এটা চোট विनम्र ही होगा। এটা কোন চিন্তিত না হতে পারে। এটা চোট জলের পথ। যেমন জল চটন पर गिरता है। শ্যামা এটা গুরুর শব্দ তো খুব কঠোর নয়। গুরু কঠোর হতে পারে না এবং গুরু শক্তিতাগা তুমি নন্দ সেজাগা। ধীমী ও মধুর আওয়াজ তার নীন্দের পাথরও কাটে।
ইসলিয়ে আমাদের ঋষিরা বলেছেন যে গুরু জল কি ভাবে, আপনি পাথর কি ভাবে। কিন্তু মনে রাখা, শেষ পর্যন্ত আপনিও হারাগ, আমার শক্ত বেশি কাজ নেই। জল গিরিতাগা। एक न एक दिन चट्टान टूट जायेगी, रेत हो जायेगी। আজ না কাল তুমি পাওগে কি আমার নীন্দ রূপে চট্টান বহ্নি শেষ হয়, জল এখনও থাকছে। গুরুর চোট তো মধুর হয় কিন্তু গহরি হয় এবং মধুর তার মানে হয়- এর অর্থ কি মিষ্টি হয় না এবং আমার নীন্দের সাহায্য হবে, মধুর এই কারণ কি তার করতে হবে। ইসলিয়ে আমি তোমাকে বুলাচ্ছি, সে জ্ঞান রাখছে, তুমি তোমার এই জীবনে এই নী রূপী মায়া থেকে বের কর জাগব, চৈতন্য বান হতে পারে, এটা মনে কর যে গুরু কি বলছে। श्यामा में श्रद्धा है कि सुकरात बुलाते तो जी जरूर कहता। কম থেকে কম বিরক্ত নয়। আপনি সম্ভবত বিরক্তও হতে পারেন এটা কি রাখা আছে! যদি কিছু বলা হয়, তাহলে অন্যথায় শ্যামা, श्यामा बार-बार क्या हो? কিছু বললে অন্যটা চুপ কর। তুমি মনে মনে এই আওয়াজ উঠলে আবার শ্রদ্ধা নেই। যখন শ্রদ্ধা সম্পূর্ণ হয় তাহলে কোন প্রয়োজন নেই। শ্রদ্ধা সম্পূর্ণ হয়, কিন্তু সমর্থনও পূরণ হয় না, তুমি যাও যাও আধে-অধুরেও।
এক বার মুল্লা নসরুদীন কে এটা ভ্রান্তি হোগ থিক সে মারা গেছে। জহর খাল ছিল। এখন ভারতে কোন শুদ্ধ জহর পাওয়া যাচ্ছে! जहर भी खा लिया, मेरा भी नहीं। এই বিশ্বে মায়া হয় না হয়, তারপর আমাদের এখানে অনেক মায়া হয়! এখানে তো মায়াই মায়া হয়। দুগ্ধে জল মিলते थे लोग, अब कलियुग आए, पानी में दूध मिलाते। জহরের কোন ঠিকানা নেই! মুল্লা নসরূদীন জহর খা কর সো গেল। সকালবেলা তুমি তার স্ত্রী থেকে কথা বলবে যে সকালটা আমার জন্য আমার মত তৈরি করা, আমি মারা ভুল করছি। স্ত্রী কি বলেন? জাগে কি নিন্দে হো? নাশূদীন বলেছে তুমি কি হশবে? যদি আমি না মারা তো পাঁচ রূপে বেকার। पांच रूपये का जहर खा जाना, चूक मर जाना। আগে তো বোঝাই মজাক করা হয়, কিন্তু যখন সে মান না, খাবার না করে, না নাহায়ে সে কহে কি নাহানা কি, যখন মারাই সেই বাড়িতে তো কে নাহানা, কিসকা নাহানা, ক্যাসা নাহানা! খাবার না, নাহিয়া না, বিছানায় থাকা। উঠছে না। বাড়ির লোক ঘাবড়া, বললো যে কিছু খারাপ হয়, মনে মনে খারাপ হয়। মনোবৈজ্ঞানিক কে পাস লেবে। मनोवैज्ञानिक ने भी बहुत समझाया कि भाई तुम जिन्दा हो, भले-चंगे हो। কুর্সি থেকে তোলার চল।
তিনি বলেন, কি ভূত-প্রীতও চলতে পারে। পছন্দ না আমার পা বিলকুল বিপরীতে হতে পারে। যেমন ভূত-প্রেত ছিল। মনোবৈজ্ঞানিক বলেছে, এই মানুষটি যেমন মানতে পারে না। দলীল পর দলিল করবে। এখন জিন্দা মানুষ হো এবং যদি মরনে তার ভ্রান্তি হয়, তো দলিল তো পুরোই। তিনি বলেন, একটি কাজ করে এটা তুমি মানতা করে কি মুরদা পুরুষে রক্ত বেরোতে পারবে না? তিনি বলেন, মানতা জানতে কি মুর্দদে থেকে রক্ত বের হতে পারে, কখনও বের হতে পারে না। মনোবিজ্ঞানিক নে চাকু থেকে তার হাতে তাই-সা চিরা মারা, রক্তের ধারা ফুটি। মনোবিজ্ঞানিক বলে এখন কি বলছেন? বড় মানিয়া এখন কি বলছেন?
মুল্লা নসরুদীন খিলখিলাকার হংসা তিনি বলেছিলেন যে এটি প্রমাণ করেছিল যে মুর্দে থেকেও খুন হতে পারে। তিনি সাধারণ ভুল ছিল। ঠিক একই ধরনের তুমি নীন্দে হও এখনও কি যে থাকো ও ভালো থাকো। যাও হবে ওও ভগবান ভালোই চাই। পরিবর্তন দুই আপনার নীতি আপনি কোন একটি নেভিগেশন চাকু থেকে কাটা কোন স্থান নেই.
তুমি যা চাও মান লো। সারি কথা नींद से जागने की है और इसीलिए गुरु आपको जीवन में एक बदलाहट लाना चाहता है। वह कोई नींद में करनावट को नहीं कह रहा। মনের অবস্থান পরিবর্তন করা হয় না। এবং লোকে অবস্থান করছি। কোন চলো হিমালয়, কোন চাশী, কাবা। অবস্থানে আছে, পরিস্থিতি পরিবর্তন হচ্ছে। বাড়ি ছেড়ে দেওয়া, বাজার ছেড়ে দেওয়া। কহন যান? মন তোমার সাথে হবে। इसलिये तुम जहाँ रहेंगे वहीं फिर बाजार बन जायेगा।
ये जो আমাদের ঋষি-মুনিয়ান কো সতানেং जो उर्वशी, मेन्का आदि आप्सरायें उतरती है, ये किसी आकाश से नहीं उतरती। এ ঋষি-মুনি ছেড়ে আইয়ে আপনার ঘরের মেনকাকে, কিন্তু মন ছাড়তে পারে না। মন না ছাড় তো মেনকা কিভাবে ছাড়েগি? এখন এখানে বসে আছে ঝড়ের নিচে হিমালয় এবং মেনকা তোরফ নাচতি হচ্ছে। মেন কোণি আছে কিছু কি কাণ্ডের চারপাশে তোরফ নাচের কিছু এবং তারও কাজ হবে, কি ইন ধুনি রমায়ে হুয়ে, রাখ লপেটে হুয়ে, ভয়ঙ্কর দেখা, জটা-জুট বাড়ায় হুয়ে, ঋষি-মুনিদের সতায়েন। বড় হাব-ভাব দেখায়, ঋষি-মুনিদের পাস পা কর। এটা মেনকা নেই আমাদের মন।
গুরু বলছেন যে আপনি যে আকাঙ্ক্ষা করেন, যদি তিন সপ্তাহের জন্য তাকে আপনি দূর করতে পারেন তাহলে আপনার কল্পনায় লগোগে তিন সপ্তাহের মধ্যে এবং কল্পনা প্রগাঢ় করতে যেতে হবে ধীরে ধীরে। দৃশ্য লাগবে। भूखे आदमी को आकाश में चांद नहीं दिखाता चपाती तैरती दिखाई पड़ती है। হাं प्रेमी को प्रेयसी का मुखड़ा पड़ता है। मजनू से पूछो, तो वह कहेगा लै दिखाई पड़ती है। কোন কঙ্গুস থেকে জিজ্ঞাসা করুন তিনি কি চাঁদের তাশরী দেখবেন। মানুষ আলাদা-আলাদা দৃষ্টিভঙ্গি দেখবে, চান্দ বেচারে কাকে কেমন? চান্দ কা কিছু হাতে নেই। আপনি যা চান দেখুন, তিনি দেখবেন। তুমি नींद में सपन में सब प्रतिबिम्ब ही देखता है। যখন আপনি নীন্দ থেকে জায়গাগো তখনও তার মনে জাগরণ কর পাওগে।
এক আশ্রমে যথেষ্ট ভিক্ষু সেখানে। নিয়ম তা হল বুদ্ধ ভিক্ষুদের কি সুরজ ঝলনে প্রথমে এক বার খাবার খাওয়ার নিয়ম। কিন্তু গুরুর সম্পর্কের মধ্যে একটি খুব অনুচিত কথা ছিল, যে সে সদা সুरज ढल जाने के बाद ही भोजन करना। এবং নিয়ম তা হল কি বুদ্ধ ভিক্ষু সদা सूरज ढालने से पूर्व समूह रूप से भोजन और सब एक दूसरे को देख सकते हैं कि कौन खा-पी रहा है? খাবার পরিবেশন করা যাবে না, একান্তে যাবে না। কিন্তু আমি গুরুর এক নিয়মিত আড্ডা ছিল যে তিনি রাত্রে আপনার মনের সব বন্ধ করে তিনি খাবার খেতে এবং রাতে করেন। এবং এটি খবর সম্রাট পর্যন্ত পৌঁছান। সম্রাট भी भक्त ছিল তিনি বলেছিলেন যে এটি অনাচার হচ্ছে। हम अंधों की आंखें क्षुद्र चीजों को ही देख पाती हैं। এই গুরুর ज्योति दिखायी नहीं पड़ती। গুরুর মহিমা দেখা নেই। गुरू में जो बुद्धत्व जन्म है वह दिखायी नहीं पड़ता। রাত্রে খাবার করা হচ্ছে, এটা আমাদের দেখায় পড়তে হয় এবং কমরা বন্ধ করে কেন?
सम्राट को भी हुआ। सम्राट भी शिष्य था। তিনি বলেন, মন্তব্য তো জানা লাগবে। এটা তো ভয় পাওয়া যাচ্ছে আর রাতে অবশ্যই ছিপ খাচ্ছে তো কিছু মিষ্টান বা জানা নেই যে ভিক্ষুর জন্য বার্জিত। অন্যথা কি দরকার? দরজা বন্ধ করার প্রশ্নই কি? কোন উদ্দেশ্য নেই। যখন আমরা কিছু ভুল করি। স্বভাব আমরা সবকে নিয়ম করে। আমরা একই গোপন করছি, যা ভুল হচ্ছে। প্রগত আমরা তাকে করতে পারি। ঠিক আছে যদি কোন ভুল সমস্যা না থাকে, এর জন্য ভুলনা পড়তে হয়। কিন্তু গুরুদের ব্যবহার আমরা কিছু জানি না। এটা আমাদের ব্যাবহার, জ্ঞানী কাব্য ব্যবহার করা হয় কি ভুল ভুল চিন্তাও, ঠিক আছে প্রগট কর। না ঠিক প্রকাশ করার জন্যও তা প্রকাশ করুন যে ঠিক আপনার পাস হয় এবং ভুল চাপুন মনে হয়। কোন জানা নেই চলনে দুই, গুপ্ত রাখো তো আমরা সবকি জিন্দীতে বড় অধ্যায় গুপ্ত। আমাদের জীবন কি বই কোন খুলি বই নেই। पर हम सोचते है कि गुरु की किताब तो खुली किताब होगी।
সম্রাট নে কথন জানা লাগানা পড়েগা রাত্রে সম্রাট এবং তার ওজির গুরু কে ঝোঁপড়ি কে পিছনে ছিপ হিত নগ্ন তলওয়ারেঁ মুখ এটি তলওয়ার ধর্মকে রক্ষা করে। कभी-कभी अज्ञानी भी धर्म को बचाने की कोशिश में लग जाता है। তার সবসময়ই থাকা থাকে। सांझ गुरू आया। তোমার পোশাকে চিভারে সুখ কর খাবার লয়া। দরজা বন্ধ কিয়ে। জ্যা এখানে ছিপে সেখানে, ইনহোনে ওয়ার্ল্ডে এক ছিদ্র করওয়া সম্পূর্ণ থ্যাক্কে থেকে দেখা সম্ভব দরজা বন্ধ করে। बडे़ हैरान कि गुरू भी अद्भुत था। তিনি তাঁরফ করে পিঠে বসেছিলেন, যেখানে তিনি দাঁড়িয়েছিলেন এবং তিনি বিলকুলকে ছাপিয়ে আপনার চরিত্র থেকে খাবার শুরু করেন। সম্রাট বলেছে এটা তো বরদাস্তের বাইরে। यह आदमी তো অনেক ही চালক। তার এই ধারায় না এসেছে, এটা আমাদের চালাকিকে তার নির্দোষতার কারণ ধরছে, খুব একটা চালাকির কারণ নেই।
সম্রাট ও তার সঙ্গী ছলাং লাগা কর খড়কির তোড় কর উভয়ের ভিতরে। गुरू ने अपना चीवर फिर से पात्र पर डाल दिया। সম্রাট ने कहा कि हम बिना देखे नहीं देखेंगे कि तुम क्या खा रहे हो? গুরু বলেছেন যে আপনার জানা সঠিক নয়। তখন তো সম্রাট এবং সন্দিগ্ধ হয়েছে। তিনি বলেন, হাত আলাদা কর এখন আমাদের শিক্ষার নিরাপত্তাও মানবেন না। गुरू ने कहा, जैसी मेरी मर्जी लेकिन सम्राट की आंखें केवल सामान्य चीजों पर पड़े यह सही नहीं। गुरू ने चावर हटा लिया भिक्षापात्र में न तो कोई मिष्ठान्न थे नही स्वादिष्ट पदार्थ थे, भिक्षा-पात्र में सब्जियां की जो डंडियां और सडे-गले पत्ते, जो कि आश्रम के बाहर फेंक देते वे उबाले हुये थे।
এখন সম্রাট কঠিন में पड़ गया। রাতে সারদ থিও কিন্তু মাথে পসিনা এসেছে। সে বললো এইকোন মজা করা কি দরকার? গুরু নে বলুন আপনি কি মনে করেন যে আপনি ভুলটাও জানতে পারেন? সঠিকও মনে পড়া দরকার। আপনি ভুল খুঁজে বের করতে পারেন আপনি ভুল গুপ্ত প্রধান হোন, আমরা সঠিক কে গুপ্ত। গুরু হংসে লাগানো এবং তিনি বলেছেন যে আমি আসি না, আজ না কাল তোমারওগে, তুমি সবকি নজরেঁ ক্ষুদ্রে। তার ঘটনা যা তুমি দেখাই না, কিন্তু এটা আমার শেষ কথা। এই আশ্রমকে আমি ছেড়ে চলেছি। এখন তুমি মারপিটদের এবং যারা সৃষ্টিকর্তার জন্য আছে। আমি আশা করতে পারি না এবং যখন আমি আমার আশা পূরণ করতে পারব, আমি কীভাবে পরিবর্তন করব? আপনি কিভাবে নীন্দ থেকে উঠোগে এটা কহ কর গুরু কাছ থেকে চলে গেল।
শুধুমাত্র তিনিই গুরু আপনি পরিবর্তন করতে পারেন, যে আমার প্রত্যাশার জন্য অনুকূল নয়। যা আপনার পিছনে আছে, সে আপনি পরিবর্তন করতে পারবেন না, এবং বড় কঠিন হল সে গুরু কে পিছনে চালানা যা আপনি পিছনে দেখতে পাচ্ছেন না খুব বেশি দুষ্টকর হচ্ছে। পথ কংশটকীর্ণ হল ফের শিষ্যের মনে অন্তরে শ্রদ্ধা হোক, তভী সে আশা কিয়ে গুরুর সঙ্গে চলবে। ইসলিয়ে কখনও গুরুর ব্যবহার থেকে মাপনা হতে পারে তুমি তাকে ধর, তার ব্রহ্মা থেকে সাক্ষাৎকার কর সকো। আর যে দিন তুমি আমি তোমার জুড় যাও, যে দিন তুমি আমার মধ্যে এক সেতু বন্দ যাবে, একই দিন জীবনে বিপ্লব শুরু হবে। আমার আঁখদের নিচে তুমি একটা হও। গুরু কিছু করুন না। ইসলিয়ে তুমি গুরু के पास रहने होंगे। আমার কাছে যথেষ্ট আছে। আর আমি তোমার কাছে এগিয়ে যেতে থাকো।
যখনও গুরু তুমি বুলায়ে श्यामा तो तुम भूल जाना को श्रद्धा और श्रद्धा से कह देना जी, और गुरू बार-बार बुलाये तो भी बार-बार उत्तर देना जी, बार-बार सावधान होना गुरू की जैसी पानी चोट मेरी नींद रूपी चट्टान। কো আজ না তো কাল তোড় দেবী। তুমি সাগর পর্যন্ত পৌঁছোগেও, যখন তোমার কুঁঠাও সে বাইরে আওগে তো শরীরে এক বিশেষ মহক থেকে মহকতা হবে, আমার আঁখদের মধ্যে এক নতুন ভাব হবে, প্রেমের লালিমা হবে, জীবন সম্ভার হবে, হাত মোতীদের থেকে ভরে হবে। আমি তোমাকে আশীর্বাদ করতে পারি।
পরম পূজ্য সদ্গুরুদেব
ক্যালাশ শ্রীমালি জি
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: