एकलव्य के नाम से शायद ही कोई भारतीय अपरिचित हो। আত্মিক জগতের ব্যক্তিদের জন্য তার নাম শুধুমাত্র একটি ব্যক্তিত্বের সুচকও নয়, সাক্ষাত্ তীর্থের জন্য একই রকম, শিষ্যদের তিনি হিমালয়কে খুব বেশি আঘাত করতে পারেন, যতক্ষণ না তিনি চান। এটা কি, এই নামে? তিনি न तो समाज के उच्च वर्ग से संबंधित था, न लक्ष्मी पति था, न किसी राज्य का स्वामी था फिर भी प्रत्येक भारतीय का सिर एकलव्य शब्द सुनकर श्रद्धा से झुक ही जाते है। তিনি আপনার মধ্যে শিস্যতার আকাশে ध्रुव तारे के समान उसकी उपमा दी जाती है, एक शिष्य के लिए सबसे बड़ा सम्मान भी क्या है।
কি একলব্য এটি আপনার বিদ্যার জন্য কেন আবেদন করা হয়েছে? কি তিনি অর্জুন থেকেও শ্রেষ্ঠ ধনুর্ধার হবেন কেন বিখ্যাত হয়েছে বা আবার দ্রোণচার্যের দ্বারা দক্ষিণে অঙ্গুঠার জন্য যেতে হবে কারণ আপনার সেই অর্জুন থেকে অমর হয়েছে। এগুলো সবই সত্য, কিন্তু ইন কথাগুলো থেকেও আরও গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা ছপা হয়। বস্তুতঃ যা তথ্য বলা যায় না, ঘটনা ব্যক্তিকে, সমাজের অন্তর্ভূক্তিতে ঘোরে বসে থাকে এবং ভেদ হারের সৃষ্টির মতন গতিশীল হয়। जिस प्रकार छल से एकलव्य का अंगुठा लिया गया, उसे समाज कभी न भुला सका और यह करना है कि, अन्यथा श्रेष्ठतम योद्धा व भगवान कृष्ण के सखा हुये भी अर्जुन देवों की भांति पूज्य नहीं हो सकता।
অন্য দিকে একলব্য ইসলিয়ে মহান এবং পূজ্য হুয়ে, তারা यथार्थ में गुरू तत्व को हृदयंगम किया गया था। তিনি যথর্থে गरू तत्व की महत्ता समझी थी और उसे अपने प्राणों से पूजा था। একই কারণ, অন্যথায় তিনি গুরু দ্রোণচার্যের সাথে যোগাযোগ করুন আয়ে ছাড়া ধনুর্বিদ্যার পরকাষ্ঠা পর্যন্ত কিভাবে সম্ভব।
गुरू द्रोणाचार्य भी इस तथ्य को समझते थे, किन्तु वे अर्जुन से वचनबद्ध थे और दक्षिण में अंगूठा मांग लो। একলব্যের মধ্যে কোন অন্তর্নিহিত ব্যাখ্যা ছিল, তিনি আপনার গুরুর দৃষ্টিতে উঁচা উঠেছিলেন এবং তারাও ঠিক ছিলেন, त्वदीय गोविन्द तुभ्यमेव समर्पये की भावना को समझ सकते थे।
একলব্যের গল্প যেখানে এক ওপারের গুরু শিष्य সীমার পরকাষ্ঠের সুচক হয়, তিনি গুরু तत्व को आत्मसात् करने की भी सूचक है। যখন গুরুকে দেব থেকে পরে জাকর উপাসনা করা হয়, তभी ও হৃদয়ে সমাজে থাকতে পারেন এবং জিনকে হৃদয়ে গুরুদেব সমাজে থাকতে পারেন, তাঁর জ্ঞানের জন্য ভটকনের প্রয়োজনও তাঁর গুরুর দৃষ্টিতে উঠেছিল৷ অন্য কোন সম্মানের আশাও বলেন এবং কেন?
অপ্ দীপো ভব' এই বাক্য ভগবান বুদ্ধি আপনার মহানির্বাণ সময়ে আপনার প্রিয় শিষ্য আনন্দের কথা বলেছেন এবং সে বাক্যটি অবশ্যই একটি আপ্ত বাক্য, যা অবশ্য ধই হাজার বছর আগেও অনাদি কাল থেকে বেঁচে আছে। ঈশ্বর बुद्ध ने अपनी केवल समय प्रस्तुति की। ভগবান বুদ্ধির ত্যাগের সময় যখন আনন্দের অনুরোধ- ভগবান! এখন আমাদের কোন জ্ঞানী? আমরা কিসকে পাস করি তার সন্দেহ, জিজ্ঞাসাও কি সমাধান পাবে? আপনি কি প্রদত্ত জ্ঞানের দ্বারা আধা-অধুরাও থাকবেন?
উত্তরে भगवान बुद्ध ने यहीं अंतिम उपदेश दिया-'অপ্প দীপো ভব, অপ্প সারণা, অনন্ত সারণা'। অর্থাত্- আপনার আপনি নিজেই নিজের শরণে যান, সেই অনন্তের শরণ। প্রত্যেক মহাপুরষের শেষ দিকের দিকে আসার ইঙ্গিত দেয়, সব কিছু জানার পরেও যে আধা অধুরাপন থাকে, তার অন্য কোন ব্যাখ্যা কোন প্রকার সম্ভব নয়।
প্রশ্ন এটা উঠে যায়, কি ব্যক্তি স্বয়ং দিপ কিভাবে হয়? যদি তিনি নিজেই কাদীপ তৈরি করতে পারেন, তাহলে তাকে গুরুর শরণে যেতে হবে কি? বস্ত্ততঃ স্বয়ং কা दीपक स्वयं ही बनना साधना के अंतिम चरण है, न कि प्रारम्भिक। गुरू का सारा प्रयास एक ही बिन्दु तक इसी के लिए है और इसके बाद की यात्रा स्वयं ही करनी पड़ती है। এটা তার আলোকবর্তিকা। যখন আমরা ক্লান্ত হয়ে যাই, জীবন দ্বন্দে হতাশ হয়, কুপ্রবৃত্তি কাব্যাপি বিষয়ক আমাদের চেতনাকে দগ্ধ করা যায়, তখন এই আলোকে বাইরে থেকে না আকর আমাদের ভিতরে উদ্ভূত হয় এবং সামনের পথ প্রসারিত হয়।
এটা আলো অমৃত ফর্ম। যখন সংগ্রাম আমাদের সারি চেতনা কা হরণ করতে লেতে, যখন হৃদয় হতাশ ও মৃতপ্রায় হয়, যখন আমাদের হৃদয়ের সারি শ্রেষ্ঠ অনুভূতি হয়, যখন জীবন থেকে মাধুর্য চলে যায়, যখন আমরা অশক্ত, দূর্বল ও স্বয়ং পাপ মানে। কি মনোদশায় ঘির হয়, তখন এই আলোকে আমরা ছয়রা দিতে পারি এবং জীবন কি অবিরাম যাত্রায় চলতে কাবল দেয়। এই গুরুর প্রকৃত শক্তি ছিল, যে শক্তি ছিল, নিত্য ছিল।
বুদ্ধিমত্তা এবং सौभाग्य इसी में है, সামনে গুরু শরণে জাকর আপনার अन्तःकरण करण में स्थित इस दीपक को प्रज्वलित करें और भविष्य के पथ पर ठोकर खाये आगे बढें। একটা কথা ও স্মরন রাখা ঠিক আছে, কি যে-জাহাঁ আলোর কথা আছে, আমার কাছে পিড়ার পক্ষও ছিল, আলোর জন্ম হয়েছে জলে ও জলে পিঠ তো হবেই, আবার এটাও পিঠে অন্ধকারে ঘিরে। , সুখে থাকবেন থেকে শ্রেষ্ঠ। পিড়া তো প্রতিটি কর্মে রয়েছে। আমরা যেমন জিনিসকে সুখে বলি, তাও পাওয়া যায়। জীবনকে সজানে সংবর্ধনা দেওয়ার জন্য আমরা কত কঠোর পরিশ্রম করি, সে কি এক ধরনের পিড়া হয় না? জিহাদি পক্ষের মধ্যে এটি পিড়ার শেষ কোন বিশেষ সুখদায়ক নয়, তিনিই আধ্যাত্মিক পক্ষের মধ্যে এটি পিড়া শেষ পর্যন্ত নিশ্চিত সুখদায়ক।
যে আলোকবান ছিলেন, তারাও শ্রেষ্ঠ এবং সম্মানজনকও ছিলেন, তাদের আলোতে কোন এবং কোন দিকও পথ। আলোর এই গুণটি ছিল, কি তিনি স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে চান না। এই আলোকে ছাড়া, আত্মচেতনা ছাড়াই নির্মল আভা কে কোনও जनकल्याण या সমাজ কল্যাণের কথা বলে।
আত্মজ্ঞান ব্যতীত না তো সমাধির কোন অর্থ হল, ন কুণ্ডলিনী জাগরণ কা। কেবলমাত্র কিছু দীনের জন্য একই করার অহংকারে डूब जाने से यह स्थिति प्राप्त नहीं होती, सतत चलते ही रहना पड़ता है और लगातार तो हमारे दैनिक जीवन में भी नित्य चलना ही पड़ता है। प्रतिदिन भोजन करना पड़ता है, हृदय को प्रतिक्षण धड़कना ही पड़ता है। এবং এটি আপনার দেহের স্যাকড়ো পরিচিত-অজ্ঞাত ক্রিয়াগুলির কারণেই আমরা বেঁচে আছি, এটিই এই কথার অধ্যয়মের ক্ষেত্রেও সত্য কেন হবে না এই স্তরের জন্য ক্রমাগত প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে৷
এই স্তরে কোন দীক্ষার মাধ্যমে পাওয়া যায়, কোন শক্তি পাত ক মাধ্যম থেকে কোন অনুভূতির মাধ্যমে, কোন গুরুদেবের কৃপা সে কারণে কারণবশ সাধককে গুরু সহচর্যের অধিকতর আগমনের বিষয় বিদ্যায় বর্ণনা করা হয়েছে।
এটা তো একটা কথাই আছে, জানা নেই, কবে আন্দার কিভাবে চিঙ্গারি কিস ফুটে যায় আর শুধু তারই না, তার আস-পাস কা জীবনও প্রকাশিত হয়।
—-আর একই আলোতে খোকার জীবনের পরম শান্তি এবং সামধিগত অবস্থাও নিহিত।
শোভা শ্রীমালী
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: