সূর্য গ্রহন প্রারম্ভঃ 19 এপ্রিল, 11:25 AM থেকে 20 এপ্রিল প্রাতঃ 09:44 AM तक
এটা তো স্পষ্টই, যে সূর্যের মধ্যে অসাধারন শক্তি নিহিত এবং গ্রহন কালের মধ্যে সূর্য তার পূর্ণ ক্ষমতার দ্বারা শক্তিকে, ইন রশ্মিদের বিকির্ণিত করা হয়েছে, এই উপায়ে ব্যবহার করা হয়েছে, উতনা কিজিতনা আমাদের শরীর। ক্ষমতা আছে।
জীবন থেকে সব কিছু পাওয়া যেতে পারে, পরন্তুক্ষণ যা বিট করে তার দুবারা ফেরত না যায়, নক্ষত্রের যোগ সংযোজন, গ্রহনের প্রভাব এই বার তৈরি হয়, সে এক বার বিত হয় দুবারা নয় আছিলগা। সূর্য ग्रहण तो आयेगा पर जो नक्षत्र योग इस बार है, वे ठीक समान प्रकार नहीं होगा। হয়, আপনি আপনার কালের দশম সূর্য গ্রহন লাভের সুযোগ পেয়েছিলেন, পরন্তু জীবনের সুযোগ একটা বার হতে পারে, তবে আমি এই গ্রহনকে বাঁচাতে পারব এবং কে যেতে পারব। इसलिये श्रेष्ठ साधक वही है, जोक्षण के महत्व को पहचान के निर्णय लेने में विलम्ब नहीं करता है।
সাধকের জীবনযাপনে বহু প্রকারের ইচ্ছা ছিল, স্বর্ণিম গ্রহন সংযোজন জীবনে সব কিছু দিতে পারে- ধন, পদ, প্রতিষ্ঠা, সাফল্য, মান, অশ্বর্য, কুণ্ডলিনী জাগরণ, পূর্ণতা, শ্রেষ্ঠতা, দিব্যতা, तेजस्वीता और जीवन वह सब যা আমরা চাই, যেমন অনন্য গ্রহ সংযোজন করা হয়েছে কখনোই নিষ্ফল নয়।
অতঃপর আমাদের জীবনের মনোকামনা পূর্ণি কে দেবতাদের অভ্যর্থনা-আরাধনাও সেরা উপায়। দেবগণের সারভূত যদি কোনটি হয়, তাহলে তিনি গুরুরূপে, কারণ গুরু প্রাণময় কোশ ছিল, আত্মময় কোশ ছিল। তিনি শুধু মানব দেহধারী নয়। उसमें জ্ঞান ছিল, চেতনা ছিল, তার কুণ্ডলিনি জাগ্রত ছিল, তার সহস্ত্রার জাগ্রত ছিল।
কৃষ্ণকে কৃষ্ণের রূপে মনে করা হচ্ছে না। তার গুরু কেন বলেন? তারা তাদের साधनाओं को, उस चेतना को प्राप्त किया, जिससे उनके माध्यम से अष्टगंध प्रवाहित हो गया। প্রাণ শক্তি জাগ্রত হয়েছে।
আপনি খুব সাধনা করবেন? কত মন্ত্র জাপবেন? কবে পর্যন্ত জাপান হবে? अधिक से अधिक साठ বছর বয়স পর্যন্ত, সত্তর পর্যন্ত। কিন্তু আপনার জীবনের বেশিরভাগ সময়ই ভুল হয়, যা রক্ষা হয়, সেও সামাজিক চাপকে চাপ দেয়। আবার তিনি জীবন অনন্য কিভাবে তৈরি হতে পারে? আর অনন্য নয়, তা আবার জীবনের অর্থও কি থাকছে?
আমি আপনাকে এক অনন্য সাধনা দিচ্ছি, হাজার বছর পরেও আপনি এই সাধনা অন্য কোন পাবেন না, বই থেকে আপনি পাবেন না, গঙ্গার পাড়ে বসবেন না, রোজ-রোজ গঙ্গায় স্নান করব। কোন পাওয়া যাবে না। যদি গঙ্গায় স্নান করা থেকেও কোন উচ্চতা পাওয়া যায়, তো মছলই তো সেই জলেই থাকে, তোমার খুব উচ্চ জাতি।
সাধনা কি প্রক্রিয়া উতনী কঠিন বা কঠিন ছিল না, গুরুত্বপূর্ণ তা বিশেষ ছিল, ভারতীয় ঋষিদের দ্বারা কাল জ্ঞান এবং ज्योतिष पर इतना अधिक ग्रंथ लिखा है, তার পিছনে মন্তব্যও এটি কি কাল খুব শক্তিশালী ছিল।
অবতারদের জীবন মেও গ্রহন মহাতার দৃশ্য দেখতে পাওয়া যায়। ভগবান রামে আপনার গুরু থেকে দীক্ষা গ্রহনের সময়ও পেয়েছিলেন, একই ধরনের ঈশ্বর কৃষ্ণের কাছেও সানদীপন ঋষি থেকে দীক্ষা যখন পেয়েছিলেন, তখন সে সময় গ্রহন কাল চলছিল। ग्रहण के समय ही तपस्यांश को, दीक्षा या साधनात्मक प्रवाह को पूरी तरह से ग्रहण किया जा सकता है।
তিনি যখন এই দিনটি সুযোগ পান তখন আপনার গুরুকে আপনার কন-কণে ইনস্টল করুন পাতা, তার পরে তার জীবনে কোন প্রকারের কোন নিউনতা, বিরোধ, বিষমতা, বাধা, বিরক্তি, মলিনতা থাকে না। যেমন নির্দিষ্ট সংযোজন সূর্য গ্রহনযুক্ত নিখিল জন্মোৎসবের সুযোগের জন্য উপায়গত ক্রিয়াকলাপ কা সুশ্রেষ্ঠ লাভ হয়। সঙ্গে এই যাও সাধক এই সুযোগে সাধনা, মন্ত্র জপ বলা হয়, তিনি জীবনে দ্রুতস্বিতা, অনন্যতা ও পূর্ণতা লাভের যোগ্য পাতা হয়।
জীবনে অনন্যতা হো, এটা জীবন কা ধর্ম। আমাদের কোন হিসাবে দ্বিতীয় হয় না। তাহলে হয়, তখন জীবন মানে। এই জীবন লাভ করার জন্য শুধু একটাই উপায় আছে, যে আমরা গুরুর শরণে যায়, যে আপনার মধ্যে পূর্ণপ্রাণ হও, দ্রুতস্বিতাযুক্ত হো, বাণীতে গুরুতা হও, চোখের সামনে হও, সে যে দেখল, হোন, আপনার আপনি সক্ষম হোন এবং সম্পূর্ণরূপে পরিচিত হন।
কিন্তু আপনার কাছে কোন কৌতুক নেই, কোন মাপদন্ড নেই। আপনি তাদের কাছে বসেন তাদের জ্ঞান থেকে, চেতনা থেকে, প্রবর্তন থেকে আহসাস করতে পারেন। যদি তোমার জীবনে সদ্গুরুর প্রাপ্তি হয়, তুমি তোমার জীবনের অর্থে আয়েগা, তখন তোমাকে বুঝিয়ে অভিমান হবে, যে তুমি এক সদ্গুরুর শিষ্য হয়, জিনকে পাস হাজার-হাজার পোথীদের মতো জ্ঞান হয়।
যদি ব্যক্তিকে বোঝাতে হয়, তাহলে তার মধ্যে বোঝাপড়ার একটি কাজও করা হয়, তাহলে প্রথমে তাকে চিন্তন করতে চাই, তাকে সদ্গুরুর কাছে পাওয়ার চেষ্টা করতে চাই, যে দ্রুতস্বিতা যুক্ত হতে পারে, যা তার প্রাণকে তৈরি করতে পারে। তার শরীরকে সুগন্ধযুক্ত তৈরি করতে পারে।
যদি এটি করা হয় না, তাহলে এটিও শরীরের রোগে আক্রান্ত এবং বৃদ্ধাকে গ্রহন করলে মৃত্যু হয়। ফের সে লক্ষ কবে আয়েগা, যখন আপনি দীপ্যমান হতে পারেন? কখন আপনি অনুভূতি আয়েগী, কি মুজ কে दैदीप्यमान बनना है, अद्वितीय बनना है, सर्वश्रेष्ठ बनना है?
তারপরে যথাসাধ্য হতে পারে, যখন আপনার প্রাণ, গুরুর প্রাণ থেকে হবেন, যখন আপনার চিন্তন গুরুময়, যখন আপনার কর্ম-কলাপ গুরুময় হবে এবং তার জন্য একটি ক্রিয়া হবে- আপনার শরীরে পূর্ণতা, গুরুর সাথে স্থাপন করা, জীবন में उतार देना।
” শরীরে সৃষ্টিকর্তা ছিলেন তাঁর চেতনা দিয়ে এই শরীরে আপনার সুগন্ধযুক্ত খুব, দায়দীপ্যমান এবং উজ্জ্বল হতে পারে, জীবে অনন্যতা এবং শ্রেষ্ঠতা লাভ হতে পারে, জীবন পূর্ণতা সম্ভব হতে পারে, এই উপাদানের যথার্থ হতে পারে। আপনার জ্ঞান অন্দর নাম সম্ভবগা।
এই বার পন্ডহ এই দিনে দুই গ্রহন হচ্ছেন, নিখিল জন্মোৎসবের সুযোগে সূর্য গ্রহন এবং তার এক পক্ষের পরে এইনি বুদ্ধি পূর্ণিমাকে চন্দ্র গ্রহন। পূর্ণ বিজয় সিদ্ধ মুহুর্ত ছিল। একটি পক্ষের অন্তর্নিহিত পৃথক গ্রহন অর্থাৎ সূর্য এবং চন্দ্র গ্রহন, এটি খুব কমও ছিল। এই সুযোগে আমি আপনাকে একটি অনন্য গুরুময় साधना प्रदान कर रहा हूँ- আমি এই साधना में आवश्यक सामग्री 'गुरू हृदयस्थ शक्ति नियंत्रक' এবং 'সাফল্য মালা'।
এই साधना को आप सूर्यग्रहण युक्त निखिल जन्मोत्सव 21 এপ্রিল প্রারম্ভ করুন। साधक इस साधना हेतु पीले रंग का वस्त्र धारण करें तथा पीला आसन बिछाये, गुरू पीताम्बर अवश्य ओढ़ लें। বাজোট पर पीले रंग का वस्त्र बिछाकर उस पर 'गुरू हृदयस्थ निर्माता यंत्र' ইনস্টল করুন। ঘী কা দীপ বসায়।
জাফরান, অক্ষত, ফুল ও নৈবেদ্য নিবেদন করে যন্ত্রের পূজা করুন।
আবার পঞ্জো কে জোরে জোরে জোরে জোরে ধারণ করুন নিম্ন মন্ত্রের একটি মালা মন্ত্র জপ করুন, এটি 21 দিন পর্যন্ত করুন-
21 দিন এর পরে যন্ত্র ও মালা নদীতে প্রবাহিত করুন।
এটা মন্ত্র আপনার মধ্যে অনেক চৈতন্য মন্ত্র হল। তাই অবস্যই মনে রাখবে, যে এটা সাধনা পাঞ্জো কে শক্ত করেও করনি, বসে কর অন্য আসানে এই সাধনাকে কোন কথা বলা যাবে না।
এই साधना के মাধ্যম থেকে গুরু আপনার রক্তের কণ-কণ ইনস্টল হতে পারে এবং আপনার জীবন দীপ, উদাত্ত পবিত্র এবং শ্রেষ্ঠ হতে পারে।
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, Phone or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: