আজ মানবজীবনের প্রয়োজন থেকে বেশি এবং দুর্বোধ্য হয়েছে। পগ-পগ পরিশ্রমীয়ান এবং বাধায়ন হয়, কারণ এই শত্রু সৃষ্টি হয় কেননা জীবনে প্রয়োজন থেকে আরও বেশি চাপ, উদ্বেগ তৈরি হয়। ভয় কা ধ্বংসকারী দেব আছে কাল ভৈরব! जिनकी साधना से व्यक्ति के अन्दर स्वतः ही एक अग्नि स्फुलिंग स्थापित हो, साथ ही सारा शरीर शक्तिमय हो, वह ओजिस्वता, दिव्यता और शत्रुओं के लिए प्रचण्ड से परिपूर्ण हो। এই সাধক থেকে সাধক আপনার প্রতিটি প্রকারের আপত্তি, সংগ্রাম, বিপরীত পরিস্থিতির উপর বিজয় অর্জনের সক্ষমতা থেকে সম্পূর্ণ জীবন যাপন করতে পারে।
সাধনা এর দ্বারা জীবনের অকাল মৃত্যু, দুর্ঘটনা, গ্রহনদের কুপ্রভাব, শত্রু বাধা বা কোন ষড়যন্ত্রের বিপরীত হয় নিজেই শেষ হয়ে যায়। নিজের সাফল্যের পথের মধ্যে থাকা এই অবস্থাও নয়। এই সাধনা দ্বারা সাধক কি বাধায়ন দূর করতে পারে, সাথে তার অষ্ট পাশও নিজাত মিলতি হয়। অন্যান্য সাধনাও নিজের মনোকামনাকে চিহ্নিত করুন, কিন্তু শত্রু ধ্বংসক ভৈরব সাধক সকলের জন্য বাধ্যতামূলকভাবে চাই, ঘরোয়া জীবন কাণ্ডের পথ সংগ্রাম থেকেও গুজারতা, ইসলিয়ে সাধকদের জন্য এটা প্রয়োজন।
স্কন্দ পুরাণে বর্ণনা করা হয়েছে-সুমেরু পর্বতে বসে থাকা ব্রহ্মা আদি বহু দেবগণের প্রণাম কর ऋषियों ने प्रश्न-हे प्रभो! আপনি সবচেয়ে বড় কে? ভগবান শঙ্কর কি মায়া কে ওশিভূত হোকর ব্রহ্মা জি নে অহংকারে কহ- ঋন! এই সমস্ত দৃশ্যমান সৃষ্টির জন্য আমি হব, অনাদি ব্রহ্ম কারণ আমি সব দেবমন্দে। ব্রহ্মা के अहं को सुनकर समीप बैठे श्री विष्णु के अंश ऋतु को क्रोध आ गया।
তারা বলেন! ব্রাহ্ম আপনি অজ্ঞান के वशीभूत होकर बात कर रहे हैं। সকল জগৎ কা পালনকারী আমি। আমি ही नारायण की परम ज्योति हूँ। আমার অনুপ্রেরণা থেকে আপনি সৃষ্টী পাবেন। আমি सबका स्वामी तथा परमतत्व नारायण हूँ। এই ধরনের ব্রহ্মা এবং ঋতু উভয় পরস্পর সম্পর্ক স্থাপন। শেষমেশ এই বিষয়ের উপর वेदों की बैक लेने का निर्णय हुआ।
ব্রহ্মা এবং ঋতু নে वेदों से जाकर कहा- हे श्रुतियों! আপনি আমাদের सन्देह का निवारण करो कि हम से बड़ा कौन है? ঋগ্বেদ নে কথিত- সবকা প্রাদুর্ভাব ঘটেছে এবং সব কিছু সমাহিত ছিল, ভে একমাত্র রুদ্রও পরম উপাদান। যজুর্বেদ বলেছেন- জিনকি যোগ শক্তি থেকে সব কিছু পাওয়া যায়, একমাত্র শিবও।
সামবেদ বলেছেন- জিনকে আলো থেকে বিশ্বময় স্থায়ী হয়, যোগীজন যেমন মনোযোগ ধরে থাকে, সারা বিশ্ব জিনকে ভিতরে থাকে সে একমাত্র ত্রয়ম্বকই শ্রেষ্ঠ। অথর্ববেদ বলেছেন- যা আপনার ভক্তদের সাধারণ অনুগ্রহে তার সমস্ত দুঃখ দূর করে, তিনি আনন্দময় স্বরূপ ভগবান শঙ্কর।
উচ্চ মহিত ঋতু ও ব্রহ্মা এটা কথা শুনারও মায়া অহংকারে কহেন- যা শিব ধূলি, धूसरित, जटाधार, नागों को ही आभूषण समझते है, दिगम्बर और सवारी के लिए भी कहा बैल मिला है, वह परब्रह्म कैसे है? हम उन्हें परमात्मा नहीं मानते। तभी उन दोनों के बीच एक महा तेजस्वी ज्योति उठी। তাঁর আভায় সকলকে সঙ্গত করেছেন। फिर उस ज्योति में एक विकराल पुरूष को देख कर ब्रह्मा का पांचवा मस्तक बहुत क्रोध होकर बोला- हम दोनों के बीच आने वाला तू कौन है? একই লক্ষ্য তিনি পুরুষ শিশুর রূপ ধারণ করেন। তখন ব্রহ্মা ব্যাখ্যা করেছেন যে, এই শিশু আমার মস্তক থেকে উদ্ভূত হয়েছে এবং বলবে- তুমি আমার মস্তক থেকে প্রকাশ হকররুদন কর রাহো ইসল আজ থেকে তুমি রুদ্র কহলাগে, তুমি আমার শরণে রাহো, আমি আমার রক্ষা করবা। ব্রহ্মার কথা শোনার তিনি শিশু পূর্বের আকৃতিতে পরিবর্তন করেছেন।
फिर ब्रह्मा उस ज्योति से उत्पन्न पुरुष से कहने लग-वत्स! বিশ্ব সকলের ভরণ-পোষণের সামর্থ্য রাখার কারণ কারণ ভৈরব হবে। অতঃপর তুমি কাল ভৈরবের নাম সেও বিখ্যাত হবে। तुम दुष्टों का दमन करते होगे अतः तुम आमर्दक भी कहा जायेगा। तुम भक्तों के पापों को क्षण में ही भक्षण कर लोगे इसलिये तुम लोग 'पाप भक्षण' भी कहेंगे।
আপনি স্বাধীন কাশীপুরী কে अधिपति होकर कालराज का पद प्राप्त करोगे। প্রথমে তো ব্রহ্মা দ্বারা দেওয়ায় জন্মে উপরদানে ভৈরব নে গ্রহন ফের ব্রহ্মাকে পাঁচবে মস্তক যারে শিব কি নিন্দা করেছিল, তোমার বাঁয়ে হাতের উংলি কে নাক দিয়ে কেটে বলেছে- হে ব্রহ্মা! আপনি যে অংশে অপরাধ করেছেন, আমি তাকে দন্ড দিয়েছি। আপনি পাঁচভে মস্তক নে শিব নিনদা থি, ইসলিয়ে আমি তাকে কাটা ডালা।
আপনার মস্তক কাটার পরে ব্রহ্মাকে এটি জ্ঞান করা হয়েছে কি শিবও সেরা এবং পরম ব্রহ্ম। তখন ব্রহ্মা ভয়ভীত হোকর ঈশ্বরের স্তূতি করতে। আবার বিষ্ণুও ওহি প্রকাশ হোকর ব্রহ্মাকে সঙ্গে-সঙ্গে শিব সুখের জন্য অনেক প্রকার থেকে स्तुति करने के लिए। বিষ্ণু এবং ব্রহ্মা দ্বারা কি করা হয়েছে স্তূতি থেকে প্রস্ফুটিত হয়ে শিব নেতাদের অভয় প্রদান করেছেন।
তিনি তার অবতার ভৈরবকে এই নির্দেশ দি-ভৈরব! আপনি লোক প্রদর্শনের ব্রহ্মাকে এই কাটিয়েছেন মস্তককে আপনার হাতের কাছে ভিক্ষা জানা হুয়ে সৃষ্টির যোগাযোগ করতে এবং ব্রহ্ম হত্যার পাপ জন্য প্রাকশ্চিত করে।
এটা কি কর शिव ने ब्रह्महत्या नाम की एक कन्या उत्पन्न की, वह लाल वस्त्रें को साधारण किये हुये थी और उसके शरीर पर लाल रंग का लेप था। তার মুখ দ্রাবনা ছিল এবং জিভ লপলপা হচ্ছিল। তার এক হাতে কাটার এবং অন্য হাতে খপ্পর ছিল। शिव ने आज्ञा दी- ব্রহ্মহিত্যে! যখন পর্যন্ত ভৈরব তিনজন লোকে ভমরণ করে হুয়ে কাশীপুরীতে পৌঁছানো যায় না তখন আপনি একইভাবেও দেখাতে পারেন। আপনি सर्वत्र प्रवेश कर सकोगी परन्तु काशीपुरी में प्रवेश नहीं कर सकोगी। এটা বলে শিবজি অর্ন্তধ্যান হো। তখন ভৈরব হাতে কপালের জন্য ব্রহ্ম হত্যা থেকে মুক্তি পেতে দেখার জন্য।
যখন ভৈরব বিষ্ণু লোক পৌঁছায় তখন ঈশ্বর বিষ্ণু নে लक्ष्मी जी से कहा- হে প্রিয়! এটা শিবজির পরম লীলাও কি সমস্ত পাপ নাশের সমর্থ্য হচ্ছেন হুয়েও ভৈরব স্বরূপ ব্রহ্ম হত্যার পাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সর্বত্র ভটক। এই প্রকারটি তার লীলা দ্বারা মানবের পাপকর্ম না করার জন্য সত্য হয়।
সমস্ত লোকো কাশীপুরীতে প্রবেশ কর। কাশীতে প্রবেশ করে এই ব্রাহ্ম হত্যা নামটির কনয়া নেড়ে পিছা ছেড়ে দেয়। কাশীপুরীতে প্রবেশ করে তাদের হাত থেকে ব্রাহ্ম কাপাল নিজেও গড়িয়ে গেল। যার অবস্থানে তিনি মস্তক গিরা ছিলেন তিনি আজও কপাল মোচনের নাম থেকে বিখ্যাত এবং ভগবানকে কাশী অর্থাৎ ঈশ্বর সদাশিব কাকে কোতওয়াল বলে গেছেন।
এই ধরনের শ্রী ভৈরবকে ভগবান সদাশিব का अंश अवतार वा प्रतिरूप माना जाता है। मार्गशीष माह की कृष्ण अष्टमी दिन पर हे अवतरण हुआ था। এই দিন কোলাষ্টমীকেও বলা হচ্ছে। যে ব্যক্তি প্রত্যেক মাসের অষ্টমীকে ভগবান ভৈরব এর সাধনা, উপাসনা করে, তার পাপ-তাপ, শুত্র বাধা, অষ্ট পাশ আদি শেষ হয়ে যায় এবং সে পৃথিবীতে সর্বত্র বিজয় লাভ করে, অশ্বর্য, বৈভব যুক্ত জীবন লাভ করে। ।
पराजय का तात्पर्य है- पीड़ा, हानि, बाधा, विरोध, कार्य में अपूर्णता, अपमान इत्यादि। যদি কোন কার্য প্রমাণিত না হয় তাহলে তিনি আপনার পরাজয় এবং বার-বার পরাজয় মিলিত হয় তাও উৎসাহী হয়ে শেষ হয়। সর্বাপেক্ষা সর্বশ্রেষ্ঠ আপনার বর্ননা করা হয়েছে, এটিই আপরাজেয় বলা হয়েছে এবং এটি সমস্ত বিশ্বকে পাওয়ার জন্য কাল ভৈরব সাধনা।
জীবনের সঙ্কটগুলো শেষ করতে ভগবান ভৈরব এর সাধনা সর্বোত্তম। শত্রুহন্ত বিজয়ের স্বরূপ ভৈরব-সাধনা করা বাস্তবে জীবন-সৌভাগ্যই ছিল। भैरव जै उग्र देव है वहीं अंतर्मन भाव से पूर्ण शांत व चैतन्य भगवान श्री भैरव केवल-विभेति शत्रुन इति भैरव, অর্থাৎ যারা সমস্ত জগত কা ভরণ-পোষণ করছেন তারাও ভৈরব। জীবনীতে ভৌতিক বাধাও সমাপ্তি এবং ভৌতিক লক্ষ্যগুলি প্রাপ্তি, ধন, সুখ-শান্তি প্রদানে সম্পূর্ণ সমর্থ দেব।
কর্ম बाधा, शत्रु बाधा, স্বাস্থ্য সমস্যা, ডার-ভয় ইন সমগ্র বিশ্বে ভৈরব সাধনা করা চাই, এই ভৈরব সাধনা করার চেষ্টা থেকেও একজন বিশেষ নিরাপত্তা চক্র পাওয়া যায়, নিজের জীবনের কোনো প্রকারের কোনো অনিয়ম নয়। সংঘটিত ছিল এবং সেও কোনো আকস্মিক অবস্থার মুখোমুখি হতে সমর্থ ছিল। এটি একটি বিজয় প্রভৃতি সহজসাধ্য সাধক রোগ-শোক, শত্রুবাধা, ষড়যন্ত্র এবং গুপ্ত শত্রুদের ভয়-আদি মানসিক ক্লেশ থেকে মুক্ত হতে পারে প্রতিটি ক্ষেত্রে বিজয়যুক্ত সাফল্য অর্জন করে। সঙ্গে এটাও সাধনা করা থেকে আপনার বাচ্চাদের বার-বার বিমার হয় না, এই বাচ্চাদের নজরে কোনো দোষ নেই, দীর্ঘায়ু জীবন পাওয়া যায়। এর প্রভাব সে বুরি সংগত, ভূত-প্রীত ইত্যাদি কা ভয় ছিল না।
জীবনকে সর্বোত্তম রূপে জিনে নেওয়ার জন্য সব বাধাও দূর করা দরকার এবং এর জন্য সহজ সরল এবং সত্যের জন্য সত্য সাধনা কাল ভৈর সাধনা করা হয়, যা আপনার হাতে শক্তির, উত্সাহের ওজর থমাতে পারে, আপনি বলবুতে পারেন। আপনার জীবন আপনার ইচ্ছা অনুসারে জিতে পারে, আপনার ব্যক্তিত্বকে পর্যাক্রমী তৈরি করতে পারে, নিজের সেরাতা স্থাপন করতে পারে। मूल रूप से दो बाधाये व्यक्ति के जीवन को दीमक की तरह खा जाती है, ये- शत्रु बाधा, रोग-बीमारी।
সাধক যার বান্দার বিশেষ সমাধান করা উচিত, সংশ্লিষ্ট साधना काल भैरवाष्टमी को विशेष रूप से तय करना, भैरव साधना संघर्ष करने से जीवन में भैरव रक्षा के पूर्ण पर निश्चित रूप से प्राप्त होता है।
साधना পদ্ধতি
এটি साधना কালষ্টমী 10 জুন অথবা কোন মাসিক কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীর রাত্রি কালের মধ্যে প্রারম্ভ করতে পারেন। নিয়মিত স্নান কর, শুদ্ধ পোশাক ধারণ কর তোমার সামনে কাঠের তখতে কালা কাপড় বিছা কর মধ্যবর্তী কাল ভৈরব শাসন করবে। यंत्र पर सिन्दूर, चावल, पुष्प, अष्टगंध चढ़ायाये। চার ভৈরব চক্রের উপরে একটি-একটি দীপ প্রজ্জ্বলিত কর গুরু মনোযোগ ও গণেশ পূজন করুন।
এখন তাঁর বাধাঁ, শত্রুং কে শমন এবং বিজয় লাভের জন্য ঈশ্বর ভৈরব ও সদ্গুরুদেব থেকে প্রার্থনা করবেন। बायां घुटना जमीन पर टिकायं तथा दायां पंजा दाया पेर जमीन पर हुये वज्र मुद्रा में अर्द्ध पालथी के रूप में बैठ जाये विजय सिद्धि माला से ५ माला जप करें।
साधना समाप्ति बाद भैरव आरती के बाद । সাধনা বিষয়বস্তু কোন মন্দির বা গুরু উচ্চারণে অর্পিত করুন। इस साधना से कार्य बाधा में समाप्त हो जाना लगते है तथा शत्रुओं की बुद्धी और बल क्षीण होने लगता है।
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: