বর্তমান যুগে বিজ্ঞানের অগ্রগতি হবে এবং প্রচারের সংখ্যা বাড়বে কেননা তার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। বিদ্যালয়গুলির পাঠ্যাংশে संस्कृत বিষয়গুলিতে একধ वेद ऋचा তবে পড়াই জাতি। অতঃপর এই নিয়মটি সম্পূর্ণতায়া লুপ্ত হয়।
শিক্ষার গুরুত্ব প্রারম্ভ থেকেও গ্রহণ করা হয়েছে। শিক্ষিত ব্যক্তি নিজেই নিজের বিকাশের সাথে-সাথে সমাজ এবং দেশের উন্নয়নে সহায়তা করতে পারে। বর্তমান শিক্ষার গুরুত্ব ভলি প্রকারের দ্বারা ব্যাখ্যা করা যেতে পারে পর্তু প্রাচীনকালের শিক্ষার গুরুত্ব ভলি প্রকারকে গ্রহণ করা হয়েছে। তখন শিক্ষার রূপ ভিন্নতা। সেই সময় বাণিজ্যিক অঞ্চলে এগিয়ে যাওয়ার জন্য না আপিতু वेदों तथा धर्मग्रंथों के अध्ययन के लिए शिक्षा आवश्यक होती। তখন শিক্ষা কা মহৎ বেদাধ্যায়ণের দৃষ্টি থেকে আরও তথ্য। এই কারণেই এই সংস্কৃতির জন্য विद्यारम्भ संस्कार या वेदारम्भ संस्कार के रूप में माना जाता है। এই संस्कार को उपनयन या यज्ञोपवित संस्कार के तुरन्त बाद आरम्भ करना था जो 25 বছর (ব্রহ্মচর্যের সীমান্ত) কি आयु तक चल था।
প্রাচীনকালে এই সংস্কৃতির কোন কথা নেই। এটির জন্য বিশেষ উপযুক্ততা এবং ক্ষমতা কা হওয়া প্রয়োজন। সঙ্গে এই রীতি পালন করার জন্য কঠিন প্রণোদনা গ্রহণ করতেন। ‘प्रण यह नीति था कि वेदारम्भ करने वाले बालक पर उसका माता-पिता रिश्तेदारों का ब्रह्मचर्य की सीमा तक कोई अधिकार नहीं रह पाता पच्चिस वर्ष की आयु तक वह गुरू के संरक्षण में ही स्थिर था। তার জন্য তার পচীস বছর কি আয়ু পর্যন্ত ভূমিতে সোনা ছিল, ভিক্ষা চাওয়া ছিল, আশ্রমকে পরিষ্কার রাখা, বন থেকে সুখী লকডিঁস এবং পুষ্প তোড়কর লানা, গুরুর আদেশ পালন করা এবং वेदों का अध्ययन करना सम्मिलित था। গুরু শিশুর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেও তাকে শিক্ষিতরূপে গ্রহণ করুন। এই রীতিতে এক মানবকেন্দ্রের জ্ঞানের অসমিত ভাণ্ডার ছিল। তার চারপাশে वेदों का अध्ययन करवाया था। নিজের ব্রহ্মান্ডের গুণ, রহস্য, বিজ্ঞান, অধ্যাত্ম, সংস্কৃতির গুরুত্ব, চিকিৎসার উপায়, বিভিন্ন জড়ি-বুটিয়ান এবং ওষুধের বিষয়ে তথ্য ও তার প্রভাব, ভুগোল, জ্যোতিষ শাস্ত্র, ইতিহাস, রাসায়নিক, গণনা সূত্র, ইত্যাদি কি শিক্ষা জাতি থি।
ব্রাহ্মণ সকলের শিক্ষা দী জাতি ছিল পবিত্র কর্ম, ধর্মীয় অনুষ্টান, অনুসন্ধান ইত্যাদি করতে এবং সেখানেও একই সাথে এগিয়ে চলকার সম্প্রদায়েরও শিক্ষা দেবী ছিল। অন্য কোন ক্ষেত্রে তাদের জন্য শিক্ষা প্রদানের ব্যবস্থা ছিল
গুরুজন দ্বারা শিখায়েণ সমস্ত বেদ শিক্ষা এবং জ্ঞানের অক্ষূণ भंडार थे जिनका अध्ययन करके एक प्रकार से मनुष्य को दूसरा जीवन पता था। इसलिये शिक्षा प्राप्त करने के बाद द्विज भी कहा था अर्थात দ্বিতীয় জন্ম। আপনি মানা যাচ্ছেন কি वेदों का सारभूत एकाक्षर 'ऊँ' প্রথম অক্ষর ছিল সবার আগে মানুষের পরিচয়। वेदारम्भ संस्कार में भी शिष्य को ज्ञान दे की शुरात 'ऊँ' মন্ত্রের মাধ্যমে কি থিও ছিল এবং আবার সব ধরনের শিক্ষা দিচ্ছিল। एक शिक्षित समाज के द्वारा ही गति रहती थी जबकि धर्म रूपी कार्य किया जाता है। इसलिये वेम्भदार संस्कार का होना अति आवश्यक था। स्वयं भगवान श्री राम तथा श्री कृष्ण का भी वेदारम्भ संस्कार हुआ था तथा पच्चीस वर्ष की आयु तक उन्होंने भी गुरुकुल में रहकर शिक्षा प्राप्त की थी। বেদ অধ্যয়নের গুরুত্ব সম্পর্কে লেখা হয়েছে
অর্থাৎ वेद विद्या के अध्ययन से सारे पापों का लोप हो गया है, অর্থাৎ পাপ শেষ হয়ে যায়, আয়ু বৃদ্ধি হয়, সমস্থ সিদ্ধি লাভ হয়, এখানে কি সমস্ত অমৃত-রস অক্ষনপন হিসাবে উপলব্ধ হয়।
এটি প্রাপ্তি বাধ্যতামূলক গুরু দীক্ষা কোনও সাধনা করার আগে বা অন্য কোনও দীক্ষা নেওয়ার আগে শ্রদ্ধেয় গুরুদেব থেকে। অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন কৈলাশ সিদ্ধাশ্রম, যোধপুর দ্বারা ই-মেইল , হোয়াটসঅ্যাপ, মোবাইল নাম্বার or অনুরোধ জমা দিন পবিত্র-শক্তিযুক্ত এবং মন্ত্র-পবিত্র পবিত্র সাধনা উপাদান এবং আরও গাইডেন্স প্রাপ্ত করতে,
এর মাধ্যমে ভাগ করুন: